গণতন্ত্রী পার্টি, সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা দেশে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে লাগামহীন দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে গভীর উদ্বেগ-উৎকন্ঠা প্রকাশ করেছে। রোববার গণতন্ত্রী পার্টির সিলেট জেলা সভাপতি মোঃ আরিফ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক জুনেদুর রহমান চৌধুরী এবং সিলেট মহানগর শাখার আহবায়ক অধ্যাপক প্রাণকান্ত দাশ ও সদস্য সচিব শ্যামল কপালী এক যুক্ত বিবৃতিতে দেশের সাম্প্রতিক দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে দৃশ্যমান জনদূর্ভোগ প্রত্যক্ষ করে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে পারছে না। দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজ ও শাক-সবজি আজ সাধারণ মানুষের ধরা-ছোঁয়ার বাইরে চলে গেছে। চাল, ডাল, চিনি, তেল, মসল্লাসামগ্রি, শাক-সবজি ইত্যাদি কিনতে জনগণ হিমসিম খাচ্ছে। মরার উপর খাঁড়ার ঘা-এর মতো সরকার আবাসিক গ্যাস এবং কয়েক দফা বৃদ্ধির পরও পুনরায় বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির পাঁয়তারায় লিপ্ত। সরকারের এই অপরিকল্পিত বাজারনীতির কারণে নিম্নআয়ের মানুষ আজ চরম দুর্বিসহ জীবনযাপন করছে।
তারা বলেন, অপরদিকে কালোবাজারি-মজুদদাররা সাধারণ মানুষের পিঠের চামড়া তুলে নিতে একের পর এক কারসাজি চালিয়ে যাচ্ছে। মজুদদাররা অবাধে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রি মজুদ করে বাজারে দাম বাড়িয়ে আঙ্গুল ফুঁলে কলাগাছ হচ্ছে। অথচ কোন কালোহাতের ইশারায় এসব অপকর্মের হোতাদের বিরুদ্ধে সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কার্যকর ও বলিষ্ট পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
গণতন্ত্রী পার্টির নেতৃবৃন্দ বলেন, এ অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না। আমরা যারা জনকল্যাণের লক্ষ্যে রাজনীতি করি, দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ থেকে আমাদের প্রতিবাদী হতে হবে। সম্মিলিতভাবে আমাদের প্রত্যেককে এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হতে হবে। এক্ষেত্রে আমাদের গণতন্ত্রী পার্টি সামর্থ অনুযায়ী প্রতিবাদী শক্তি নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াতে প্রস্তুত রয়েছে।
নেতৃবৃন্দ সরকারি প্রশাসনযন্ত্রকে হুশিয়ার দিয়ে বলেন, তা না হলে আগামী দিনে সরকারকে এর চরম মূল্য দিতে হবে।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
গণতন্ত্রী পার্টি, সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা দেশে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে লাগামহীন দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে গভীর উদ্বেগ-উৎকন্ঠা প্রকাশ করেছে। রোববার গণতন্ত্রী পার্টির সিলেট জেলা সভাপতি মোঃ আরিফ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক জুনেদুর রহমান চৌধুরী এবং সিলেট মহানগর শাখার আহবায়ক অধ্যাপক প্রাণকান্ত দাশ ও সদস্য সচিব শ্যামল কপালী এক যুক্ত বিবৃতিতে দেশের সাম্প্রতিক দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে দৃশ্যমান জনদূর্ভোগ প্রত্যক্ষ করে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে পারছে না। দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজ ও শাক-সবজি আজ সাধারণ মানুষের ধরা-ছোঁয়ার বাইরে চলে গেছে। চাল, ডাল, চিনি, তেল, মসল্লাসামগ্রি, শাক-সবজি ইত্যাদি কিনতে জনগণ হিমসিম খাচ্ছে। মরার উপর খাঁড়ার ঘা-এর মতো সরকার আবাসিক গ্যাস এবং কয়েক দফা বৃদ্ধির পরও পুনরায় বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির পাঁয়তারায় লিপ্ত। সরকারের এই অপরিকল্পিত বাজারনীতির কারণে নিম্নআয়ের মানুষ আজ চরম দুর্বিসহ জীবনযাপন করছে।
তারা বলেন, অপরদিকে কালোবাজারি-মজুদদাররা সাধারণ মানুষের পিঠের চামড়া তুলে নিতে একের পর এক কারসাজি চালিয়ে যাচ্ছে। মজুদদাররা অবাধে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রি মজুদ করে বাজারে দাম বাড়িয়ে আঙ্গুল ফুঁলে কলাগাছ হচ্ছে। অথচ কোন কালোহাতের ইশারায় এসব অপকর্মের হোতাদের বিরুদ্ধে সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কার্যকর ও বলিষ্ট পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
গণতন্ত্রী পার্টির নেতৃবৃন্দ বলেন, এ অবস্থা আর চলতে দেয়া যায় না। আমরা যারা জনকল্যাণের লক্ষ্যে রাজনীতি করি, দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ থেকে আমাদের প্রতিবাদী হতে হবে। সম্মিলিতভাবে আমাদের প্রত্যেককে এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হতে হবে। এক্ষেত্রে আমাদের গণতন্ত্রী পার্টি সামর্থ অনুযায়ী প্রতিবাদী শক্তি নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াতে প্রস্তুত রয়েছে।
নেতৃবৃন্দ সরকারি প্রশাসনযন্ত্রকে হুশিয়ার দিয়ে বলেন, তা না হলে আগামী দিনে সরকারকে এর চরম মূল্য দিতে হবে।