আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো ব্যর্থ নেতাদের পদত্যাগ করে বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, উনি (ফখরুল) এতো দগদগে ব্যর্থতা নিয়ে ঝাঁপ দিচ্ছেন না কেন?
বুধবার (১১ মে) রাজধানীর সেতু ভবনে নিয়মিত বোর্ডসভা শেষে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় এক সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি থেকে এই সরকারের শিক্ষা নিয়ে লাভ হবে না। কারণ, তারা শিক্ষা নিতে জানে না। যদি জানত তাহলে এই ১০ বছরে শিক্ষা নিতে পারত। শ্রীলঙ্কায় নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে সবাই, এরা (আওয়ামী লীগ সরকার) বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপিয়ে পড়বে।’
শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির মন্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি আত্মতুষ্টিতে ভুগছে। তবে বাস্তবতা এক নয়। তারা নিজেদের অতীতের ব্যর্থতা আড়াল করতে কখনও আরব বসন্তে ভর করে, কখনও হেফাজতে ভর করে, এরপর কোটা বিরোধী আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও স্বপ্ন দেখেছিল। এসব বিষয় অক্ষম, মেরুদ-হীন বিএনপির সাময়িক আত্মতুষ্ঠিতে ভোগা ছাড়া কিছু নয়।
তিনি বলেন, গত নির্বাচনের আগেও বিএনপি অংশ নেবে না বলে জোর দাবি জানিয়েছে। শেষে ঠিকই তারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। পানি ঘোলা করে হলেও পানি তারা খেয়েছে, সংসদেও গিয়েছে।
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। এখানে আওয়ামী লীগ জোর করে কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না। তবে আওয়ামী লীগ কমিশনের সঙ্গে সংলাপে পরিষ্কারভাবে জানিয়েছে আমরা ৩০০ আসনে ইভিএম চাই। আওয়ামী লীগ সেটা দাবি করতে পারে, কিন্তু নির্বাচন কমিশন কি সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তাদের বিষয়।
বুধবার, ১১ মে ২০২২
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো ব্যর্থ নেতাদের পদত্যাগ করে বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, উনি (ফখরুল) এতো দগদগে ব্যর্থতা নিয়ে ঝাঁপ দিচ্ছেন না কেন?
বুধবার (১১ মে) রাজধানীর সেতু ভবনে নিয়মিত বোর্ডসভা শেষে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় এক সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি থেকে এই সরকারের শিক্ষা নিয়ে লাভ হবে না। কারণ, তারা শিক্ষা নিতে জানে না। যদি জানত তাহলে এই ১০ বছরে শিক্ষা নিতে পারত। শ্রীলঙ্কায় নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে সবাই, এরা (আওয়ামী লীগ সরকার) বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপিয়ে পড়বে।’
শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির মন্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি আত্মতুষ্টিতে ভুগছে। তবে বাস্তবতা এক নয়। তারা নিজেদের অতীতের ব্যর্থতা আড়াল করতে কখনও আরব বসন্তে ভর করে, কখনও হেফাজতে ভর করে, এরপর কোটা বিরোধী আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও স্বপ্ন দেখেছিল। এসব বিষয় অক্ষম, মেরুদ-হীন বিএনপির সাময়িক আত্মতুষ্ঠিতে ভোগা ছাড়া কিছু নয়।
তিনি বলেন, গত নির্বাচনের আগেও বিএনপি অংশ নেবে না বলে জোর দাবি জানিয়েছে। শেষে ঠিকই তারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। পানি ঘোলা করে হলেও পানি তারা খেয়েছে, সংসদেও গিয়েছে।
সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। এখানে আওয়ামী লীগ জোর করে কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না। তবে আওয়ামী লীগ কমিশনের সঙ্গে সংলাপে পরিষ্কারভাবে জানিয়েছে আমরা ৩০০ আসনে ইভিএম চাই। আওয়ামী লীগ সেটা দাবি করতে পারে, কিন্তু নির্বাচন কমিশন কি সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তাদের বিষয়।