তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে রমজানেও সারাদেশে বিএনপির আন্দোলন কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, ‘রমজানে রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণার ইচ্ছা না থাকলেও সরকার বিএনপিকে কর্মসূচি দিতে বাধ্য করেছে। দেশের সাধারণ মানুষ কষ্টে দিনাতিপাত করছে। প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। দেশে এমন সরকার রয়েছে, যারা নির্বাচিত নন। তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি আন্দোলন করছে। সারা দেশে রমজানের মাঝেও এ দাবি নিয়ে আন্দোলন চলমান থাকবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন আমরা চালিয়ে যেতে চাই।’
আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) রাজধানীর লেডিস ক্লাবে এতিম শিশু ও আলেম-ওলামাদের নিয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে বিএনপি। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে রমজানজুড়ে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপি মহাসচিব।
রমজানে বিএনপির কর্মসূচি:
গ্যাস-বিদ্যুৎসহ নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে ১ এপ্রিল সব জেলায় দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি, ৮ এপ্রিল বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত মহানগর, জেলা, উপজেলা ও থানাপর্যায়ে অবস্থান কর্মসূচি। ৯ থেকে ১৩ এপ্রিল প্রচারপত্র বিলি, মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি। এছাড়া ২৮ মার্চ থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা ও মহানগরে সভা-সমাবেশ-মতবিনিময় সভা করবে দলটি।
ইফতার মাহফিলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্য ইশরাক হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, তথ্য গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু, সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোর্শেদ আলম প্রমুখ। ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নেসারুল হক ইফতারের আগে দোয়া-মোনাজাত করেন।
এদিকে, রমজানের প্রথম ইফতার মাহফিলে বিএনপির কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে। আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই বসার আসন ও ইফতারসামগ্রী পাননি। এ নিয়ে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
গাজীপুর জেলা ওলামা দলের সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা আমন্ত্রিত হয়ে ইফতার মাহফিলে এসেছি। কিন্তু বসার জায়গা পাইনি। ইফতারও অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে হয়েছে।’
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে রমজানেও সারাদেশে বিএনপির আন্দোলন কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, ‘রমজানে রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণার ইচ্ছা না থাকলেও সরকার বিএনপিকে কর্মসূচি দিতে বাধ্য করেছে। দেশের সাধারণ মানুষ কষ্টে দিনাতিপাত করছে। প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়েছে। দেশে এমন সরকার রয়েছে, যারা নির্বাচিত নন। তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি আন্দোলন করছে। সারা দেশে রমজানের মাঝেও এ দাবি নিয়ে আন্দোলন চলমান থাকবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন আমরা চালিয়ে যেতে চাই।’
আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) রাজধানীর লেডিস ক্লাবে এতিম শিশু ও আলেম-ওলামাদের নিয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে বিএনপি। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে রমজানজুড়ে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপি মহাসচিব।
রমজানে বিএনপির কর্মসূচি:
গ্যাস-বিদ্যুৎসহ নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে ১ এপ্রিল সব জেলায় দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি, ৮ এপ্রিল বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত মহানগর, জেলা, উপজেলা ও থানাপর্যায়ে অবস্থান কর্মসূচি। ৯ থেকে ১৩ এপ্রিল প্রচারপত্র বিলি, মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি। এছাড়া ২৮ মার্চ থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত জেলা ও মহানগরে সভা-সমাবেশ-মতবিনিময় সভা করবে দলটি।
ইফতার মাহফিলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্য ইশরাক হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, তথ্য গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু, সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোর্শেদ আলম প্রমুখ। ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা নেসারুল হক ইফতারের আগে দোয়া-মোনাজাত করেন।
এদিকে, রমজানের প্রথম ইফতার মাহফিলে বিএনপির কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে। আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই বসার আসন ও ইফতারসামগ্রী পাননি। এ নিয়ে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
গাজীপুর জেলা ওলামা দলের সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা আমন্ত্রিত হয়ে ইফতার মাহফিলে এসেছি। কিন্তু বসার জায়গা পাইনি। ইফতারও অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করে নিতে হয়েছে।’