বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়াতে সম্মতি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত ফাইলে অনুমোদন দেয়া হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
এর আগে, খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে নিঃশর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতিও চাওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত আইনমন্ত্রী আনিসুল হক টেলিফোনে সাংবাদিকদের এটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানিয়েছেন, শর্ত অনুসারে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। দেশে থেকেই চিকিৎসা নিতে হবে।
এছাড়া, কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ না নিতেও নির্দেশনা জারি রয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়াতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে যে আবেদন করা হয়েছে, সেটির ওপর মতামত নিতে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আইন মন্ত্রণালয় যে মতামত দিয়েছে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রধানমন্ত্রীর মতামত নেয়ার পর এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে।
এর আগে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়াতে গত ১১ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর আবেদন করেন বিএনপি প্রধানের ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার। সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি তার নিঃশর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতিও চাওয়া হয়েছে চিঠিতে।
গত মার্চে আগের সব শর্ত বহাল রেখে পঞ্চমবারের মতো খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ায় সরকার। সেই মেয়াদ ২৫ সেপ্টেম্বর শেষ হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে যান খালেদা জিয়া। এরপর উচ্চ আদালতে জামিন করাতে ব্যর্থ হওয়ার পর খালেদা জিয়ার স্বজনরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন নিয়ে যান। পরে দেশে করোনা বাড়লে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ শর্তসাপেক্ষে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে মুক্তি দেওয়া হয়।
রোববার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়াতে সম্মতি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত ফাইলে অনুমোদন দেয়া হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
এর আগে, খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে নিঃশর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতিও চাওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত আইনমন্ত্রী আনিসুল হক টেলিফোনে সাংবাদিকদের এটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানিয়েছেন, শর্ত অনুসারে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। দেশে থেকেই চিকিৎসা নিতে হবে।
এছাড়া, কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ না নিতেও নির্দেশনা জারি রয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়াতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে যে আবেদন করা হয়েছে, সেটির ওপর মতামত নিতে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আইন মন্ত্রণালয় যে মতামত দিয়েছে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রধানমন্ত্রীর মতামত নেয়ার পর এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে।
এর আগে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়াতে গত ১১ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর আবেদন করেন বিএনপি প্রধানের ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার। সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি তার নিঃশর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতিও চাওয়া হয়েছে চিঠিতে।
গত মার্চে আগের সব শর্ত বহাল রেখে পঞ্চমবারের মতো খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ায় সরকার। সেই মেয়াদ ২৫ সেপ্টেম্বর শেষ হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে যান খালেদা জিয়া। এরপর উচ্চ আদালতে জামিন করাতে ব্যর্থ হওয়ার পর খালেদা জিয়ার স্বজনরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন নিয়ে যান। পরে দেশে করোনা বাড়লে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ শর্তসাপেক্ষে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে মুক্তি দেওয়া হয়।