alt

রাজনীতি

জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধবিরোধিতার দায় স্বীকার ও ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান ৩২ নাগরিকের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫

জামায়াতে ইসলামীর প্রতি মুক্তিযুদ্ধবিরোধিতার দায় স্বীকার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ৩২ জন বিশিষ্ট নাগরিক।

বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে তারা বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগী হিসেবে জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের ভূমিকা ইতিহাসে পরিষ্কারভাবে প্রমাণিত।

বিবৃতিতে বলা হয়, “জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে জামায়াতে ইসলামী অখণ্ড পাকিস্তানের দাবিতে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছে, সভা-সমাবেশ করেছে। এমনকি ২৫ মার্চের গণহত্যার পর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছে দলটির নেতারা। রাজাকার, আলবদরসহ নানা বাহিনিতে যুক্ত হয়ে ধর্ষণ, লুণ্ঠন ও গণহত্যায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছে জামায়াত নেতাকর্মীরা।”

নাগরিকরা অভিযোগ করেন, স্বাধীনতার পরও জামায়াত ও তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালিয়ে গেছে। তারা কখনও ক্ষমা চায়নি বা অনুশোচনার প্রকাশ ঘটায়নি, বরং উল্টো যুদ্ধাপরাধের ইতিহাসকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, “জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে সবাই একসঙ্গে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটালেও, তার সুযোগ নিয়ে জামায়াত আবার রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা পাকিস্তান আমলের ভাষা ও বয়ান ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা নিয়ে কথা বললেই ‘শাহবাগী’ ট্যাগ দিয়ে আবারও রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি করছে।”

তারা বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে এমন নজির বিরল, যেখানে একটি দল জনগণের মুক্তিসংগ্রামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কোনো অনুশোচনা বা ক্ষমা ছাড়া অবাধে রাজনীতি করে।

একইসঙ্গে, ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের আচরণ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিবৃতিদাতারা। তারা বলেন, “স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে যেসব মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা হয়েছে, তার অনেকগুলোতে বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। অনেককে জোরপূর্বক মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে বলেও আশঙ্কা রয়েছে। এসব মামলার নিরপেক্ষ পুনর্বিচার প্রয়োজন।”

তবে নাগরিকরা স্পষ্ট করে বলেন, “বিচার প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হলেও জামায়াতের নেতাকর্মীরা মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ছিলেন, এ সত্য অস্বীকার করার সুযোগ নেই।”

নাগরিকদের মতে, “জামায়াত যদি সত্যিকার অর্থেই নতুন রাজনীতির কথা বলে, তবে প্রথমেই তাদের মুক্তিযুদ্ধবিরোধিতার দায় স্বীকার করতে হবে এবং শহীদদের আত্মত্যাগ ও সম্ভ্রমের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে।”

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন—যুক্তরাষ্ট্রের গ্র্যান্ড ভ্যালি স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আজফার হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রায়হান রাইন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক জি এইচ হাবীব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আ-আল মামুন, অধ্যাপক আর রাজী, লেখক সায়েমা খাতুন, কবি কাজল শাহনেওয়াজ, লেখক রাখাল রাহা ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মারুফ মল্লিক।

বিবৃতি পাঠিয়েছেন কবি অর্বাক আদিত্য ও সালাহ উদ্দিন শুভ্র।

বাকি স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন—অধ্যাপক সৌভিক রেজা, অধ্যাপক গোলাম সরওয়ার, শিল্পী দেবাশীষ চক্রবর্তী, নির্মাতা আশফাক নিপুণ, আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ, কথাসাহিত্যিক মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন, লেখক গাজী তানজিয়া, তাসনিম আফরোজ ইমি, চিনু কবির, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, বিথী ঘোষ, কবি মোহাম্মদ রোমেল, প্রকাশক সাঈদ বারী, মাহাবুব রাহমান, লেখক আরিফ রহমান, সোয়েব মাহমুদ, অস্ট্রিক আর্যু, সাদিক মাহবুব ইসলামসহ আরও অনেকে।

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ সংশোধনের দাবি জামায়াতের

ছবি

জুলাই আয়োজনে যাইনি, কারণ ঘোষণাপত্র অসম্পূর্ণ: হাসনাত

ছবি

তারেক রহমান ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরছেন: হুমায়ুন কবির

