কোটি কোটি ভারতীয়দের কাঁদিয়ে প্রথম দল হিসেবে ৬ষ্ঠবার বিশ্বকাপ ট্রফি জিতলো অস্ট্রেলিয়া। আহমেদাবাদের নরেন্দ্রমোদী স্টেডিয়ামে ১ লাখ ৪০ হাজার দর্শকের হৃদয়ে কান্নার বিপরীতে অস্ট্রেলিয়ার এমন উদযাপনই মানায়। ট্রেভিস হেডের চোখ জুড়ানো ফিল্ডিং এবং ভারতীয় ক্রিকেটারদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করে সেঞ্চুরি তোলা পারফরম্যান্সে আট বছর পর আবারো বিশ্ব ক্রিকেটের তাজ অস্ট্রেলিয়ার ঘরে।
ভারতের হৃদয় ভেঙে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সোনালী ট্রফি জিতলো অস্ট্রেলিয়া । উৎসবের পরিবর্তে নীলকে বেদনায় পরিণত করে প্রথম দল হিসেবে অস্ট্রেলিয়া জিতলো ৬ষ্ঠ বিশ্বকাপ ট্রফি। ট্রেভিস হেডের দুর্দান্ত নৈপুন্যে ফাইনালে ভারতকে হতাশায় ডুবিয়ে অস্ট্রেলিয়া জিতলো ৬ উইকেটে। পুরো আসরে দুর্দান্ত নৈপুন্য দেখানো ভারত আগে ব্যাট করে অলআউট হয় মাত্র ২৪০ রানে।
ফাইনালের আগের দিন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স বলেছিলেন স্তব্ধ করতে চান মাঠে উপস্থিত লাখো সমর্থকদের। করলেনও সেটা। রোমাঞ্চকর ফাইনাল খেলাটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কখনোই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়নি অস্ট্রেলিয়া। তাইতো বিশ্বের সবচেয়ে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নীলের বদলে হলো হলুদ উৎসব।
ফাইনালের আগের দিন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স বলেছিলেন স্তব্ধ করতে চান মাঠে উপস্থিত লাখো সমর্থকদের। করলেনও সেটা। রোমাঞ্চকর ফাইনাল খেলাটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কখনোই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়নি অস্ট্রেলিয়া। তাইতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নীলের বদলে হলো হলুদ উৎসব।
ক্রিকেটে কখনোই মনোবল না হারানো দল হিসেবে বরাবরই অস্ট্রেলিয়া সুপরিচিত। ফাইনালেও সেটা আবার প্রমাণ করলো অজিরা। ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে দুর্দান্ত এক ক্যাচে ফিরিয়ে দিয়েই অস্ট্রেলিয়াকে শিরোপা জয়ের সুবাস দিতে থাকেন ট্রেভিস হেড। বাকি চিত্রনাট্যটাও লিখেছেন অজি বোলাররা। তাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এবারের বিশ্বকাপের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে গড়া ভারতীয়রা লিখতে থাকে একের পর এক হতাশার গল্প।
বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের ব্যাট কিছু সময়ের জন্য ভারতীয়দের আশা জাগালেও, গ্যালারীতে নীল সমুদ্রের গর্জন তুলতে পারেনি। উল্টো বারবারই স্তব্ধতা নেমে এসেছে অস্ট্রেলিয়ান বোলারদের দাপটে। তাতে এবারের বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো ভারত অলআউট হয় মাত্র ২৪০ রানে।
সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩
কোটি কোটি ভারতীয়দের কাঁদিয়ে প্রথম দল হিসেবে ৬ষ্ঠবার বিশ্বকাপ ট্রফি জিতলো অস্ট্রেলিয়া। আহমেদাবাদের নরেন্দ্রমোদী স্টেডিয়ামে ১ লাখ ৪০ হাজার দর্শকের হৃদয়ে কান্নার বিপরীতে অস্ট্রেলিয়ার এমন উদযাপনই মানায়। ট্রেভিস হেডের চোখ জুড়ানো ফিল্ডিং এবং ভারতীয় ক্রিকেটারদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করে সেঞ্চুরি তোলা পারফরম্যান্সে আট বছর পর আবারো বিশ্ব ক্রিকেটের তাজ অস্ট্রেলিয়ার ঘরে।
ভারতের হৃদয় ভেঙে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সোনালী ট্রফি জিতলো অস্ট্রেলিয়া । উৎসবের পরিবর্তে নীলকে বেদনায় পরিণত করে প্রথম দল হিসেবে অস্ট্রেলিয়া জিতলো ৬ষ্ঠ বিশ্বকাপ ট্রফি। ট্রেভিস হেডের দুর্দান্ত নৈপুন্যে ফাইনালে ভারতকে হতাশায় ডুবিয়ে অস্ট্রেলিয়া জিতলো ৬ উইকেটে। পুরো আসরে দুর্দান্ত নৈপুন্য দেখানো ভারত আগে ব্যাট করে অলআউট হয় মাত্র ২৪০ রানে।
ফাইনালের আগের দিন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স বলেছিলেন স্তব্ধ করতে চান মাঠে উপস্থিত লাখো সমর্থকদের। করলেনও সেটা। রোমাঞ্চকর ফাইনাল খেলাটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কখনোই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়নি অস্ট্রেলিয়া। তাইতো বিশ্বের সবচেয়ে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নীলের বদলে হলো হলুদ উৎসব।
ফাইনালের আগের দিন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স বলেছিলেন স্তব্ধ করতে চান মাঠে উপস্থিত লাখো সমর্থকদের। করলেনও সেটা। রোমাঞ্চকর ফাইনাল খেলাটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কখনোই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়নি অস্ট্রেলিয়া। তাইতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নীলের বদলে হলো হলুদ উৎসব।
ক্রিকেটে কখনোই মনোবল না হারানো দল হিসেবে বরাবরই অস্ট্রেলিয়া সুপরিচিত। ফাইনালেও সেটা আবার প্রমাণ করলো অজিরা। ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে দুর্দান্ত এক ক্যাচে ফিরিয়ে দিয়েই অস্ট্রেলিয়াকে শিরোপা জয়ের সুবাস দিতে থাকেন ট্রেভিস হেড। বাকি চিত্রনাট্যটাও লিখেছেন অজি বোলাররা। তাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এবারের বিশ্বকাপের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে গড়া ভারতীয়রা লিখতে থাকে একের পর এক হতাশার গল্প।
বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের ব্যাট কিছু সময়ের জন্য ভারতীয়দের আশা জাগালেও, গ্যালারীতে নীল সমুদ্রের গর্জন তুলতে পারেনি। উল্টো বারবারই স্তব্ধতা নেমে এসেছে অস্ট্রেলিয়ান বোলারদের দাপটে। তাতে এবারের বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো ভারত অলআউট হয় মাত্র ২৪০ রানে।