সরকার না চাইলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
তিনি বলেন, “সরকার না চাইলে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারে না। আগামী নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে ঘোষণা দেয়া হয়েছে, সে সময়ের মধ্যে নির্বাচন হওয়া জরুরি। এবার লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় থাকবে। সকল পক্ষ দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করলে ভোটাররা এবার নিঃসংকোচে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দেবে।”
তবে রাজনৈতিক দলগুলো যদি ‘হুন্ডা-গুন্ডা’ বা ‘টাকার খেলায় মত্ত’ হয়, তাহলে ভালো নির্বাচন সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
শনিবার এফডিসিতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা’ শীর্ষক ছায়া সংসদে বক্তব্য দেন বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, “সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা মুখ্য হলেও প্রার্থী, ভোটার, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমসহ সকল অংশীজনকে দায়িত্বশীল হতে হবে। সংস্কার ব্যতীত নির্বাচন হলে তা বিতর্কিত হতে পারে। লেজুরভিত্তিক ছাত্র রাজনীতি গ্রহণযোগ্য নয়। ছাত্ররা কোনো দলের লাঠিয়াল হবে, এটা হতে পারে না।”
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে। সংসদ নির্বাচনে পিআর ও আসনভিত্তিক উভয় পদ্ধতিরই সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বর্তমান পদ্ধতিতে আসন ভিত্তিক নির্বাচনের মাধ্যমে নিম্নকক্ষ গঠন এবং আনুপাতিক পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ গঠন নিয়ে আলোচনা অব্যাহত আছে।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, “নির্বাচনের প্রধান স্টেকহোল্ডার রাজনৈতিক দলগুলো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে এখনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। নির্বাচনের সময় ঘোষণা হলেও জুলাই সনদ চূড়ান্ত হয়নি। সনাতন না পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে তা নিয়েও প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ শেষ হয়নি। এ অবস্থায় জুলাই সনদে স্বাক্ষরসহ আগামী জাতীয় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে নতুনভাবে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সরকার ঘোষিত সময় অনুযায়ী নির্বাচন করা সম্ভব না হলে দেশ ভয়াবহ সংকটের মুখোমুখি হতে পারে।”
প্রতিযোগিতায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের বিতার্কিকদের পরাজিত করে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির বিতার্কিকরা জয়ী হয়। বিচারক ছিলেন আবু মুহাম্মদ রইস, এস এম মোর্শেদ, সাইদুর রহমান, জাকির হোসেন লিটন ও হুমায়ূন কবীর। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী দলকে ট্রফি, ক্রেস্ট ও সনদ দেওয়া হয়।
শনিবার, ১৬ আগস্ট ২০২৫
সরকার না চাইলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
তিনি বলেন, “সরকার না চাইলে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারে না। আগামী নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে ঘোষণা দেয়া হয়েছে, সে সময়ের মধ্যে নির্বাচন হওয়া জরুরি। এবার লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বজায় থাকবে। সকল পক্ষ দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করলে ভোটাররা এবার নিঃসংকোচে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দেবে।”
তবে রাজনৈতিক দলগুলো যদি ‘হুন্ডা-গুন্ডা’ বা ‘টাকার খেলায় মত্ত’ হয়, তাহলে ভালো নির্বাচন সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
শনিবার এফডিসিতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা’ শীর্ষক ছায়া সংসদে বক্তব্য দেন বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, “সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা মুখ্য হলেও প্রার্থী, ভোটার, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমসহ সকল অংশীজনকে দায়িত্বশীল হতে হবে। সংস্কার ব্যতীত নির্বাচন হলে তা বিতর্কিত হতে পারে। লেজুরভিত্তিক ছাত্র রাজনীতি গ্রহণযোগ্য নয়। ছাত্ররা কোনো দলের লাঠিয়াল হবে, এটা হতে পারে না।”
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে। সংসদ নির্বাচনে পিআর ও আসনভিত্তিক উভয় পদ্ধতিরই সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বর্তমান পদ্ধতিতে আসন ভিত্তিক নির্বাচনের মাধ্যমে নিম্নকক্ষ গঠন এবং আনুপাতিক পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ গঠন নিয়ে আলোচনা অব্যাহত আছে।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, “নির্বাচনের প্রধান স্টেকহোল্ডার রাজনৈতিক দলগুলো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে এখনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। নির্বাচনের সময় ঘোষণা হলেও জুলাই সনদ চূড়ান্ত হয়নি। সনাতন না পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে তা নিয়েও প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ শেষ হয়নি। এ অবস্থায় জুলাই সনদে স্বাক্ষরসহ আগামী জাতীয় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে নতুনভাবে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সরকার ঘোষিত সময় অনুযায়ী নির্বাচন করা সম্ভব না হলে দেশ ভয়াবহ সংকটের মুখোমুখি হতে পারে।”
প্রতিযোগিতায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের বিতার্কিকদের পরাজিত করে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির বিতার্কিকরা জয়ী হয়। বিচারক ছিলেন আবু মুহাম্মদ রইস, এস এম মোর্শেদ, সাইদুর রহমান, জাকির হোসেন লিটন ও হুমায়ূন কবীর। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী দলকে ট্রফি, ক্রেস্ট ও সনদ দেওয়া হয়।