প্যারিস অলিম্পিকে খেলতে হলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের বিপক্ষে এই ম্যাচটি জিততেই হতো আর্জেন্টিনাকে। অন্য দিকে ড্র হলেই চলত ব্রাজিলের। অলিম্পিকের আঞ্চলিক বাছাইয়ের এই ম্যাচে শেষ পর্যন্ত জয় হয়েছে আর্জেন্টিনারই।
দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া আর্জেন্টিনাকে একমাত্র গোলে প্যারিসে নিয়ে গেলেন লুসিয়ানো গুন্দো। ম্যাচের ৭৮ মিনিটে মহামূল্যবান গোলটি করেন এ ফরোয়ার্ড। আর অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানে থেকেও শেষ পর্যন্ত অলিম্পিকে যাওয়ার টিকিট কাটতে পারল না ২০১৬ ও ২০২০ অলিম্পিকে সোনা জেতা ব্রাজিল।
এদিন ম্যাচে অবশ্য আর্জেন্টিনার দাপটই ছিল বেশি। গোল ছাড়াও মাঠের দ্বৈরথে আধিপত্য ছিল তাদেরই। হাভিয়ের মাচেরানোর আর্জেন্টিনা বল দখলে রাখে ৬১ শতাংশ এবং শট নেয় ১৪টি, যার মধ্যে ৩টি লক্ষ্যে ছিল। অন্যদিকে ব্রাজিল ৯টি শট নেয় এবং তারাও আর্জেন্টিনার মতো ৩টি শট লক্ষ্যে রাখে। কিন্তু প্রয়োজনীয় গোলটি আদায় করতে ব্যর্থ হয় দলটি।
ম্যাচ শেষে আর্জেন্টিনার একমাত্র গোলদাতা গুন্দো বলেছেন, ‘সত্যি কথা হচ্ছে এ জয় আমাদের প্রাপ্য। আমরা কোনো ম্যাচ হারিনি। কোয়ালিফাই করতে পারাটা দারুণ ব্যাপার।’
এর আগে চূড়ান্ত পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে ভেনেজুয়েলা ও প্যারাগুয়ের সঙ্গে ড্র করে আর্জেন্টিনা। অন্য দিকে প্রথম ম্যাচে প্যারাগুয়ের কাছে ১-০ গোলে হেরে যাওয়া ব্রাজিল দ্বিতীয় ম্যাচে ভেনেজুয়েলাকে হারায় ২-১ গোলে।
ফলে ব্রাজিলের পয়েন্ট হয় ২ ম্যাচে ৩ এবং আর্জেন্টিনার পয়েন্ট ছিল ২ ম্যাচে ২। এ ছাড়া শীর্ষে থাকা প্যারাগুয়ের পয়েন্ট ছিল ২ ম্যাচে ৪। শেষ ম্যাচে তাই আর্জেন্টিনার জন্য জয়ের কোনো বিকল্প ছিল না। আর ব্রাজিলকে হারিয়ে সেই জয়টিই পেল তারা।
লাতিন আমেরিকা অঞ্চল থেকে আর্জেন্টিনা ছাড়াও প্যারিস অলিম্পিকের টিকিট কেটেছে প্যারাগুয়ে।
সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্যারিস অলিম্পিকে খেলতে হলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের বিপক্ষে এই ম্যাচটি জিততেই হতো আর্জেন্টিনাকে। অন্য দিকে ড্র হলেই চলত ব্রাজিলের। অলিম্পিকের আঞ্চলিক বাছাইয়ের এই ম্যাচে শেষ পর্যন্ত জয় হয়েছে আর্জেন্টিনারই।
দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া আর্জেন্টিনাকে একমাত্র গোলে প্যারিসে নিয়ে গেলেন লুসিয়ানো গুন্দো। ম্যাচের ৭৮ মিনিটে মহামূল্যবান গোলটি করেন এ ফরোয়ার্ড। আর অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানে থেকেও শেষ পর্যন্ত অলিম্পিকে যাওয়ার টিকিট কাটতে পারল না ২০১৬ ও ২০২০ অলিম্পিকে সোনা জেতা ব্রাজিল।
এদিন ম্যাচে অবশ্য আর্জেন্টিনার দাপটই ছিল বেশি। গোল ছাড়াও মাঠের দ্বৈরথে আধিপত্য ছিল তাদেরই। হাভিয়ের মাচেরানোর আর্জেন্টিনা বল দখলে রাখে ৬১ শতাংশ এবং শট নেয় ১৪টি, যার মধ্যে ৩টি লক্ষ্যে ছিল। অন্যদিকে ব্রাজিল ৯টি শট নেয় এবং তারাও আর্জেন্টিনার মতো ৩টি শট লক্ষ্যে রাখে। কিন্তু প্রয়োজনীয় গোলটি আদায় করতে ব্যর্থ হয় দলটি।
ম্যাচ শেষে আর্জেন্টিনার একমাত্র গোলদাতা গুন্দো বলেছেন, ‘সত্যি কথা হচ্ছে এ জয় আমাদের প্রাপ্য। আমরা কোনো ম্যাচ হারিনি। কোয়ালিফাই করতে পারাটা দারুণ ব্যাপার।’
এর আগে চূড়ান্ত পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে ভেনেজুয়েলা ও প্যারাগুয়ের সঙ্গে ড্র করে আর্জেন্টিনা। অন্য দিকে প্রথম ম্যাচে প্যারাগুয়ের কাছে ১-০ গোলে হেরে যাওয়া ব্রাজিল দ্বিতীয় ম্যাচে ভেনেজুয়েলাকে হারায় ২-১ গোলে।
ফলে ব্রাজিলের পয়েন্ট হয় ২ ম্যাচে ৩ এবং আর্জেন্টিনার পয়েন্ট ছিল ২ ম্যাচে ২। এ ছাড়া শীর্ষে থাকা প্যারাগুয়ের পয়েন্ট ছিল ২ ম্যাচে ৪। শেষ ম্যাচে তাই আর্জেন্টিনার জন্য জয়ের কোনো বিকল্প ছিল না। আর ব্রাজিলকে হারিয়ে সেই জয়টিই পেল তারা।
লাতিন আমেরিকা অঞ্চল থেকে আর্জেন্টিনা ছাড়াও প্যারিস অলিম্পিকের টিকিট কেটেছে প্যারাগুয়ে।