চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
জুড বেলিংহ্যাম ইনুজরি টাইমে গোল করে রিয়াল মাদ্রিদকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে ইউনিয়ন বার্লিনের বিপক্ষে জয় এনে দিয়েছেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এক চেটিয়া প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেও মাত্র এক গোলে জিতেই সন্থষ্ট থাকতে হয় স্বাগতিকদের। মূলত বার্লিনের গোলরক্ষক এবং রক্ষণভাগের দৃঢ়তার কারণেই ন্যুনতম ব্যবধানে জয়ী হয় মাদ্রিদ।
এ নিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ চলতি মৌসুম ছয়টি ম্যাচ খেলে সব কটিতেই জয়ী হলো। ঘরোয়া লা লিগায় তারা ৫ ম্যাচ খেলে জিতেছে সব কটিতেই। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রিয়াল মাদ্রিদ সব সময়ই শক্তিশালী দল। তারা জিতেছে রেকর্ড ১৪বার। গত মৌসুমেও খেলেছে সেমিফাইনালে।
বুধবার ইউনিয়ন বার্লিন প্রথমবার খেলতে নামে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে। তাই তাদের হারানোর কিছুই ছিল না। ছিল অর্জনের। তারা সে লক্ষ্য প্রায় অর্জন করে ফেলেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদের অভিজ্ঞতা এবং শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার মানসিকতার কাছে হার মানে বার্লিন। কর্নার কিক থেকে বল উচু করে বক্সে না ফেলে বক্সের বাইরে দেয়া হয়। সেটি নিজের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে দারুন শটে জালে জড়ান বেলিংহ্যাম।
এর আগে রিয়াল একের পর এক সুযোগ নষ্ট করে। পোস্টও তাদের প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়ায়। রিয়াল ৭০ভাগ সময় বল তাদের দখলে রাখে। প্রতিপক্ষের পোস্টে শট মারে ৩০। অপর দিকে বার্লিন তিনটি শট মেরেছিল রিয়ালের পোস্ট লক্ষ্য করে। কিন্তু একটি শটও পোস্ট বরাবর ছিল না। রড্রিগো এবং জোসেলুকে গোল বঞ্চিত করে পোস্ট। ফেদে ভালভার্দের শট গোল লাইন থেকে রুখে দেন ডিফেন্ডার। এক চেটিয়া দাপটের সাথে খেলেও মাত্র একটি গোল করা চিন্তার কারণ রিয়ালের জন্য। এ ম্যাচে অবশ্য তারা ভিন্ন ফর্মেশনে খেলে। দানি কারভাহল ইনজুরির কারণে খেলতে না পারায় কামাভিঙ্গাকে দিয়ে ডিফেন্ডারের কাজ চালানো হয় কিছু সময়। ভিনিসিয়ুসও ছিলেন না একই কারণে। রড্রিগোকে তাই খেলানো হয় দুই উইংয়েই। ইনজুরি সমস্যার সাথে মানিয়ে নিতে রিয়ালের কিছু সমস্যা হচ্ছে। ভিনিসিয়ুস ও কারভাহল মাঠে নামতে পারলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করছেন কোচ কার্লো অ্যানচেলোত্তি।
রিয়াল ১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রতিটি আসরেই নক আউট পর্বে খেলেছে।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জুড বেলিংহ্যাম ইনুজরি টাইমে গোল করে রিয়াল মাদ্রিদকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে ইউনিয়ন বার্লিনের বিপক্ষে জয় এনে দিয়েছেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এক চেটিয়া প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেও মাত্র এক গোলে জিতেই সন্থষ্ট থাকতে হয় স্বাগতিকদের। মূলত বার্লিনের গোলরক্ষক এবং রক্ষণভাগের দৃঢ়তার কারণেই ন্যুনতম ব্যবধানে জয়ী হয় মাদ্রিদ।
এ নিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ চলতি মৌসুম ছয়টি ম্যাচ খেলে সব কটিতেই জয়ী হলো। ঘরোয়া লা লিগায় তারা ৫ ম্যাচ খেলে জিতেছে সব কটিতেই। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রিয়াল মাদ্রিদ সব সময়ই শক্তিশালী দল। তারা জিতেছে রেকর্ড ১৪বার। গত মৌসুমেও খেলেছে সেমিফাইনালে।
বুধবার ইউনিয়ন বার্লিন প্রথমবার খেলতে নামে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে। তাই তাদের হারানোর কিছুই ছিল না। ছিল অর্জনের। তারা সে লক্ষ্য প্রায় অর্জন করে ফেলেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদের অভিজ্ঞতা এবং শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার মানসিকতার কাছে হার মানে বার্লিন। কর্নার কিক থেকে বল উচু করে বক্সে না ফেলে বক্সের বাইরে দেয়া হয়। সেটি নিজের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে দারুন শটে জালে জড়ান বেলিংহ্যাম।
এর আগে রিয়াল একের পর এক সুযোগ নষ্ট করে। পোস্টও তাদের প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়ায়। রিয়াল ৭০ভাগ সময় বল তাদের দখলে রাখে। প্রতিপক্ষের পোস্টে শট মারে ৩০। অপর দিকে বার্লিন তিনটি শট মেরেছিল রিয়ালের পোস্ট লক্ষ্য করে। কিন্তু একটি শটও পোস্ট বরাবর ছিল না। রড্রিগো এবং জোসেলুকে গোল বঞ্চিত করে পোস্ট। ফেদে ভালভার্দের শট গোল লাইন থেকে রুখে দেন ডিফেন্ডার। এক চেটিয়া দাপটের সাথে খেলেও মাত্র একটি গোল করা চিন্তার কারণ রিয়ালের জন্য। এ ম্যাচে অবশ্য তারা ভিন্ন ফর্মেশনে খেলে। দানি কারভাহল ইনজুরির কারণে খেলতে না পারায় কামাভিঙ্গাকে দিয়ে ডিফেন্ডারের কাজ চালানো হয় কিছু সময়। ভিনিসিয়ুসও ছিলেন না একই কারণে। রড্রিগোকে তাই খেলানো হয় দুই উইংয়েই। ইনজুরি সমস্যার সাথে মানিয়ে নিতে রিয়ালের কিছু সমস্যা হচ্ছে। ভিনিসিয়ুস ও কারভাহল মাঠে নামতে পারলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করছেন কোচ কার্লো অ্যানচেলোত্তি।
রিয়াল ১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রতিটি আসরেই নক আউট পর্বে খেলেছে।