জুলাই পদযাত্রার ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জে দিনভর হামলা, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে ‘আটকে পড়া’ জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর নেতারা রাতে খুলনায় পৌঁছেছেন।
কড়া পাহারার মধ্যে ১৫-১৬টি গাড়ির বহর বুধবার রাত ৮টার দিকে খুলনায় পৌঁছায় বলে সেখানকার সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। এনসিপি নেতারা খুলনা সার্কিট হাউজ ও হোটেলে উঠেছেন। খুলনার সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গেও তাদের কথা হয়েছে। তারা খুলনা প্রেস ক্লাবে রাতে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানিয়েছেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব (মিডিয়া) মুশফিক উস সালেহীন এক বার্তায় জানান, রাত সাড়ে ৯টায় খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন হবে।
দিনভর দফায় দফায় হামলা, সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে বিকালে শহরের পৌর পার্কে সমাবেশ শেষ করে গোপালগঞ্জ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে। বিকাল পৌনে ৩টার দিকে লঞ্চ ঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে এ হামলা হয়।
এরপর পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গাড়িবহর ঘুরিয়ে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যান। তারা সেখানে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অবস্থান করেন। পরে সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে করে তাদের সেখান থেকে বের করা হয়।
জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় চত্বরে এনসিপি নেতাদের সাঁজোয়া যানে ওঠার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়েছে। এক মিনিট পাঁচ সেকেন্ডের সেই ভিডিওতে দেখা যায়, প্রথমে একটি সাঁজোয়া যানের ভেতর থেকে বের হয়ে আসেন এনসিপি নেতা সারজিস আলম। তিনি বেরিয়ে এসে হাসনাত আব্দুল্লাহকে নিয়ে আবার সাঁজোয়া যানে ওঠেন। সেখানে থাকা সেনাসদস্যরা তাদের সহায়তা করেন।
এরপর এনসিপি নেতা আখতার হোসেন আসেন, কিন্তু তাকে ওই গাড়িতে না তুলে পাশের একটি গাড়িতে তোলা হয়। আরেকটি ভিডিওতে এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকেও একই ধরনের সাঁজোয়া যানে উঠতে দেখা যায়।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
জুলাই পদযাত্রার ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জে দিনভর হামলা, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে ‘আটকে পড়া’ জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর নেতারা রাতে খুলনায় পৌঁছেছেন।
কড়া পাহারার মধ্যে ১৫-১৬টি গাড়ির বহর বুধবার রাত ৮টার দিকে খুলনায় পৌঁছায় বলে সেখানকার সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। এনসিপি নেতারা খুলনা সার্কিট হাউজ ও হোটেলে উঠেছেন। খুলনার সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গেও তাদের কথা হয়েছে। তারা খুলনা প্রেস ক্লাবে রাতে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানিয়েছেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব (মিডিয়া) মুশফিক উস সালেহীন এক বার্তায় জানান, রাত সাড়ে ৯টায় খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন হবে।
দিনভর দফায় দফায় হামলা, সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে বিকালে শহরের পৌর পার্কে সমাবেশ শেষ করে গোপালগঞ্জ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পথে এনসিপি নেতাদের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে। বিকাল পৌনে ৩টার দিকে লঞ্চ ঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে এ হামলা হয়।
এরপর পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গাড়িবহর ঘুরিয়ে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যান। তারা সেখানে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অবস্থান করেন। পরে সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে করে তাদের সেখান থেকে বের করা হয়।
জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় চত্বরে এনসিপি নেতাদের সাঁজোয়া যানে ওঠার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়েছে। এক মিনিট পাঁচ সেকেন্ডের সেই ভিডিওতে দেখা যায়, প্রথমে একটি সাঁজোয়া যানের ভেতর থেকে বের হয়ে আসেন এনসিপি নেতা সারজিস আলম। তিনি বেরিয়ে এসে হাসনাত আব্দুল্লাহকে নিয়ে আবার সাঁজোয়া যানে ওঠেন। সেখানে থাকা সেনাসদস্যরা তাদের সহায়তা করেন।
এরপর এনসিপি নেতা আখতার হোসেন আসেন, কিন্তু তাকে ওই গাড়িতে না তুলে পাশের একটি গাড়িতে তোলা হয়। আরেকটি ভিডিওতে এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকেও একই ধরনের সাঁজোয়া যানে উঠতে দেখা যায়।