বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পেস বোলারদের দাপট নিয়ে কারচুপির অভিযোগ তুলেছিলেন পাকিস্তানের সাবেক এক ক্রিকেটার। ভারতের জন্য ভিন্ন ধরণের বল ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তার এ অভিযোগ পাত্তা না পেলেও এবার স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে অভিযোগ পিচ পরিবর্তনের।
ওয়াংখেড় স্টেডিয়ামে যে পিচে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল সে পিচে আজ খেলা হবে না। ভারতীয় স্পিনারদের সুবিধা করে দিতেই অন্য পিচ খেলা হবে। বাইরের কেউ নন, পিচ পরিবর্তনের এই অভিযোগ এনেছেন আইসিসির কনসালটেন্ট অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন। মেইল অনলাইনে এমন অভিযোগ আনা হয়েছে।
কোন ম্যাচ কোন উইকেটে খেলা হবে এ বিষয়ে আয়োজক দেশের ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আগেভাগেই সবকিছু চূড়ান্ত করে রেখেছিলেন অ্যাটকিনসন। মেইল অনলাইন দাবি করে, টুর্নামেন্ট এগিয়ে চলার সঙ্গে অ্যাটকিনসনের সেই চুক্তি আর পাত্তা পায়নি। ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি যে উইকেটে খেলা হবে সেখানে এর আগে দুটো ম্যাচ হয়েছে। ভারতের স্পিনাররা যেনো সহায়তা পান সে জন্যই এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মেইল অনলাইন দাবি করেছে।
ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি ওয়াংখেড় স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর উইকেটে খেলা হবে বলে নির্ধারণ করা হয়েছিল। একেবারেই নুতন উইকেট। এ মাঠে আগে চারটি ম্যাচ হলেও এ উইকেটে কোনো খেলা হয়নি। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এবং আইসিসি কর্মকর্তাদের মধ্যে তথ্য চালাচালিতে পিচ পরিবর্তনের বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়।
সাত নম্বর পিচ থেকে ম্যাচটি সরিয়ে ছয় নম্বর পিচে আনা হয়েছে। এ পিচে দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড ও ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ হয়েছে। কি কারণে এই পরিবর্তন তার কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা অ্যাটকিনসনকে দেওয়া হয়নি। মেইলঅনলাইন দাবি করেছে, ভারত ফাইনালে উঠলে আবার পিচ পরিবর্তন হতে পারে।
অ্যাটকিনসন ফাইনাল ম্যাচ ৫ নম্বর পিচে আয়োজনের সুপারিশ করেছেন। কিন্তু গত সপ্তায় তিনি জানতে পেরেছেন ৫ নম্বর নয়, ৬ নম্বর পিচে খেলা হবে। এ পিচে আগে দুটো ম্যাচ হয়েছে। ভারতের স্পিনারদের সুবিধা দিতেই এমন ব্যবস্থা।
অ্যাটকিসন জানিয়েছেন, পিচ পরিবর্তনের বিষয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা জানায়, গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আবার গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা জানায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নির্দেশনায় পিচ পরিবর্তনের কাজ হয়েছে। আর এই নির্দেশনা সরাসরি ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের কাছ থেকে এসেছে।
বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতের পেস বোলারদের দাপট নিয়ে কারচুপির অভিযোগ তুলেছিলেন পাকিস্তানের সাবেক এক ক্রিকেটার। ভারতের জন্য ভিন্ন ধরণের বল ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তার এ অভিযোগ পাত্তা না পেলেও এবার স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে অভিযোগ পিচ পরিবর্তনের।
ওয়াংখেড় স্টেডিয়ামে যে পিচে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল সে পিচে আজ খেলা হবে না। ভারতীয় স্পিনারদের সুবিধা করে দিতেই অন্য পিচ খেলা হবে। বাইরের কেউ নন, পিচ পরিবর্তনের এই অভিযোগ এনেছেন আইসিসির কনসালটেন্ট অ্যান্ডি অ্যাটকিনসন। মেইল অনলাইনে এমন অভিযোগ আনা হয়েছে।
কোন ম্যাচ কোন উইকেটে খেলা হবে এ বিষয়ে আয়োজক দেশের ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আগেভাগেই সবকিছু চূড়ান্ত করে রেখেছিলেন অ্যাটকিনসন। মেইল অনলাইন দাবি করে, টুর্নামেন্ট এগিয়ে চলার সঙ্গে অ্যাটকিনসনের সেই চুক্তি আর পাত্তা পায়নি। ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি যে উইকেটে খেলা হবে সেখানে এর আগে দুটো ম্যাচ হয়েছে। ভারতের স্পিনাররা যেনো সহায়তা পান সে জন্যই এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মেইল অনলাইন দাবি করেছে।
ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি ওয়াংখেড় স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর উইকেটে খেলা হবে বলে নির্ধারণ করা হয়েছিল। একেবারেই নুতন উইকেট। এ মাঠে আগে চারটি ম্যাচ হলেও এ উইকেটে কোনো খেলা হয়নি। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এবং আইসিসি কর্মকর্তাদের মধ্যে তথ্য চালাচালিতে পিচ পরিবর্তনের বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়।
সাত নম্বর পিচ থেকে ম্যাচটি সরিয়ে ছয় নম্বর পিচে আনা হয়েছে। এ পিচে দক্ষিণ আফ্রিকা-ইংল্যান্ড ও ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ হয়েছে। কি কারণে এই পরিবর্তন তার কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা অ্যাটকিনসনকে দেওয়া হয়নি। মেইলঅনলাইন দাবি করেছে, ভারত ফাইনালে উঠলে আবার পিচ পরিবর্তন হতে পারে।
অ্যাটকিনসন ফাইনাল ম্যাচ ৫ নম্বর পিচে আয়োজনের সুপারিশ করেছেন। কিন্তু গত সপ্তায় তিনি জানতে পেরেছেন ৫ নম্বর নয়, ৬ নম্বর পিচে খেলা হবে। এ পিচে আগে দুটো ম্যাচ হয়েছে। ভারতের স্পিনারদের সুবিধা দিতেই এমন ব্যবস্থা।
অ্যাটকিসন জানিয়েছেন, পিচ পরিবর্তনের বিষয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা জানায়, গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আবার গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা জানায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নির্দেশনায় পিচ পরিবর্তনের কাজ হয়েছে। আর এই নির্দেশনা সরাসরি ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের কাছ থেকে এসেছে।