সমাবেশ শেষ করে গোপালগঞ্জ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে গাড়িবহরে হামলার শিকার হয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি নেতারা। পরে তারা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন।
বুধবার বিকাল পৌনে ৩টার দিকে শহরের লঞ্চ ঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে।
সকাল থেকে দফায় দফায় হামলা ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে এনসিপি নেতারা শহরের পৌর পার্ক এলাকায় সমাবেশ করেন। সেখান থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর প্রহরায় গাড়িবহর নিয়ে বেরিয়ে কিছু দূর যেতেই শত শত জনতা তাদের উপর হামলা চালায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
এরপর পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গাড়িবহর ঘুরিয়ে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানেই অবস্থান করছেন এনসিপি নেতারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গোটা এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে, ফলে মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আলাউদ্দিন মোহাম্মদ বলেন, “এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হয়ে পাশের একটি ভবনে আশ্রয় নেন। পরে জানতে পারেন, এটি জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়। এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় সন্ত্রাসপ্রবণ এলাকা অতিক্রম করে পদযাত্রার পরবর্তী কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন।”
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
সমাবেশ শেষ করে গোপালগঞ্জ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে গাড়িবহরে হামলার শিকার হয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি নেতারা। পরে তারা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন।
বুধবার বিকাল পৌনে ৩টার দিকে শহরের লঞ্চ ঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে।
সকাল থেকে দফায় দফায় হামলা ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে এনসিপি নেতারা শহরের পৌর পার্ক এলাকায় সমাবেশ করেন। সেখান থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর প্রহরায় গাড়িবহর নিয়ে বেরিয়ে কিছু দূর যেতেই শত শত জনতা তাদের উপর হামলা চালায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
এরপর পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গাড়িবহর ঘুরিয়ে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানেই অবস্থান করছেন এনসিপি নেতারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গোটা এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে, ফলে মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আলাউদ্দিন মোহাম্মদ বলেন, “এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হয়ে পাশের একটি ভবনে আশ্রয় নেন। পরে জানতে পারেন, এটি জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়। এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় সন্ত্রাসপ্রবণ এলাকা অতিক্রম করে পদযাত্রার পরবর্তী কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন।”