ছবি

জুলাই ঘোষণাপত্র একতরফা, ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টা করা হয়েছে: গণফোরাম

ছবি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল: ইসি

ছবি

সরকার বদলেও নিপীড়নের চিত্র বদলায়নি: আসক

ছবি

দক্ষিণ বা উত্তর নয়, বিএনপি বিশ্বাস করে মধ্যপন্থায়: সালাহউদ্দিন

ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের অর্জন ও সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেস সচিব

ছবি

‘ঘুরতে যাওয়া অপরাধ নয়, রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবতেই গিয়েছিলাম’: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

ছবি

দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু, লক্ষ্য সুন্দর নির্বাচন:প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

ঘোষণাপত্র ‘একপেশে’ ও ইতিহাসের ‘বিকৃত’ উপস্থাপনা: বাম দল

ছবি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রতিশ্রুতিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিএনপির অভিনন্দন

ছবি

নির্বাচন আগে বিচার ও সংস্কার দৃশ্যমান করার আহ্বান : এনসিপি

ছবি

আলোচিত কক্সবাজার সফর : পাঁচ নেতাকে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ এনসিপিরি

ছবি

তফসিল ঘোষণার দুই মাস আগে ভোটের তারিখ নির্ধারণ

ছবি

আলোচনা না করে ভোটের ঘোষণায় ‘বিস্মিত ও হতবাক’ জামায়াত, অভিযোগ জুলাই ঘোষণাপত্র ‘অপূর্ণাঙ্গ’

ছবি

৫ আগস্ট দিনশেষে দিল্লিতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা, তবে কী ঘটছে ‘সকালেও আঁচ করতে পারেনি’ ভারত

ছবি

ইউনূসের নির্বাচনের ঘোষণা ‘ঐতিহাসিক’, স্বাগত জানাল বিএনপি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঘোষণা, প্রধান উপদেষ্টাকে বিএনপির সাধুবাদ

ছবি

জুলাই ঘোষণাপত্রে ইতিহাসের বেশির ভাগ অংশ ‘অত্যন্ত পক্ষপাতদুষ্ট ও একতরফা’, ডেভিড বার্গম্যানের পোস্ট

ছবি

‘এক এগারোর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে‘, পোস্ট ও তার ব্যাখ্যা দিয়ে পরে মুছে ফেললেন মাহফুজ আলম

ছবি

দোদুল্যমানতার অবসান ঘটল : সালাহউদ্দিন আহমদ

ছবি

ভারতীয় দুতাবাস ঘেরাওয়ের ঘোষণা জাগপার

ছবি

পিআর পদ্ধতি ছাড়া অন্য কোনো নির্বাচনি পদ্ধতি মেনে নেবে না জামায়াত

‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠের অনুষ্ঠানে যাবে বিএনপির প্রতিনিধিদল

ছবি

যারা নির্বাচনকে ভয় পায় তারা সংস্কারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত - এসএম জিলানী

ছবি

যুবদল-ছাত্রদল থাকলে কেউ গণতন্ত্র ধ্বংস করতে পারবে না : মির্জা ফখরুল 

ছবি

সংবিধানসম্মত প্রক্রিয়ায় সংস্কার বাস্তবায়নে একমত বিএনপি

ছবি

নতুন সংবিধান ও ‘দ্বিতীয় রিপাবলিক’ গঠনের ঘোষণা এনসিপির, ২৪ দফা ইশতেহার

ছবি

ছাত্রলীগ পরিচয়ে নির্যাতনে অংশীদার শিবিরের নেতা-কর্মীরা: আবদুল কাদের

ছবি

তারেক রহমানের দাবি: ‘বাংলাদেশে এখন প্রতিহিংসার রাজনীতি চায় না জনগণ’

ছবি

‘তারেক রহমান নেতৃত্ব দেবেন, আমরা প্রস্তুত’—ছাত্রদলের সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব

ছবি

নতুন ইশতেহার ঘোষণার জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এনসিপির সমাবেশ

