খাগড়াছড়িতে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক ও জেলা পরিষদ সদস্য মনজিলা সুলতানা ঝুমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন দলটির জেলার প্রস্তাবিত কমিটির এক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেল।
শনিবার সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে রাসেল অভিযোগ করেন, সম্প্রতি পার্বত্য জেলা পরিষদের অধীনে গুইমারা বাজারের ইজারার শেয়ারের লেনদেনে ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা লাভ হলেও তাকে মাত্র ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
রাসেল বলেন, “পুরো প্রক্রিয়ায় উনি (মনজিলা সুলতানা ঝুমা) জড়িত ছিলেন। কিন্তু উনি নিজে পুরো টাকা রেখে দিয়ে আমাকে মাত্র ২৫ হাজার টাকা দিয়েছেন। বিষয়টি আমি মেনে নিতে পারি নাই।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “জেলা পরিষদের সদস্য হয়ে উনি বিভিন্ন প্রকল্প নিজের নামে নিয়েছেন। জনগণের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা উনি নিজের কাজে ব্যবহার করেন। সব প্রকল্প উনার নিজের নামে। উনি এনসিপির ভালো চান না। যারা এনসিপি ব্যবহার করে নিজের আখের গোছাতে চায়, তাদের যেন দায়িত্ব না দেওয়া হয়।”
রাসেল জানান, তিনি বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনজিলা সুলতানা ঝুমা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “সে (রাসেল) আমাদের দলের সাধারণ একজন সংগঠক হিসেবে মাঝে মাঝে কর্মসূচিতে আসে। তার সঙ্গে আমার কোনো আর্থিক লেনদেন হয়নি। অভিযোগটি মিথ্যা।”
তিনি আরও বলেন, “২১ জুলাই আমাদের কর্মসূচি আছে। সেটি বানচাল করার জন্য সে অন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কাজ করছে। সে ফেইসবুকে যে পোস্ট করছে তা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের লোকজন শেয়ার করছে। সুতরাং এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং এর কোনো আইনগত ভিত্তি নাই।”
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
খাগড়াছড়িতে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক ও জেলা পরিষদ সদস্য মনজিলা সুলতানা ঝুমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন দলটির জেলার প্রস্তাবিত কমিটির এক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেল।
শনিবার সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে রাসেল অভিযোগ করেন, সম্প্রতি পার্বত্য জেলা পরিষদের অধীনে গুইমারা বাজারের ইজারার শেয়ারের লেনদেনে ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা লাভ হলেও তাকে মাত্র ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
রাসেল বলেন, “পুরো প্রক্রিয়ায় উনি (মনজিলা সুলতানা ঝুমা) জড়িত ছিলেন। কিন্তু উনি নিজে পুরো টাকা রেখে দিয়ে আমাকে মাত্র ২৫ হাজার টাকা দিয়েছেন। বিষয়টি আমি মেনে নিতে পারি নাই।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “জেলা পরিষদের সদস্য হয়ে উনি বিভিন্ন প্রকল্প নিজের নামে নিয়েছেন। জনগণের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা উনি নিজের কাজে ব্যবহার করেন। সব প্রকল্প উনার নিজের নামে। উনি এনসিপির ভালো চান না। যারা এনসিপি ব্যবহার করে নিজের আখের গোছাতে চায়, তাদের যেন দায়িত্ব না দেওয়া হয়।”
রাসেল জানান, তিনি বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনজিলা সুলতানা ঝুমা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “সে (রাসেল) আমাদের দলের সাধারণ একজন সংগঠক হিসেবে মাঝে মাঝে কর্মসূচিতে আসে। তার সঙ্গে আমার কোনো আর্থিক লেনদেন হয়নি। অভিযোগটি মিথ্যা।”
তিনি আরও বলেন, “২১ জুলাই আমাদের কর্মসূচি আছে। সেটি বানচাল করার জন্য সে অন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কাজ করছে। সে ফেইসবুকে যে পোস্ট করছে তা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের লোকজন শেয়ার করছে। সুতরাং এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং এর কোনো আইনগত ভিত্তি নাই।”