কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর সমাবেশ শুরু হয়েছে নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা পর।
‘জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের’ দাবিতে এনসিপির এই সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা ছিল রোববার বিকাল ৩টায়। বিকাল পৌনে ৫টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে স্লোগান তুলে নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে আসতে দেখা গেলেও সে সময়ে মঞ্চে কেন্দ্রীয় নেতাদের দেখা যায়নি।
কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে উঠেন বিকাল ৫টায়। সমাবেশে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা মাজহারুল ইসলাম ফকির।
তারপর জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্য রবিউল আওয়াল এবং যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম, ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সমন্বয়ক নিজাম উদ্দিন বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশ চলার সময় শহীদ মিনার এলাকার তিন পাশের সড়কগুলোয় সীমিত পরিসরে যান চলাচল করতে দেখা যায়।
এই সমাবেশ থেকে অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণার কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানের সামনের সারির নেতাদের হাত ধরে গড়ে ওঠা এনসিপির।
এর আগে ফেইসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপি বলেছিল, “৩ অগাস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণা দেওয়া হবে। ইতিহাসের এই সন্ধিক্ষণে দেখা হচ্ছে আপনাদের সাথে।”
এক বার্তায় এনসিপি আরও জানিয়েছিল, গেল একমাস ধরে পদযাত্রায় পাওয়া এদেশের নাগরিকদের ভাবনা, তাদের চাওয়া-পাওয়া, আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে এনসিপির প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
সেই সঙ্গে জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে পরবর্তী কর্মসূচিও ঘোষণা আসার কথা রয়েছে নাহিদের কাছ থেকে।
এক বছর আগে এই শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে সরকার পতনের এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের অধিকাংশই এখন এনসিপির কেন্দ্রীয় পদে।
এদিকে শহীদ মিনারের অদূরেই শাহবাগে সমাবেশ করছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সমাবেশ ঘিরে শাহবাগ চত্বর ও তার দুই পাশের সড়ক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সড়কে ছাত্রদলের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি দেখা গেছে।
ছাত্রদলের এই সমাবেশ করার কথা ছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। তবে এনসিপির অনুরোধে স্থান পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় ছাত্রদল।
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর সমাবেশ শুরু হয়েছে নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা পর।
‘জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের’ দাবিতে এনসিপির এই সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা ছিল রোববার বিকাল ৩টায়। বিকাল পৌনে ৫টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে স্লোগান তুলে নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে আসতে দেখা গেলেও সে সময়ে মঞ্চে কেন্দ্রীয় নেতাদের দেখা যায়নি।
কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে উঠেন বিকাল ৫টায়। সমাবেশে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা মাজহারুল ইসলাম ফকির।
তারপর জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্য রবিউল আওয়াল এবং যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম, ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সমন্বয়ক নিজাম উদ্দিন বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশ চলার সময় শহীদ মিনার এলাকার তিন পাশের সড়কগুলোয় সীমিত পরিসরে যান চলাচল করতে দেখা যায়।
এই সমাবেশ থেকে অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণার কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানের সামনের সারির নেতাদের হাত ধরে গড়ে ওঠা এনসিপির।
এর আগে ফেইসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপি বলেছিল, “৩ অগাস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণা দেওয়া হবে। ইতিহাসের এই সন্ধিক্ষণে দেখা হচ্ছে আপনাদের সাথে।”
এক বার্তায় এনসিপি আরও জানিয়েছিল, গেল একমাস ধরে পদযাত্রায় পাওয়া এদেশের নাগরিকদের ভাবনা, তাদের চাওয়া-পাওয়া, আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে এনসিপির প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
সেই সঙ্গে জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে পরবর্তী কর্মসূচিও ঘোষণা আসার কথা রয়েছে নাহিদের কাছ থেকে।
এক বছর আগে এই শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে সরকার পতনের এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা। তাদের অধিকাংশই এখন এনসিপির কেন্দ্রীয় পদে।
এদিকে শহীদ মিনারের অদূরেই শাহবাগে সমাবেশ করছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সমাবেশ ঘিরে শাহবাগ চত্বর ও তার দুই পাশের সড়ক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সড়কে ছাত্রদলের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি দেখা গেছে।
ছাত্রদলের এই সমাবেশ করার কথা ছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। তবে এনসিপির অনুরোধে স্থান পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় ছাত্রদল।