রংপুরের আবদুর রউফ মানিককে জাতীয় পার্টির (জাপা) ভাইস চেয়ারম্যান, প্রাথমিক সদস্যসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সই করা এক আদেশে এ অব্যাহতি দেওয়া হয়।
আদেশে যা বলা হয়
আদেশে উল্লেখ করা হয়, পার্টির গঠনতন্ত্রের ২০/১/(১) ধারা প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। আবদুর রউফ মানিক জাতীয় পার্টির বিভিন্ন পদে দায়িত্বে ছিলেন এবং রংপুর পৌরসভার মেয়র ছিলেন।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদের মসিউর রহমান রাঙ্গাকে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি দেন।
মসিউর রহমান রাঙ্গা জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা ও দলের সাবেক মহাসচিব। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রওশন এরশাদকে বিরোধীদলীয় নেতার পদ থেকে সরানোর প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তার রেশ ধরেই তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
তবে জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রের ২০ ধারার ১, ২ ও ৩ উপধারার ক্ষমতাবলে দলের চেয়ারম্যানের একক ক্ষমতাকে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে এসব বিধান অপব্যবহারের অভিযোগ এনে ধারাগুলো স্থগিত ঘোষণা করেছেন দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ।
তিনি বলেন, রাঙ্গাসহ দেশজুড়ে নিষ্ক্রিয় করে রাখা নেতাদের দলে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। এ ঘটনার ঠিক ১৪ দিনের মাথায় অব্যাহতি দেওয়া হলো মানিককে।
দলীয় একটি সূত্র জানায়, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের আসন্ন রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আগেই দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন বর্তমান মেয়র পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফাকে। কিন্তু রাঙ্গাকে অব্যাহতির পর জি এম কাদের ও রওশন এরশাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করে।
এর এক পর্যায়ে রওশন এরশাদ রংপুর সিটি নির্বাচনে আবদুর রউফ মানিককে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানিককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে ওই সূত্রটি জানায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সদ্য অব্যাহতি পাওয়া আবদুর রউফ মানিক বলেন, ‘দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ আমাকে রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রতীক লাঙ্গল বরাদ্দ দেওয়ায় পার্টির চেয়ারম্যান আমাকে অব্যাহতি দিয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
রংপুরের আবদুর রউফ মানিককে জাতীয় পার্টির (জাপা) ভাইস চেয়ারম্যান, প্রাথমিক সদস্যসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সই করা এক আদেশে এ অব্যাহতি দেওয়া হয়।
আদেশে যা বলা হয়
আদেশে উল্লেখ করা হয়, পার্টির গঠনতন্ত্রের ২০/১/(১) ধারা প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। আবদুর রউফ মানিক জাতীয় পার্টির বিভিন্ন পদে দায়িত্বে ছিলেন এবং রংপুর পৌরসভার মেয়র ছিলেন।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদের মসিউর রহমান রাঙ্গাকে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি দেন।
মসিউর রহমান রাঙ্গা জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা ও দলের সাবেক মহাসচিব। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রওশন এরশাদকে বিরোধীদলীয় নেতার পদ থেকে সরানোর প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তার রেশ ধরেই তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
তবে জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রের ২০ ধারার ১, ২ ও ৩ উপধারার ক্ষমতাবলে দলের চেয়ারম্যানের একক ক্ষমতাকে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে এসব বিধান অপব্যবহারের অভিযোগ এনে ধারাগুলো স্থগিত ঘোষণা করেছেন দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ।
তিনি বলেন, রাঙ্গাসহ দেশজুড়ে নিষ্ক্রিয় করে রাখা নেতাদের দলে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। এ ঘটনার ঠিক ১৪ দিনের মাথায় অব্যাহতি দেওয়া হলো মানিককে।
দলীয় একটি সূত্র জানায়, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের আসন্ন রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আগেই দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন বর্তমান মেয়র পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফাকে। কিন্তু রাঙ্গাকে অব্যাহতির পর জি এম কাদের ও রওশন এরশাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করে।
এর এক পর্যায়ে রওশন এরশাদ রংপুর সিটি নির্বাচনে আবদুর রউফ মানিককে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানিককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে ওই সূত্রটি জানায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সদ্য অব্যাহতি পাওয়া আবদুর রউফ মানিক বলেন, ‘দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ আমাকে রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রতীক লাঙ্গল বরাদ্দ দেওয়ায় পার্টির চেয়ারম্যান আমাকে অব্যাহতি দিয়েছেন।’