আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোট চুরি করে না, সংরক্ষণ করে।এটা আমরা প্রমাণ করেছি। আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের সঙ্গে যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ধর্ণা দিয়ে লাভ হবে না। বিএনপি লাঠি দিয়ে মারতে আসলে লাঠি দিয়েই জবাব দেয়া হবে বলে । যে হাত দিয়ে আগুন দেয়া হবে সে হাত আগুনেই পুড়িয়ে দেয়া হবে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে ছাড় দেওয়া হবে না। নেতাকর্মীরা সবাই প্রস্তত থাকুন, যেনো কেউ মানুষের ক্ষতি না করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, যে সব দেশ গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তাদের দেশের গণতন্ত্র আমরা জানি। তাদের দেশে প্রতিদিন মানুষ খুন হয়। তাদের কাছে আমাদের গণতন্ত্র শিখতে হবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। অনেক সহ্য করেছি। মানুষের গায়ে হাত দিলে ক্ষমা নাই।
শেখ হাসিনা বলেন, (২০০১ সালের পর) আওয়ামী লীগের এমন কোনো জনসভা নেই, যেখানে বিএনপি হামলা করেনি। বিএনপির আমলে লাঠির বাড়ি খান নাই, এমন একজনও নাই। আমাদের প্রত্যেকটা নেতাকর্মীর গায়ে তাদের মাইরের দাগ।
তবে আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না বলে জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা তো তাদের উপর অত্যাচারও করতে চাইনি। মারতেও যাইনি।বিএনপি আওয়ামী লীগকে ভোট চুরির অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছে বলে জানান সরকারপ্রধান।
বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোট চুরি করে না, সংরক্ষণ করে।এটা আমরা প্রমাণ করেছি। আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের সঙ্গে যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ধর্ণা দিয়ে লাভ হবে না। বিএনপি লাঠি দিয়ে মারতে আসলে লাঠি দিয়েই জবাব দেয়া হবে বলে । যে হাত দিয়ে আগুন দেয়া হবে সে হাত আগুনেই পুড়িয়ে দেয়া হবে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে ছাড় দেওয়া হবে না। নেতাকর্মীরা সবাই প্রস্তত থাকুন, যেনো কেউ মানুষের ক্ষতি না করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, যে সব দেশ গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে তাদের দেশের গণতন্ত্র আমরা জানি। তাদের দেশে প্রতিদিন মানুষ খুন হয়। তাদের কাছে আমাদের গণতন্ত্র শিখতে হবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। অনেক সহ্য করেছি। মানুষের গায়ে হাত দিলে ক্ষমা নাই।
শেখ হাসিনা বলেন, (২০০১ সালের পর) আওয়ামী লীগের এমন কোনো জনসভা নেই, যেখানে বিএনপি হামলা করেনি। বিএনপির আমলে লাঠির বাড়ি খান নাই, এমন একজনও নাই। আমাদের প্রত্যেকটা নেতাকর্মীর গায়ে তাদের মাইরের দাগ।
তবে আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না বলে জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা তো তাদের উপর অত্যাচারও করতে চাইনি। মারতেও যাইনি।বিএনপি আওয়ামী লীগকে ভোট চুরির অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছে বলে জানান সরকারপ্রধান।