কুমিল্লার হোমনায় পুলিশের উপস্থিতিতে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনী অফিসে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উপজেলার মাথাভাংগা ইউনিয়নের সিনাইয়া নতুন রাস্তার মোড়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, লাঠিসোঠা ও ইটপাটকেলের আঘাতে ৭জন নৌকার কর্মী-সমর্থকসহ উভয়পক্ষের অন্তত ১০ আহত হয়েছে। পরে পুলিশ কঠোর অবস্থান নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতরা হলেন, যুবলীগ কর্মী মো. দিদার হোসেন, ছাত্রলীগ কর্মী মো. সোহাগ ফকির, মো. রাসেল মোল্লা, নাদিম মিয়া, পলাশ মুন্সি, আমান উল্লাহ মোল্লা, পিয়ার আহমেদ।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, দুপুর ১২টার সময় উপজেলার মাথাভাঙ্গা ইউনিয়নের ভৈরব উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ রাখার জন্য ইউনিয়নের সকল প্রার্থীদের সাথে পুলিশ প্রশাসনের বিট পুলিশিং সভা ছিলো।
দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে অনুষ্ঠান স্থলে যাওয়ার পথে সিনাইয়া এলাকায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাজিরুল হক ভূঁইয়ার কর্মী-সমর্থকদের দেখে উস্কানি বাক্য ছুড়লে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে এবং নৌকার ৭জন কর্মীসহ ১০জন আহত হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ লাঠি চার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাজিরুল হক ভূঁইয়া জানান, স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম বহিরাগত লোকজন নিয়ে আমার সিনাইয়া অফিসে আমার কর্মী সমর্থকদের উপর হামলা করেছে। এতে আমার ৬/৭জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। পরিকল্পিতভাবেই এই হামলা চালিয়েছে জাহাঙ্গীর আলম।
স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের বক্তব্য নেয়ার জন্য তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
হোমনা থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কায়েস আকন্দ জানান, প্রচারণা চালানোকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থকদের সাথে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। তেমন আহত হয়নি, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এখনো কেউ কোন অভিযোগ করেনি।
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১
কুমিল্লার হোমনায় পুলিশের উপস্থিতিতে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনী অফিসে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উপজেলার মাথাভাংগা ইউনিয়নের সিনাইয়া নতুন রাস্তার মোড়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, লাঠিসোঠা ও ইটপাটকেলের আঘাতে ৭জন নৌকার কর্মী-সমর্থকসহ উভয়পক্ষের অন্তত ১০ আহত হয়েছে। পরে পুলিশ কঠোর অবস্থান নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতরা হলেন, যুবলীগ কর্মী মো. দিদার হোসেন, ছাত্রলীগ কর্মী মো. সোহাগ ফকির, মো. রাসেল মোল্লা, নাদিম মিয়া, পলাশ মুন্সি, আমান উল্লাহ মোল্লা, পিয়ার আহমেদ।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, দুপুর ১২টার সময় উপজেলার মাথাভাঙ্গা ইউনিয়নের ভৈরব উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ রাখার জন্য ইউনিয়নের সকল প্রার্থীদের সাথে পুলিশ প্রশাসনের বিট পুলিশিং সভা ছিলো।
দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে অনুষ্ঠান স্থলে যাওয়ার পথে সিনাইয়া এলাকায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাজিরুল হক ভূঁইয়ার কর্মী-সমর্থকদের দেখে উস্কানি বাক্য ছুড়লে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে এবং নৌকার ৭জন কর্মীসহ ১০জন আহত হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ লাঠি চার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাজিরুল হক ভূঁইয়া জানান, স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম বহিরাগত লোকজন নিয়ে আমার সিনাইয়া অফিসে আমার কর্মী সমর্থকদের উপর হামলা করেছে। এতে আমার ৬/৭জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। পরিকল্পিতভাবেই এই হামলা চালিয়েছে জাহাঙ্গীর আলম।
স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের বক্তব্য নেয়ার জন্য তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
হোমনা থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কায়েস আকন্দ জানান, প্রচারণা চালানোকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থকদের সাথে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। তেমন আহত হয়নি, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এখনো কেউ কোন অভিযোগ করেনি।