এবারে বিশ্বকাপে তিনটি ম্যাচের দুটিতেই হেরে বিপাকে জস বাটলারেরা। তথাকথিত ‘দুর্বল’ আফগানিস্তানের হারের সঙ্গে গতকাল রোববার ক্রিকেটের জনকদের প্রাপ্তি লজ্জাও। যে নজির আর কোনো দেশের নেই।
প্রথম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে টেস্ট খেলে এমন ১১টি দেশের কাছে হারের নজির গড়েছেন বাটলারেরা। ফিরোজ শাহ কোটলায় আফগানদের কাছে হারের সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজদের লজ্জার নজিরের ষোলোকলা পূর্ণ হয়েছে। কারণ গতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের শুধু বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কাছেই হারা বাকি ছিল।
নিজেদের ক্রিকেট নিয়ে গর্বের শেষ নেই ইংরেজদের। এবার সেই গর্বে লাগলো কালি; পরাজয়ের গ্লানি। ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ডের পর বিশ্বকাপের লড়াইয়ে আফগানিস্তানের কাছেও হারতে হল ইংল্যান্ডকে। অর্থাৎ, টেস্ট স্বীকৃত সব দেশের কাছেই হারের স্বাদ পেলেন ইংরেজরা। রোববারের ব্যর্থতা বিশ্বকাপের ইতিহাসে ক্রিকেটের জনকদের পঞ্চম অঘটনের হার।
১৯৭৫ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ১৯৭৯ সালে ইংরেজরা হেরেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং নিউজিল্যান্ড প্রথম হারিয়েছিল ইংল্যান্ডকে। ১৯৮৭ সালে পাকিস্তানের কাছে প্রথমবার হারতে হয়েছিল ইংরেজদের। ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম হারিয়েছিল ইংল্যান্ডকে। ২০১১ সালের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এবং আয়ারল্যান্ড প্রথমবার হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ডকে। তারপর এবার ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কাছে হারতে হলো বাটলারদের।
অঘটনের রাত উপহার দিয়ে তৃপ্ত রশিদ-মুজিবের মাথায় এখন শুধুই আফগানিস্তানের ভূমিকম্প।
টেস্ট খেলে এমন সব দেশের কাছে হারা হয়ে গেল ইংল্যান্ডের। এমন লজ্জার নজির টেস্ট খেলে এমন আর কোনো দেশের নেই। রোববার তাই রশিদেরা ইংল্যান্ডকে শুধু হারাননি। সঙ্গে উপহার দিয়েছেন লজ্জা। তাও আবার ক্রিকেটের জনকদের তৈরি করা লুটিয়েনস দিল্লির মাটিতেই।
সোমবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৩
এবারে বিশ্বকাপে তিনটি ম্যাচের দুটিতেই হেরে বিপাকে জস বাটলারেরা। তথাকথিত ‘দুর্বল’ আফগানিস্তানের হারের সঙ্গে গতকাল রোববার ক্রিকেটের জনকদের প্রাপ্তি লজ্জাও। যে নজির আর কোনো দেশের নেই।
প্রথম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে টেস্ট খেলে এমন ১১টি দেশের কাছে হারের নজির গড়েছেন বাটলারেরা। ফিরোজ শাহ কোটলায় আফগানদের কাছে হারের সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজদের লজ্জার নজিরের ষোলোকলা পূর্ণ হয়েছে। কারণ গতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের শুধু বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কাছেই হারা বাকি ছিল।
নিজেদের ক্রিকেট নিয়ে গর্বের শেষ নেই ইংরেজদের। এবার সেই গর্বে লাগলো কালি; পরাজয়ের গ্লানি। ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ডের পর বিশ্বকাপের লড়াইয়ে আফগানিস্তানের কাছেও হারতে হল ইংল্যান্ডকে। অর্থাৎ, টেস্ট স্বীকৃত সব দেশের কাছেই হারের স্বাদ পেলেন ইংরেজরা। রোববারের ব্যর্থতা বিশ্বকাপের ইতিহাসে ক্রিকেটের জনকদের পঞ্চম অঘটনের হার।
১৯৭৫ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ১৯৭৯ সালে ইংরেজরা হেরেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং নিউজিল্যান্ড প্রথম হারিয়েছিল ইংল্যান্ডকে। ১৯৮৭ সালে পাকিস্তানের কাছে প্রথমবার হারতে হয়েছিল ইংরেজদের। ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম হারিয়েছিল ইংল্যান্ডকে। ২০১১ সালের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এবং আয়ারল্যান্ড প্রথমবার হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ডকে। তারপর এবার ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের কাছে হারতে হলো বাটলারদের।
অঘটনের রাত উপহার দিয়ে তৃপ্ত রশিদ-মুজিবের মাথায় এখন শুধুই আফগানিস্তানের ভূমিকম্প।
টেস্ট খেলে এমন সব দেশের কাছে হারা হয়ে গেল ইংল্যান্ডের। এমন লজ্জার নজির টেস্ট খেলে এমন আর কোনো দেশের নেই। রোববার তাই রশিদেরা ইংল্যান্ডকে শুধু হারাননি। সঙ্গে উপহার দিয়েছেন লজ্জা। তাও আবার ক্রিকেটের জনকদের তৈরি করা লুটিয়েনস দিল্লির মাটিতেই।