alt

রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সহিংসতা নিয়ে সরকারের সমালোচনা, এনসিপির ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন : খসরু

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

জনগণের ‘ম্যান্ডেট ছাড়া’ কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘১০ জন লোক ঢাকায় বসে’ বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। আমরা বহু আগে বহু কিছু করেছি, কোনোটাই টিকে নাই। জনগণের মাধ্যমে যেটা পরিবর্তন হবে, সেটাই একমাত্র পরিবর্তন।”

অভ্যুত্থানের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “যেসব দেশে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, সেখানে যারা যত দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে গেছে, তারা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পেরেছে। আর দ্বন্দ্ব করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে যারা পিছিয়েছে, তারা তা পারেনি।”

তিনি বলেন, “জনগণকে বাইরে রেখে এবং রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয়। এজন্য যেসব বিষয়ে আমরা ঐক্যমত্যে পৌঁছাবো, তার বাইরে সময় নষ্ট করা উচিত হবে না।”

রাষ্ট্র সংস্কার উদ্যোগ নিয়ে তিনি বলেন, “আমার কাছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা অন্য দলের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নাও হতে পারে। আপনি ১০ বছর ঐক্যমত্য কমিশনের আলোচনা চালালে হবে না।”

তিনি আরও বলেন, “গণতন্ত্রে বিশ্বাসী হলে জনগণের কাছ থেকে ম্যান্ডেট নিতে হবে। আর কিছু, ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।”

‘তাদের মধ্যে পরিবর্তন আসেনি’

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি আয়োজিত এই সভায় আমীর খসরু বলেন, “গোপালগঞ্জের এনসিপির সমাবেশে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে যে দলটি এই কাজ করেছে, তাদের রাজনীতির শুরু থেকেই এমন। ওদের কোনো পরিবর্তন আসেনি। ওদের রাজনীতি পেশী শক্তির, এর মাধ্যমে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।”

তিনি বলেন, “এটা আওয়ামী লীগের ডিএনএ এর মধ্যে আছে। গোপালগঞ্জে যা দেখেছি, পলাতক শক্তির রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে, তবুও তাদের মধ্যে পরিবর্তন আসেনি।”

‘গোপালগঞ্জে কেন এই মৃত্যু’

গোপালগঞ্জের সহিংসতায় সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, “গোপালগঞ্জে যা হলো, আমি স্তম্ভিত। সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে? নাকি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চারজন মরুক, তারপর বিবৃতি দেবে? চারজন মানুষ মারা গেছে, তারা যে দলেরই হোক, তার মৃত্যু কাম্য নয়। শান্তিপূর্ণ দেশ চাইলে সরকারের দায়িত্বশীল হওয়া দরকার।”

‘গোপালগঞ্জে কেন গেছেন’

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “কেন গোপালগঞ্জে গিয়ে মুজিববাদকে কবর দিতে হবে, সেটা কি সেখানেই বলতে হবে? মুজিববাদ পঁচাত্তরের পর আওয়ামী লীগই কবর দিয়েছে। যেখানে যাচ্ছেন, সেখানে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও সংবেদনশীলতা বুঝে কথা বলা উচিত। আওয়ামী লীগকে নতুন করে ফিরে আসার জমিন তৈরি হচ্ছে কিনা, সেটাও ভাবা দরকার।”

‘পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল’

এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন বলেন, “গোপালগঞ্জের ঘটনায় পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল। যে সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সরকার গঠিত হয়েছিল, তার কিছুই বাস্তবে দেখছি না। পুলিশের কোনো দৃশ্যমান সংস্কার নেই। মৌলিক সংস্কারের প্রস্তাবগুলো মেনে নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।”

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান-সংস্কারের রূপরেখা’ শীর্ষক এই সভায় সভাপতিত্ব করেন জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব এবং সঞ্চালনা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। সভায় আরও বক্তব্য দেন গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী জনশক্তি পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, গণফোরামের মিজানুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক নঈম জাহাঙ্গীর, জেএসডির সিরাজ মিয়া ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক হেলালুজ্জামান।

ছবি

নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ জেপিবির

ছবি

“মুজিববাদীদের গোপালগঞ্জে ঠাঁই হবে না” — হুঁশিয়ারি এনসিপি আহ্বায়কের

ছবি

গোপালগঞ্জের প্রতিটি ঘরে ঘরে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে: নাহিদ

ছবি

গোপালগঞ্জে যাওয়া কতটা যুক্তিসঙ্গত, এনসিপিকে প্রশ্ন ছাত্রদল নেতার

ছবি

হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম, বৃহস্পতিবার বিক্ষোভের ডাক

ছবি

সাঁজোয়া যানে করে গোপালগঞ্জ ছাড়লেন এনসিপি নেতারা, রাতে খুলনায় সংবাদ সম্মেলন

ছবি

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ও সাঁড়াশি অভিযানের দাবি বৈষম্যবিরোধীদের, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

ছবি

শাহবাগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অবস্থান, গোপালগঞ্জে রণক্ষেত্র

ছবি

সমাবেশ থেকে ফেরার পথে হামলায় আহত এনসিপি নেতারা পুলিশের নিরাপত্তায় আশ্রয়ে

ছবি

সারজিস আলমের আহ্বান: “গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন, আজকেই শেষ দিন”

ছবি

‘অরাজকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা চলছে’ — গোপালগঞ্জের ঘটনায় ফখরুলের প্রতিক্রিয়া

ছবি

আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের হামলার পর সারাদেশে অবরোধ কর্মসূচি ডেকেছে ছাত্র আন্দোলন

ছবি

গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে পুলিশের গাড়িতে আগুন, আহত ৩

ছবি

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে অনড় থাকার ঘোষণা এনসিপির

ছবি

জামায়াত-ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন ও এনসিপিকে হুঁশিয়ার করল স্বেচ্ছাসেবক দল

ছবি

“পতিত স্বৈরাচার অস্থিতিশীলতার সুযোগ নিচ্ছে”—চরমোনাই পীরের হুঁশিয়ারি

ছবি

দ্বিকক্ষ সংসদে পিআর পদ্ধতির পক্ষে অবস্থান পুনর্ব্যক্ত জামায়াতের

ছবি

দুর্নীতির মামলায় খালাস, বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলল হাই কোর্ট

ছবি

দ্বিকক্ষ সংসদে রাজি বিএনপি, তবে ব্যয় ও পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন

ছবি

উচ্চকক্ষ গঠনে মতানৈক্য, ঐকমত্য হয়নি: সালাহউদ্দিন আহমদ

ছবি

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে: জাহিদ

ছবি

তারেক-জুবাইদার মামলার বিচার নিরপেক্ষ ছিল না : হাইকোর্ট

ছবি

দুদকের আবেদনে লতিফ বিশ্বাস ও পরিবারের বিদেশযাত্রা স্থগিত

ছবি

‘সংস্কার ছাড়া নতুন বাংলাদেশ আসবে না’ — বরগুনায় এনসিপির পথসভায় আহ্বায়ক

ছবি

বিএনপির বিক্ষোভে ব্যবসায়ী হত্যা তদন্তের দাবি ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ

ছবি

বিএনপির বিক্ষোভে ব্যবসায়ী হত্যা তদন্তের দাবি ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ

ছবি

জাতীয় পার্টির বিভক্তির জন্য ক্ষমতাসীনদের দায় দেখছেন কিছু নেতা

ছবি

‘গুপ্ত সংগঠনের মব’ এর বিরুদ্ধে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

ছবি

বিএনপি এখন চাঁদাবাজের দলে পরিণত হয়েছে: নাহিদ

ছবি

‘তুমি টানতেছ কেন?’—পুলিশকে ধমক সাবেক মন্ত্রী কামরুলের

ছবি

সোহাগ হত্যা: আসামিদের পক্ষে লড়বেন না বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা

ছবি

জয়-পুতুলের দান-অনুদান সংক্রান্ত নথি চেয়ে এনবিআরকে দুদকের চিঠি

ছবি

সোহাগ হত্যাকে ‘রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ ফখরুলের

ছবি

হাতিরঝিলে গ্রেপ্তার শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে চার্জশিট

