গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ও সমাবেশ ঘিরে দফায় দফায় হামলার প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। বুধবার বিকাল ৫টার পর তারা শাহবাগ মোড়ে জড়ো হয়ে সড়কে বাঁশ ফেলে, হাতে হাত ধরে দাঁড়িয়ে অবস্থান নেন। ‘গোপালগঞ্জে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব দে’ স্লোগানে মুখরিত হয় শাহবাগ। এতে এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়।
দেশের সব জেলায় এনসিপির পদযাত্রা ও সমাবেশ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বুধবার গোপালগঞ্জে যান দলটির নেতাকর্মীরা। তবে সকালেই শহরে প্রবেশের সময় পুলিশের গাড়িতে হামলার মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠে। এরপর দফায় দফায় হামলা, সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ ও গুলির শব্দে গোটা শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
হাতবোমা, সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদুনে গ্যাসের বিকট শব্দ এবং ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়, চলাচল সীমিত হয়। জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।
মঙ্গলবার থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছিল। সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চলছিল কর্মসূচি ঘিরে। বুধবার সকালে শহরে ঢোকার আগেই পুলিশের গাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ ঘটে। পরে ইউএনওর গাড়িতেও হামলা হয়। দুপুর দেড়টার দিকে নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কর্মীরা জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে মিছিল করে এসে সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায় বলে এনসিপি নেতাকর্মীদের অভিযোগ।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে নেতারা পুলিশি নিরাপত্তায় শহর ছাড়তে গিয়ে দুপুর পৌনে ৩টার দিকে লঞ্চঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে ফের হামলার মুখে পড়েন এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে যান।
হামলার প্রতিবাদে বিকেলে সারা দেশে ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শাহবাগসহ বিভিন্ন স্থানে অবরোধ করা হয়। তবে বিকাল ৫টা ৫৫ মিনিটে সংগঠনের ফেসবুক পেজে ব্লকেড তুলে নিয়ে রাস্তার পাশে অবস্থান কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। এনসিপি নেতা সারজিস আলমও নিজের ফেসবুক পেজে একই ঘোষণা দেন।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ও সমাবেশ ঘিরে দফায় দফায় হামলার প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। বুধবার বিকাল ৫টার পর তারা শাহবাগ মোড়ে জড়ো হয়ে সড়কে বাঁশ ফেলে, হাতে হাত ধরে দাঁড়িয়ে অবস্থান নেন। ‘গোপালগঞ্জে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব দে’ স্লোগানে মুখরিত হয় শাহবাগ। এতে এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়।
দেশের সব জেলায় এনসিপির পদযাত্রা ও সমাবেশ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বুধবার গোপালগঞ্জে যান দলটির নেতাকর্মীরা। তবে সকালেই শহরে প্রবেশের সময় পুলিশের গাড়িতে হামলার মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠে। এরপর দফায় দফায় হামলা, সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ ও গুলির শব্দে গোটা শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
হাতবোমা, সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদুনে গ্যাসের বিকট শব্দ এবং ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়, চলাচল সীমিত হয়। জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।
মঙ্গলবার থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছিল। সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চলছিল কর্মসূচি ঘিরে। বুধবার সকালে শহরে ঢোকার আগেই পুলিশের গাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ ঘটে। পরে ইউএনওর গাড়িতেও হামলা হয়। দুপুর দেড়টার দিকে নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কর্মীরা জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে মিছিল করে এসে সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায় বলে এনসিপি নেতাকর্মীদের অভিযোগ।
সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে নেতারা পুলিশি নিরাপত্তায় শহর ছাড়তে গিয়ে দুপুর পৌনে ৩টার দিকে লঞ্চঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে ফের হামলার মুখে পড়েন এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে যান।
হামলার প্রতিবাদে বিকেলে সারা দেশে ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শাহবাগসহ বিভিন্ন স্থানে অবরোধ করা হয়। তবে বিকাল ৫টা ৫৫ মিনিটে সংগঠনের ফেসবুক পেজে ব্লকেড তুলে নিয়ে রাস্তার পাশে অবস্থান কর্মসূচি চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। এনসিপি নেতা সারজিস আলমও নিজের ফেসবুক পেজে একই ঘোষণা দেন।