ছবি

ইসিকে ‘হুঁশিয়ারি’ দিয়ে ‘সংশোধনের সুযোগ’ দিলেন এনসিপির পাটোয়ারীর

নিবন্ধন ত্রুটি সংশোধনে সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

ছবি

৫ অগাস্টের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবি এনসিপির

tab

রাজনীতি

জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধবিরোধিতার দায় স্বীকার ও ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান ৩২ নাগরিকের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫

জামায়াতে ইসলামীর প্রতি মুক্তিযুদ্ধবিরোধিতার দায় স্বীকার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ৩২ জন বিশিষ্ট নাগরিক।

বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে তারা বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগী হিসেবে জামায়াত ও তাদের সহযোগী সংগঠনের ভূমিকা ইতিহাসে পরিষ্কারভাবে প্রমাণিত।

বিবৃতিতে বলা হয়, “জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে জামায়াতে ইসলামী অখণ্ড পাকিস্তানের দাবিতে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছে, সভা-সমাবেশ করেছে। এমনকি ২৫ মার্চের গণহত্যার পর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছে দলটির নেতারা। রাজাকার, আলবদরসহ নানা বাহিনিতে যুক্ত হয়ে ধর্ষণ, লুণ্ঠন ও গণহত্যায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছে জামায়াত নেতাকর্মীরা।”

নাগরিকরা অভিযোগ করেন, স্বাধীনতার পরও জামায়াত ও তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালিয়ে গেছে। তারা কখনও ক্ষমা চায়নি বা অনুশোচনার প্রকাশ ঘটায়নি, বরং উল্টো যুদ্ধাপরাধের ইতিহাসকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, “জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে সবাই একসঙ্গে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটালেও, তার সুযোগ নিয়ে জামায়াত আবার রাজনীতিতে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা পাকিস্তান আমলের ভাষা ও বয়ান ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা নিয়ে কথা বললেই ‘শাহবাগী’ ট্যাগ দিয়ে আবারও রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি করছে।”

তারা বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে এমন নজির বিরল, যেখানে একটি দল জনগণের মুক্তিসংগ্রামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কোনো অনুশোচনা বা ক্ষমা ছাড়া অবাধে রাজনীতি করে।

একইসঙ্গে, ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের আচরণ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিবৃতিদাতারা। তারা বলেন, “স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে যেসব মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা হয়েছে, তার অনেকগুলোতে বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। অনেককে জোরপূর্বক মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে বলেও আশঙ্কা রয়েছে। এসব মামলার নিরপেক্ষ পুনর্বিচার প্রয়োজন।”

তবে নাগরিকরা স্পষ্ট করে বলেন, “বিচার প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হলেও জামায়াতের নেতাকর্মীরা মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ছিলেন, এ সত্য অস্বীকার করার সুযোগ নেই।”

নাগরিকদের মতে, “জামায়াত যদি সত্যিকার অর্থেই নতুন রাজনীতির কথা বলে, তবে প্রথমেই তাদের মুক্তিযুদ্ধবিরোধিতার দায় স্বীকার করতে হবে এবং শহীদদের আত্মত্যাগ ও সম্ভ্রমের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে।”

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন—যুক্তরাষ্ট্রের গ্র্যান্ড ভ্যালি স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আজফার হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রায়হান রাইন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক জি এইচ হাবীব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আ-আল মামুন, অধ্যাপক আর রাজী, লেখক সায়েমা খাতুন, কবি কাজল শাহনেওয়াজ, লেখক রাখাল রাহা ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মারুফ মল্লিক।

বিবৃতি পাঠিয়েছেন কবি অর্বাক আদিত্য ও সালাহ উদ্দিন শুভ্র।

বাকি স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন—অধ্যাপক সৌভিক রেজা, অধ্যাপক গোলাম সরওয়ার, শিল্পী দেবাশীষ চক্রবর্তী, নির্মাতা আশফাক নিপুণ, আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ, কথাসাহিত্যিক মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন, লেখক গাজী তানজিয়া, তাসনিম আফরোজ ইমি, চিনু কবির, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, বিথী ঘোষ, কবি মোহাম্মদ রোমেল, প্রকাশক সাঈদ বারী, মাহাবুব রাহমান, লেখক আরিফ রহমান, সোয়েব মাহমুদ, অস্ট্রিক আর্যু, সাদিক মাহবুব ইসলামসহ আরও অনেকে।

back to top