ছবি

জরুরি অবস্থার অপব্যবহার ঠেকাতে সুনির্দিষ্ট আইন চায় এনসিপি

অপপ্রচারের জবাব দিতে তরুণদের সাইবার যুদ্ধে নামতে হবে’

tab

রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সহিংসতা নিয়ে সরকারের সমালোচনা, এনসিপির ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন : খসরু

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

জনগণের ‘ম্যান্ডেট ছাড়া’ কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘১০ জন লোক ঢাকায় বসে’ বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। আমরা বহু আগে বহু কিছু করেছি, কোনোটাই টিকে নাই। জনগণের মাধ্যমে যেটা পরিবর্তন হবে, সেটাই একমাত্র পরিবর্তন।”

অভ্যুত্থানের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “যেসব দেশে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, সেখানে যারা যত দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে গেছে, তারা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পেরেছে। আর দ্বন্দ্ব করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে যারা পিছিয়েছে, তারা তা পারেনি।”

তিনি বলেন, “জনগণকে বাইরে রেখে এবং রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয়। এজন্য যেসব বিষয়ে আমরা ঐক্যমত্যে পৌঁছাবো, তার বাইরে সময় নষ্ট করা উচিত হবে না।”

রাষ্ট্র সংস্কার উদ্যোগ নিয়ে তিনি বলেন, “আমার কাছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা অন্য দলের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নাও হতে পারে। আপনি ১০ বছর ঐক্যমত্য কমিশনের আলোচনা চালালে হবে না।”

তিনি আরও বলেন, “গণতন্ত্রে বিশ্বাসী হলে জনগণের কাছ থেকে ম্যান্ডেট নিতে হবে। আর কিছু, ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।”

‘তাদের মধ্যে পরিবর্তন আসেনি’

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি আয়োজিত এই সভায় আমীর খসরু বলেন, “গোপালগঞ্জের এনসিপির সমাবেশে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে যে দলটি এই কাজ করেছে, তাদের রাজনীতির শুরু থেকেই এমন। ওদের কোনো পরিবর্তন আসেনি। ওদের রাজনীতি পেশী শক্তির, এর মাধ্যমে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।”

তিনি বলেন, “এটা আওয়ামী লীগের ডিএনএ এর মধ্যে আছে। গোপালগঞ্জে যা দেখেছি, পলাতক শক্তির রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে, তবুও তাদের মধ্যে পরিবর্তন আসেনি।”

‘গোপালগঞ্জে কেন এই মৃত্যু’

গোপালগঞ্জের সহিংসতায় সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, “গোপালগঞ্জে যা হলো, আমি স্তম্ভিত। সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে? নাকি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চারজন মরুক, তারপর বিবৃতি দেবে? চারজন মানুষ মারা গেছে, তারা যে দলেরই হোক, তার মৃত্যু কাম্য নয়। শান্তিপূর্ণ দেশ চাইলে সরকারের দায়িত্বশীল হওয়া দরকার।”

‘গোপালগঞ্জে কেন গেছেন’

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “কেন গোপালগঞ্জে গিয়ে মুজিববাদকে কবর দিতে হবে, সেটা কি সেখানেই বলতে হবে? মুজিববাদ পঁচাত্তরের পর আওয়ামী লীগই কবর দিয়েছে। যেখানে যাচ্ছেন, সেখানে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও সংবেদনশীলতা বুঝে কথা বলা উচিত। আওয়ামী লীগকে নতুন করে ফিরে আসার জমিন তৈরি হচ্ছে কিনা, সেটাও ভাবা দরকার।”

‘পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল’

এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন বলেন, “গোপালগঞ্জের ঘটনায় পুলিশ দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল। যে সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সরকার গঠিত হয়েছিল, তার কিছুই বাস্তবে দেখছি না। পুলিশের কোনো দৃশ্যমান সংস্কার নেই। মৌলিক সংস্কারের প্রস্তাবগুলো মেনে নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।”

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান-সংস্কারের রূপরেখা’ শীর্ষক এই সভায় সভাপতিত্ব করেন জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব এবং সঞ্চালনা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। সভায় আরও বক্তব্য দেন গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী জনশক্তি পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, গণফোরামের মিজানুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক নঈম জাহাঙ্গীর, জেএসডির সিরাজ মিয়া ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক হেলালুজ্জামান।

back to top