র্যাংকিংয়ে ৭ আর ৮ নম্বরে বেশ কিছুদিন ধরেই ওঠানামা করছে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপেই একবার আটে নেমে গিয়েছিল টাইগাররা। তবে শ্রীলঙ্কার হার আর ভারতের বিপক্ষে ৬ রানের জয়ের সুবাদে আপাতত সাতে থিতু হয়েছে তারা। অবশ্য, চাইলে এই মাসেই নিজেদের আরও একধাপ উপরে নিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশ। আর সেটাও খুব একটা কঠিন কাজ নয়।
নিউজিল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের সামনে বড় সুযোগ থাকছে র্যাংকিংয়ে উপরে উঠার। এর আগে চলতি বছর পাকিস্তানকে টপকে র্যাংকিংয়ের ছয়ে উঠেছিল টাইগাররা। আসন্ন সিরিজে কিউইদের ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করলে ওয়ানডে তালিকায় আবারও ছয়ে উঠে যাবে লিটন দাসের দল।
হোয়াইটওয়াশ করলে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৯। নিউজিল্যান্ডের কমে গিয়ে হবে ৯৬। এদিকে টাইগাররা যদি ২-১ এ সিরিজ জিতে তাহলে রেটিং হবে ৯৬। তখন ব্ল্যাকক্যাপসদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৮। অর্থাৎ বাংলাদেশ দলের অবস্থানের কোন পরিবর্তন হবে না।
বাংলাদেশ যদি ২-১ ব্যবধানে হারে তাহলে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট কমে গিয়ে দাঁড়াবে ৯৩। নিউজিল্যান্ডের রেটিং পয়েন্ট হবে ১০১। আর ঘরের মাঠে যদি টাইগাররা হোয়াইটওয়াশ হয় তাহলে আবারো আটে নেমে যাবে টাইগাররা। তখন সাতে উঠে যাবে শ্রীলঙ্কা। ধবলধোলাইয়ের ক্ষেত্রে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯১ এবং ব্ল্যাকক্যাপসদের হবে ১০৪।
বর্তমান র্যাংকিং অনুযায়ী ৯৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে সাতে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। ৯২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টাইগারদের পেছনে রয়েছে লঙ্কানরা। ৮০ রেটিং নিয়ে নয় নম্বরে রয়েছে আফগানিস্তান। দশে অবস্থান করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, রেটিং পয়েন্ট ৬৮।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
র্যাংকিংয়ে ৭ আর ৮ নম্বরে বেশ কিছুদিন ধরেই ওঠানামা করছে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপেই একবার আটে নেমে গিয়েছিল টাইগাররা। তবে শ্রীলঙ্কার হার আর ভারতের বিপক্ষে ৬ রানের জয়ের সুবাদে আপাতত সাতে থিতু হয়েছে তারা। অবশ্য, চাইলে এই মাসেই নিজেদের আরও একধাপ উপরে নিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশ। আর সেটাও খুব একটা কঠিন কাজ নয়।
নিউজিল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের সামনে বড় সুযোগ থাকছে র্যাংকিংয়ে উপরে উঠার। এর আগে চলতি বছর পাকিস্তানকে টপকে র্যাংকিংয়ের ছয়ে উঠেছিল টাইগাররা। আসন্ন সিরিজে কিউইদের ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করলে ওয়ানডে তালিকায় আবারও ছয়ে উঠে যাবে লিটন দাসের দল।
হোয়াইটওয়াশ করলে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৯। নিউজিল্যান্ডের কমে গিয়ে হবে ৯৬। এদিকে টাইগাররা যদি ২-১ এ সিরিজ জিতে তাহলে রেটিং হবে ৯৬। তখন ব্ল্যাকক্যাপসদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৮। অর্থাৎ বাংলাদেশ দলের অবস্থানের কোন পরিবর্তন হবে না।
বাংলাদেশ যদি ২-১ ব্যবধানে হারে তাহলে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট কমে গিয়ে দাঁড়াবে ৯৩। নিউজিল্যান্ডের রেটিং পয়েন্ট হবে ১০১। আর ঘরের মাঠে যদি টাইগাররা হোয়াইটওয়াশ হয় তাহলে আবারো আটে নেমে যাবে টাইগাররা। তখন সাতে উঠে যাবে শ্রীলঙ্কা। ধবলধোলাইয়ের ক্ষেত্রে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯১ এবং ব্ল্যাকক্যাপসদের হবে ১০৪।
বর্তমান র্যাংকিং অনুযায়ী ৯৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে সাতে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। ৯২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টাইগারদের পেছনে রয়েছে লঙ্কানরা। ৮০ রেটিং নিয়ে নয় নম্বরে রয়েছে আফগানিস্তান। দশে অবস্থান করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, রেটিং পয়েন্ট ৬৮।