গাজীপুর সিটি নির্বাচন
ঢাকার নিকটবর্তী শহর গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুপুরেও কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা যাচ্ছে। শহরের আশপাশের গ্রামের ওয়ার্ডের কেন্দ্রগুলোতেও এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, গাজীপুরের সামান্তপুর ২৯ ওয়ার্ডের জাকির-শাহীন মডেল একাডেমির কেন্দ্রে দুপুরেও নারী পুরুষের দীর্ঘ লাইন। এই কেন্দ্রে ১৭৪৫ ভোটার রয়েছে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৫শত ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এই কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা আনিসুল ইসলাম বলেন, সকাল থেকেই ভোটারদের উপস্থিতি রয়েছে। আমি সকাল থেকেই ভোটকেন্দ্রের পাশে ছিলাম। মাত্র ভোট দিয়ে আসলাম। সুষ্ঠু ও সুন্দর ভোট হচ্ছে। যার যার ভোট সেই দিচ্ছে। এখানের মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে সমস্যা নেই। যার যাকে খুশি সে তাকে ভোট দেবে, এটা নিয়ে নিজেদের মধ্যে কোনো গন্ডগোল যাতে না হয় সেদিকে গ্রামের মুরব্বিরা সজাগ রয়েছেন।
কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার মো. শাহিবুর রহমান বলেন, আমাদের কেন্দ্রে সকাল থেকে ভোটার উপস্থিতি ছিল, তবে সমস্যাও ছিল। গ্রামের মানুষদের ইভিএমে ভোট দিতে সমস্যা হচ্ছে। উল্টাপাল্টা টিপ দিয়ে মেশিং হ্যাং করে ফেলে। যে কারণে সময় একটু বেশি লাগছে।
তিনি আরও বলেন, আমার কেন্দ্রে ১৭৪৫টি ভোট রয়েছে। তার মধ্য দুপুরে ১২টার পর্যন্ত ৫০০ ভোট কাস্ট হয়েছে। সকালে ভোট কাস্ট কম হলেও এখন বেশি হচ্ছে।
দুপুরে ভোট দিতে আসা কুহিনূর বেগম বলেন, ভোট দিতে লাইনে আছি। ভোট দেব। দীর্ঘ লাইন কখন যে দিয়ে বাড়িতে যেতে পারব। রোদের তাপে অনেক গরম লাগছে। ভোট দিতে পারলেই বাঁচি।
তিনি আরও বলেন, প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেব, কী করে দেব চিন্তাও লাগছে। এর আগে কোনো দিনও দেইনি।
গাজীপুর সিটি নির্বাচন
বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩
ঢাকার নিকটবর্তী শহর গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুপুরেও কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা যাচ্ছে। শহরের আশপাশের গ্রামের ওয়ার্ডের কেন্দ্রগুলোতেও এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, গাজীপুরের সামান্তপুর ২৯ ওয়ার্ডের জাকির-শাহীন মডেল একাডেমির কেন্দ্রে দুপুরেও নারী পুরুষের দীর্ঘ লাইন। এই কেন্দ্রে ১৭৪৫ ভোটার রয়েছে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৫শত ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এই কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা আনিসুল ইসলাম বলেন, সকাল থেকেই ভোটারদের উপস্থিতি রয়েছে। আমি সকাল থেকেই ভোটকেন্দ্রের পাশে ছিলাম। মাত্র ভোট দিয়ে আসলাম। সুষ্ঠু ও সুন্দর ভোট হচ্ছে। যার যার ভোট সেই দিচ্ছে। এখানের মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে সমস্যা নেই। যার যাকে খুশি সে তাকে ভোট দেবে, এটা নিয়ে নিজেদের মধ্যে কোনো গন্ডগোল যাতে না হয় সেদিকে গ্রামের মুরব্বিরা সজাগ রয়েছেন।
কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার মো. শাহিবুর রহমান বলেন, আমাদের কেন্দ্রে সকাল থেকে ভোটার উপস্থিতি ছিল, তবে সমস্যাও ছিল। গ্রামের মানুষদের ইভিএমে ভোট দিতে সমস্যা হচ্ছে। উল্টাপাল্টা টিপ দিয়ে মেশিং হ্যাং করে ফেলে। যে কারণে সময় একটু বেশি লাগছে।
তিনি আরও বলেন, আমার কেন্দ্রে ১৭৪৫টি ভোট রয়েছে। তার মধ্য দুপুরে ১২টার পর্যন্ত ৫০০ ভোট কাস্ট হয়েছে। সকালে ভোট কাস্ট কম হলেও এখন বেশি হচ্ছে।
দুপুরে ভোট দিতে আসা কুহিনূর বেগম বলেন, ভোট দিতে লাইনে আছি। ভোট দেব। দীর্ঘ লাইন কখন যে দিয়ে বাড়িতে যেতে পারব। রোদের তাপে অনেক গরম লাগছে। ভোট দিতে পারলেই বাঁচি।
তিনি আরও বলেন, প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেব, কী করে দেব চিন্তাও লাগছে। এর আগে কোনো দিনও দেইনি।