বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হয়েছিল তা জনগণ দেখেছে। জনগণ সেই নির্বাচন বর্জন করেছে। ১৫৪ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। আর দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ায় দেশের আজ এই অবস্থা। আগামীতে নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করতে হবে। যাতে জনগণের ভোটে জনপ্রতিনিধিরা নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেন।
শুক্রবার (১৩ মে) বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ে আর্থিক সহায়তা অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ি এলাকায় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সহিংসতায় নিহত ও আহতদের পরিবারের মধ্যে এই সহায়তা প্রদান করা হয়।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের ঋণের বোঝা অনেক বেড়ে গেছে। শীঘ্রই এ সমস্যা বাড়বে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সত্য বলেছেন, উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের দলের লোকগুলো দুর্নীতি করে টাকা লুট করছে। এই ধরনের লোকগুলো তাদের দলে আছে। এ দলের এমপি-মন্ত্রীরা দেশের টাকা লুট করে দেশের অর্থনীতিকে ভঙ্গুর করে দিয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশির সমালোচনা করে ফখরুল আরও বলেন, মন্ত্রী নিজেই একজন বড় ব্যবসায়ী। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সম্পর্কে তার স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত ছিল। সরকারি মদতে আজ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করেছে। দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে বাণিজ্যমন্ত্রী ও সরকারকে পদত্যাগ করা উচিত। তারা পুরোপুরিভাবে বাংলাদেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি, লুটপাট, স্বজনপ্রীতি ও ব্যর্থ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করা উচিত।
শুক্রবার, ১৩ মে ২০২২
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হয়েছিল তা জনগণ দেখেছে। জনগণ সেই নির্বাচন বর্জন করেছে। ১৫৪ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। আর দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ায় দেশের আজ এই অবস্থা। আগামীতে নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করতে হবে। যাতে জনগণের ভোটে জনপ্রতিনিধিরা নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেন।
শুক্রবার (১৩ মে) বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ে আর্থিক সহায়তা অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ি এলাকায় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সহিংসতায় নিহত ও আহতদের পরিবারের মধ্যে এই সহায়তা প্রদান করা হয়।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের ঋণের বোঝা অনেক বেড়ে গেছে। শীঘ্রই এ সমস্যা বাড়বে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সত্য বলেছেন, উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের দলের লোকগুলো দুর্নীতি করে টাকা লুট করছে। এই ধরনের লোকগুলো তাদের দলে আছে। এ দলের এমপি-মন্ত্রীরা দেশের টাকা লুট করে দেশের অর্থনীতিকে ভঙ্গুর করে দিয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশির সমালোচনা করে ফখরুল আরও বলেন, মন্ত্রী নিজেই একজন বড় ব্যবসায়ী। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সম্পর্কে তার স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত ছিল। সরকারি মদতে আজ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করেছে। দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে বাণিজ্যমন্ত্রী ও সরকারকে পদত্যাগ করা উচিত। তারা পুরোপুরিভাবে বাংলাদেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি, লুটপাট, স্বজনপ্রীতি ও ব্যর্থ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করা উচিত।