নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে পরাজয়ের পর ‘ইভিএমে কারচুপি’র অভিযোগ তুলেছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। রোববার (১৬ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় মাসদাইরে নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলেন তিনি।
তৈমুর বলেন, ‘বেশ কিছু কেন্দ্রে ইভিএম ত্রুটিপূর্ণ ও স্লো ছিল। অনেক লোক ভোট দিতে পারেনি। ইভিএমের কারচুপির জন্য আমাদের পরাজয় বরণ করতে হয়েছে।’
নির্বাচনে যারা পাশে ছিলেন তাদের ধন্যবাদ জানান পরাজিত এই প্রার্থী। তিনি বলেন, ‘জনগণের ভালোবাসায় আমরা জয়ী, তাদের প্রতি, মিডিয়ার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।’
তৈমুর আরও অভিযোগ করেন, ‘আমার লোকজন বাড়িতে থাকতে পারেনি। এটিএম কামালের মতো লোককে ঘেরাও করা হয়েছে গ্রেপ্তার করার জন্য। আপনারা দেখবেন আমি ঘটনাগুলো আপনাদের জানিয়েছি। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আমার সমন্বয়ককে কাগজসহ গ্রেপ্তার করা হয়। তার মাধ্যমেই শুরু হয় এবং আমার লোকজন প্রতিদিনই গ্রেপ্তার হতে থাকে।’ সরকারদলীয় কেন্দ্রীয় নেতাদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘ঢাকার মেহমানদের অতিরঞ্জিত কথার পরে গ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। জাহাঙ্গীর কবির নানককে যখন জিজ্ঞেস করা হয় তখন তিনি বলেছিলেন ১২ ও ১৩নং ওয়ার্ড তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ১৩নং ওয়ার্ডে আমি থাকি, আমার ভাই তিনবারের কাউন্সিলর। আর ১২নং ওয়ার্ড সরকারি এমপির ওয়ার্ড। আমি বললাম সরকারই যদি তার এমপির কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে তাহলে আমার কিছু করার নেই। আমার কোন ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র নেই।’
রোববার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে পরাজয়ের পর ‘ইভিএমে কারচুপি’র অভিযোগ তুলেছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। রোববার (১৬ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় মাসদাইরে নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলেন তিনি।
তৈমুর বলেন, ‘বেশ কিছু কেন্দ্রে ইভিএম ত্রুটিপূর্ণ ও স্লো ছিল। অনেক লোক ভোট দিতে পারেনি। ইভিএমের কারচুপির জন্য আমাদের পরাজয় বরণ করতে হয়েছে।’
নির্বাচনে যারা পাশে ছিলেন তাদের ধন্যবাদ জানান পরাজিত এই প্রার্থী। তিনি বলেন, ‘জনগণের ভালোবাসায় আমরা জয়ী, তাদের প্রতি, মিডিয়ার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।’
তৈমুর আরও অভিযোগ করেন, ‘আমার লোকজন বাড়িতে থাকতে পারেনি। এটিএম কামালের মতো লোককে ঘেরাও করা হয়েছে গ্রেপ্তার করার জন্য। আপনারা দেখবেন আমি ঘটনাগুলো আপনাদের জানিয়েছি। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আমার সমন্বয়ককে কাগজসহ গ্রেপ্তার করা হয়। তার মাধ্যমেই শুরু হয় এবং আমার লোকজন প্রতিদিনই গ্রেপ্তার হতে থাকে।’ সরকারদলীয় কেন্দ্রীয় নেতাদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘ঢাকার মেহমানদের অতিরঞ্জিত কথার পরে গ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। জাহাঙ্গীর কবির নানককে যখন জিজ্ঞেস করা হয় তখন তিনি বলেছিলেন ১২ ও ১৩নং ওয়ার্ড তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ১৩নং ওয়ার্ডে আমি থাকি, আমার ভাই তিনবারের কাউন্সিলর। আর ১২নং ওয়ার্ড সরকারি এমপির ওয়ার্ড। আমি বললাম সরকারই যদি তার এমপির কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে তাহলে আমার কিছু করার নেই। আমার কোন ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র নেই।’