জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি ঘটনাটিকে “নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা” বলে মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর পতনের পর দুষ্কৃতিকারীরা আবারও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিসহ নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে।”
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, “গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচিতে বর্বরোচিত হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ, ইউএনওসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশ সদস্যদের আহত করার বর্বর ঘটনা সেই অপতৎপরতারই বহিঃপ্রকাশ।”
তিনি অবিলম্বে দুষ্কৃতিকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এবং আহত পুলিশ সদস্যদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, “আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির কারণে আওয়ামী দোসররা মরণকামড় দিয়ে ইন্টেরিম গভর্নমেন্টকে বেকায়দায় ফেলে ফায়দা লুটতে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য এখন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এসব দুষ্কৃতিকারীকে কঠোর হস্তে দমন ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই।”
তিনি আরও বলেন, “গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ দেশে যেন আবারও ফ্যাসিবাদের উত্থান হতে না পারে, সেজন্য দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে দেশ আবারও স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় হুমকির মুখে পড়বে।”
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বুধবার দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি ঘটনাটিকে “নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতা” বলে মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, “ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর পতনের পর দুষ্কৃতিকারীরা আবারও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিসহ নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে।”
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, “গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচিতে বর্বরোচিত হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ, ইউএনওসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশ সদস্যদের আহত করার বর্বর ঘটনা সেই অপতৎপরতারই বহিঃপ্রকাশ।”
তিনি অবিলম্বে দুষ্কৃতিকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এবং আহত পুলিশ সদস্যদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, “আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির কারণে আওয়ামী দোসররা মরণকামড় দিয়ে ইন্টেরিম গভর্নমেন্টকে বেকায়দায় ফেলে ফায়দা লুটতে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য এখন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এসব দুষ্কৃতিকারীকে কঠোর হস্তে দমন ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই।”
তিনি আরও বলেন, “গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ দেশে যেন আবারও ফ্যাসিবাদের উত্থান হতে না পারে, সেজন্য দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে দেশ আবারও স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় হুমকির মুখে পড়বে।”