নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে জাতীয় পার্টি কোনো প্রার্থী দেয়নি। অন্য কোনো প্রার্থীকেও দলীয়ভাবে দলটির পক্ষ থেকে সমর্থন দেওয়া হয়নি। তাই কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার কোনো দলীয় সিদ্ধান্ত নেই বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক।
সোমবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মুজিবুল হক চুন্নু।
অতীতের সব ইউপি নির্বাচন এবং উপ-নির্বাচনে নৈরাজ্য হয়েছে অভিযোগ করে জাপা মহাসচিব বলেন, কোনো কোনো এলাকায় জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মারধর করে এলাকা ছাড়া করা হয়েছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করে সুরাহা হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি। এমন বিশৃঙ্খল অবস্থায় যাতে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপ-নির্বাচনে না হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় পার্টি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাপার মহাসচিব বলেন, নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি রাজনৈতিক দল ও ভোটারদের দায়িত্ব আছে। নির্বাচন কমিশন অনেক সময় চাইলেও পারে না, যদি শাসক দল ও নির্বাহী বিভাগের কর্মকর্তারা নিরপেক্ষ না হন।
নির্বাচনকালে নির্বাচন কমিশনের আদেশ পালন করতে স্থানীয় প্রশাসন বাধ্য—এমন আইন আছে। কিন্তু আদেশ না মানলে কী হবে, তা আইনে লেখা নেই বলেও মন্তব্য করেন জাপার এই নেতা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা টাঙ্গাইল-৭ আসনের উপ-নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন বলেও জানান জাতীয় পার্টির মহাসচিব।
এদিকে আজ সন্ধ্যায় জাপার যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টি কোনো প্রার্থী দেয়নি। অন্য কোনো প্রার্থীকেও দলটির পক্ষ থেকে সমর্থন দেওয়া হয়নি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এই নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির নেতাকর্মী-স্থানীয় প্রতিনিধিদের কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থন না দেওয়ার জন্য পার্টির চেয়ারম্যান কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব ও প্রেসিডিয়াম সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা অনুরোধ জানিয়েছেন।
যদি কোনো নেতাকর্মী কোনো প্রার্থীর পক্ষে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন, অবিলম্বে তাদের নিস্ক্রিয় হওয়ার অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে জাতীয় পার্টি কোনো প্রার্থী দেয়নি। অন্য কোনো প্রার্থীকেও দলীয়ভাবে দলটির পক্ষ থেকে সমর্থন দেওয়া হয়নি। তাই কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার কোনো দলীয় সিদ্ধান্ত নেই বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক।
সোমবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মুজিবুল হক চুন্নু।
অতীতের সব ইউপি নির্বাচন এবং উপ-নির্বাচনে নৈরাজ্য হয়েছে অভিযোগ করে জাপা মহাসচিব বলেন, কোনো কোনো এলাকায় জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মারধর করে এলাকা ছাড়া করা হয়েছে। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করে সুরাহা হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি। এমন বিশৃঙ্খল অবস্থায় যাতে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপ-নির্বাচনে না হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় পার্টি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাপার মহাসচিব বলেন, নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি রাজনৈতিক দল ও ভোটারদের দায়িত্ব আছে। নির্বাচন কমিশন অনেক সময় চাইলেও পারে না, যদি শাসক দল ও নির্বাহী বিভাগের কর্মকর্তারা নিরপেক্ষ না হন।
নির্বাচনকালে নির্বাচন কমিশনের আদেশ পালন করতে স্থানীয় প্রশাসন বাধ্য—এমন আইন আছে। কিন্তু আদেশ না মানলে কী হবে, তা আইনে লেখা নেই বলেও মন্তব্য করেন জাপার এই নেতা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা টাঙ্গাইল-৭ আসনের উপ-নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন বলেও জানান জাতীয় পার্টির মহাসচিব।
এদিকে আজ সন্ধ্যায় জাপার যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টি কোনো প্রার্থী দেয়নি। অন্য কোনো প্রার্থীকেও দলটির পক্ষ থেকে সমর্থন দেওয়া হয়নি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এই নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির নেতাকর্মী-স্থানীয় প্রতিনিধিদের কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থন না দেওয়ার জন্য পার্টির চেয়ারম্যান কর্তৃক আদিষ্ট হয়ে ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব ও প্রেসিডিয়াম সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা অনুরোধ জানিয়েছেন।
যদি কোনো নেতাকর্মী কোনো প্রার্থীর পক্ষে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন, অবিলম্বে তাদের নিস্ক্রিয় হওয়ার অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।