ছবি : সংগৃহীত
সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের এক মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ দলের ৬৫ জন নেতাকর্মীকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিব পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। অব্যাহতি পাওয়া অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বরকত উল্লাহ বুলু, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক এবং ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন রয়েছেন।
মামলার নথি অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে রমনা এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ওই সময় যানবাহন ভাঙচুর, পুলিশের কাজে বাধা ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে রমনা থানার এসআই আউয়াল মামলা দায়ের করেন।
পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মামুন হাসান আদালতে দুটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেন। সেখানে মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত প্রথম প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন। পরে বিস্ফোরক আইনের চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তরিত হয় এবং একইভাবে নেতাকর্মীদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ছবি : সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক আইনের এক মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ দলের ৬৫ জন নেতাকর্মীকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিব পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। অব্যাহতি পাওয়া অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বরকত উল্লাহ বুলু, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক এবং ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন রয়েছেন।
মামলার নথি অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে রমনা এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ওই সময় যানবাহন ভাঙচুর, পুলিশের কাজে বাধা ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে রমনা থানার এসআই আউয়াল মামলা দায়ের করেন।
পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মামুন হাসান আদালতে দুটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেন। সেখানে মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত প্রথম প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন। পরে বিস্ফোরক আইনের চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তরিত হয় এবং একইভাবে নেতাকর্মীদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।