ঝালকাঠিতে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বাড়তে শুরু করেছে জোয়ারের পানির উচ্চতা। এতে সুগন্ধা, বিষখালী নদীর পানি স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় প্রায় দুই থেকে তিন ফুট বেড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শনিবার (২৫ মে) সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়, নদীতে পানি বেড়ে বেড়িবাঁধ ছুঁই ছুঁই করছে।
ঝালকাঠির কলেজ খেয়াঘাটের ট্রলারচালক মো. রুবেল বলেন, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে আজ জোয়ারের পানি অনেক বেশি। এরই মধ্যে অনেক নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।
সরই এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘূর্ণিঝড় শুনলেই আতঙ্কে থাকি। রিমালের নাম শুনেছি এখন দেখি নদীর পানির উচ্চতাও বাড়ছে। পানি যেভাবে বাড়তে শুরু করেছে আর যদি দেড় থেকে দুই ফুট বাড়ে তাহলে বাড়িঘরে পানি ঢোকা শুরু করবে।
এ বিষয়ে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা বলেন, পূর্ণিমার জোয়ার ও ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে পানি কিছুটা বেড়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক ফারহা গুল নিঝুম জানান, ঘূর্ণিঝড়ের সময় আশ্রয়ের জন্য জেলায় ৮৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র ও ৬২টি সাইক্লোন সেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ৩৭টি মেডিকেল টিম, ফায়ার সার্ভিসের ৮টি উদ্ধারকারী দল।
এছাড়া নগদ ১৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং জরুরি মুহূর্তে বিতরণের জন্য ৪০০ টন চাল মজুত আছে।
রোববার, ২৬ মে ২০২৪
ঝালকাঠিতে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বাড়তে শুরু করেছে জোয়ারের পানির উচ্চতা। এতে সুগন্ধা, বিষখালী নদীর পানি স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় প্রায় দুই থেকে তিন ফুট বেড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শনিবার (২৫ মে) সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়, নদীতে পানি বেড়ে বেড়িবাঁধ ছুঁই ছুঁই করছে।
ঝালকাঠির কলেজ খেয়াঘাটের ট্রলারচালক মো. রুবেল বলেন, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে আজ জোয়ারের পানি অনেক বেশি। এরই মধ্যে অনেক নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।
সরই এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘূর্ণিঝড় শুনলেই আতঙ্কে থাকি। রিমালের নাম শুনেছি এখন দেখি নদীর পানির উচ্চতাও বাড়ছে। পানি যেভাবে বাড়তে শুরু করেছে আর যদি দেড় থেকে দুই ফুট বাড়ে তাহলে বাড়িঘরে পানি ঢোকা শুরু করবে।
এ বিষয়ে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা বলেন, পূর্ণিমার জোয়ার ও ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে পানি কিছুটা বেড়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক ফারহা গুল নিঝুম জানান, ঘূর্ণিঝড়ের সময় আশ্রয়ের জন্য জেলায় ৮৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র ও ৬২টি সাইক্লোন সেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ৩৭টি মেডিকেল টিম, ফায়ার সার্ভিসের ৮টি উদ্ধারকারী দল।
এছাড়া নগদ ১৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং জরুরি মুহূর্তে বিতরণের জন্য ৪০০ টন চাল মজুত আছে।