দেশের কিছু মানুষ বিদেশিদের চাটুকারিতা করে সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ বুধবার ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু পরিষদ আয়োজিত ‘৬ দফা: বাঙালির মুক্তির সনদ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সেই যে অবিসংবাদিত নেতৃত্ব- বাঙ্গালির আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া, তার মত করে আজকের দিনে তার কন্যা শেখ হাসিনাও সেই অর্থে আমাদের অবিসংবাদিত নেতা। তিনিও বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন।
দীপু মনি বলেন, আজকেও আমাদের অবিচল-ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, আমাদের স্বাধীনতা-গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রশ্নে অবিচল থাকতে হবে, আমাদের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখতে হবে, আমাদের বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ৬ দফার মূল লক্ষ্য ছিল এক দফা। বঙ্গবন্ধুর সমাজকে চেনার, মানুষকে চেনার ইতিহাসকে বোঝার ক্ষমতা ছিল। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন আমরা এক উপনিবেশ থেকে আরেক উপনিবেশে পড়েছি। বঙ্গবন্ধু সেটা মানতে পারেননি। তাই তিনি সবার মতামত নিয়েই স্বাধীনতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ছয় দফা যে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে যাবে- তা পাকিস্তানিরা খুব ভালভাবেই বুঝেছিল। এ কারণেই তারা বঙ্গবন্ধুর ওপর তারা এসব নির্যাতন চালিয়েছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কথাতেও আমরা পেয়েছি যে বঙ্গবন্ধু এটা বিশ্বাস করতেন না যে- পাকিস্তান কাঠামোর মধ্যে বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আছে৷ কাজেই বেরিয়ে আসতে হবে। আর বেরিয়ে আসার রাস্তাটাই হচ্ছে ছয় দফা।”
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য অজিত কুমার সরকার। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত।
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩
দেশের কিছু মানুষ বিদেশিদের চাটুকারিতা করে সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ বুধবার ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু পরিষদ আয়োজিত ‘৬ দফা: বাঙালির মুক্তির সনদ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সেই যে অবিসংবাদিত নেতৃত্ব- বাঙ্গালির আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া, তার মত করে আজকের দিনে তার কন্যা শেখ হাসিনাও সেই অর্থে আমাদের অবিসংবাদিত নেতা। তিনিও বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন।
দীপু মনি বলেন, আজকেও আমাদের অবিচল-ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, আমাদের স্বাধীনতা-গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রশ্নে অবিচল থাকতে হবে, আমাদের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখতে হবে, আমাদের বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ৬ দফার মূল লক্ষ্য ছিল এক দফা। বঙ্গবন্ধুর সমাজকে চেনার, মানুষকে চেনার ইতিহাসকে বোঝার ক্ষমতা ছিল। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন আমরা এক উপনিবেশ থেকে আরেক উপনিবেশে পড়েছি। বঙ্গবন্ধু সেটা মানতে পারেননি। তাই তিনি সবার মতামত নিয়েই স্বাধীনতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ছয় দফা যে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে যাবে- তা পাকিস্তানিরা খুব ভালভাবেই বুঝেছিল। এ কারণেই তারা বঙ্গবন্ধুর ওপর তারা এসব নির্যাতন চালিয়েছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কথাতেও আমরা পেয়েছি যে বঙ্গবন্ধু এটা বিশ্বাস করতেন না যে- পাকিস্তান কাঠামোর মধ্যে বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আছে৷ কাজেই বেরিয়ে আসতে হবে। আর বেরিয়ে আসার রাস্তাটাই হচ্ছে ছয় দফা।”
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য অজিত কুমার সরকার। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত।