নিজের কষ্টের কথা বুকে চেপে রেখে দলীয় নেতৃবৃন্দের পক্ষে প্রতিবাদে মুখর হলেন সিলেট জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদ। প্রতিবাদের আহ্বান জানালেন সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটের ঘটনায় দুর্নীতিদমন কমিশন- দুদকের বরাতে ৪২ জনের নাম উল্লেখ করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশের একটি জাতীয় দৈনিক। এই ৪২ জনের মধ্যে আছেন সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী।
এ দুই শীর্ষনেতাকে জড়িয়ে ওই দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২০ আগস্ট) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে শেয়ার করা এক স্ট্যাটাসে তিনি নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
এরপর তিনি দলীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে লেখেন, ‘প্রাথমিক অবস্থায় মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার নাম যুক্ত করলেও দলের সবাই নীরব ছিলেন। আমি সবাইকে আহ্বান করছি, দলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক বিতর্কিত বিষয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ করুন।’
তিনি লেখেন, ‘মত প্রকাশে ভিন্নতা থাকলেও দলের যেকোনো নেতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সবার প্রতিবাদ জানানো উচিৎ। তথাকথিত এসব হলুদ মিডিয়ার বিরুদ্ধে সবাই রুখে দাঁড়ান।
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় শুরুর দিকে মকসুদ আগমদের নাম জড়িয়ে লেখালেখি হলেও দলের কেউ প্রতিবাদ করেন নি। নিজের এই কষ্ট এতদিন তিনি চেপে রেখেছিলেন। তবে এবার দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের ক্ষেত্রে তিনি সরব হলেন। ওই প্রতিবেদনে জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদেরও নাম আছে। মকসুূদ সিলেটে একজন দক্ষ সংগঠন হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত।
বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
নিজের কষ্টের কথা বুকে চেপে রেখে দলীয় নেতৃবৃন্দের পক্ষে প্রতিবাদে মুখর হলেন সিলেট জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদ। প্রতিবাদের আহ্বান জানালেন সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটের ঘটনায় দুর্নীতিদমন কমিশন- দুদকের বরাতে ৪২ জনের নাম উল্লেখ করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দেশের একটি জাতীয় দৈনিক। এই ৪২ জনের মধ্যে আছেন সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী।
এ দুই শীর্ষনেতাকে জড়িয়ে ওই দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২০ আগস্ট) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে শেয়ার করা এক স্ট্যাটাসে তিনি নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
এরপর তিনি দলীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে লেখেন, ‘প্রাথমিক অবস্থায় মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার নাম যুক্ত করলেও দলের সবাই নীরব ছিলেন। আমি সবাইকে আহ্বান করছি, দলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক বিতর্কিত বিষয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ করুন।’
তিনি লেখেন, ‘মত প্রকাশে ভিন্নতা থাকলেও দলের যেকোনো নেতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সবার প্রতিবাদ জানানো উচিৎ। তথাকথিত এসব হলুদ মিডিয়ার বিরুদ্ধে সবাই রুখে দাঁড়ান।
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় শুরুর দিকে মকসুদ আগমদের নাম জড়িয়ে লেখালেখি হলেও দলের কেউ প্রতিবাদ করেন নি। নিজের এই কষ্ট এতদিন তিনি চেপে রেখেছিলেন। তবে এবার দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের ক্ষেত্রে তিনি সরব হলেন। ওই প্রতিবেদনে জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদেরও নাম আছে। মকসুূদ সিলেটে একজন দক্ষ সংগঠন হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত।