আন্তর্জাতিক টি-২০’তে বেশ কয়েক বছর ধরেই নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদির সঙ্গে সমানে সমানে লড়াই হচ্ছে বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের। সম্প্রতি বেশ কিছুটা ছন্দহীন তিনি, এই সুযোগে কিউই পেসার বেশ কিছুটা এগিয়ে গেছেন। কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে ১২৩ ম্যাচে সাউদির উইকেট ১৫৭টি। অন্যদিকে, এক ম্যাচ কম খেলে সাকিবের উইকেট ১৪৬টি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিংয়ে দুই নম্বরে থাকলেও বিশ্বকাপের বোলিং পারফরম্যান্সে সবার ওপরে বাঁহাতি এই স্পিনার। ৩৬ ম্যাচে ৪৭ উইকেট নিয়ে ধরাছোঁয়ার বাইরে সবকটি বিশ্বকাপ খেলা এই অলরাউন্ডার।
২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম আসর বসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। এরপর একে একে মাঠে গড়িয়েছে আরও সাত আসর। দরজায় কড়া নাড়ছে নবম টি-২০ বিশ্বকাপ। প্রতিটি আসরেই সাকিব খেলেছেন। সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৩৬ ম্যাচের ৩৫ ইনিংসে বল করে ১৮.৬৩ গড়ে তার শিকার ৪৭ উইকেট। মাত্র ৬.৭৮ ইকোনোমি রেটে বোলিং করেছেন। দুই নম্বরে আছেন শহীদ আফ্রিদি। পাকিস্তানের এই ক্রিকেটারের সংগ্রহ ৩৪ ম্যাচে ৩৯ উইকেট। এই ক্রিকেটার বেশ আগেই অবসর নিয়েছেন। তালিকায় থাকা তার নিচের চার বোলার অবসরে গেছেন। ছয় নম্বরে থাকা ভারতীয় স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ৩২ উইকেট। অশ্বিনের পরেই আছেন শ্রীলঙ্কার বর্তমান অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। মাত্র ১৬ ইনিংসে বল করে ৩১ উইকেট শিকার করেছেন লঙ্কান দলপতি। খুব সহসাই যে সাকিবের রেকর্ড ভাঙছে না, সেটি নিশ্চিত করেই বলা যায়।
বিশ্বকাপের বোলিংয়ে শীর্ষে থাকলেও ব্যাটিংয়ে অবশ্য প্রথম পাঁচে সাকিব নেই। তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তার রান। ৩৬ ইনিংসে ব্যাটিং করে ৭৪২ রান করেছেন তিনি। এই রানে সাকিবের অবস্থান আট নম্বরে। বোলারদের মতো ব্যাটিংয়ে শীর্ষস্থানে আছেন এশিয়ার ক্রিকেটাররা। প্রথম ১০ ব্যাটারের মধ্যে পাঁচজনই এশিয়ার। ১ হাজার ১৪১ রান নিয়ে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বিরাট কোহলি। দুই ও তিনে থাকা মাহেলা জয়াবর্ধনে ও ক্রিস গেইলের সংগ্রহ ১ হাজার ১৬ এবং ৯৬৫ রান।
এদিকে, আরও একটি রেকর্ডও সাকিবের দখলে। বিশ্বকাপের প্রতিটি আসরেই খেলেছেন এই অলরাউন্ডার। অবশ্য শুধু সাকিব নন, ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মাও আছেন এই তালিকায়। আজ থেকে শুরু হবে টি-২০ বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টে খেলার মাধ্যমে রেকর্ড সর্বোচ্চ নয়টি আসরেই খেলতে যাচ্ছেন সাকিব-রোহিত। ম্যাচ খেলার বিচারে অবশ্য এগিয়ে আছেন রোহিত। বিশ্বকাপে তিনি সর্বাধিক ৩৯ ম্যাচে খেলেছেন। দুইয়ে থাকা সাকিব খেলেছেন ৩৬টি ম্যাচ।
রোববার, ০২ জুন ২০২৪
আন্তর্জাতিক টি-২০’তে বেশ কয়েক বছর ধরেই নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদির সঙ্গে সমানে সমানে লড়াই হচ্ছে বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের। সম্প্রতি বেশ কিছুটা ছন্দহীন তিনি, এই সুযোগে কিউই পেসার বেশ কিছুটা এগিয়ে গেছেন। কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে ১২৩ ম্যাচে সাউদির উইকেট ১৫৭টি। অন্যদিকে, এক ম্যাচ কম খেলে সাকিবের উইকেট ১৪৬টি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিংয়ে দুই নম্বরে থাকলেও বিশ্বকাপের বোলিং পারফরম্যান্সে সবার ওপরে বাঁহাতি এই স্পিনার। ৩৬ ম্যাচে ৪৭ উইকেট নিয়ে ধরাছোঁয়ার বাইরে সবকটি বিশ্বকাপ খেলা এই অলরাউন্ডার।
২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম আসর বসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। এরপর একে একে মাঠে গড়িয়েছে আরও সাত আসর। দরজায় কড়া নাড়ছে নবম টি-২০ বিশ্বকাপ। প্রতিটি আসরেই সাকিব খেলেছেন। সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৩৬ ম্যাচের ৩৫ ইনিংসে বল করে ১৮.৬৩ গড়ে তার শিকার ৪৭ উইকেট। মাত্র ৬.৭৮ ইকোনোমি রেটে বোলিং করেছেন। দুই নম্বরে আছেন শহীদ আফ্রিদি। পাকিস্তানের এই ক্রিকেটারের সংগ্রহ ৩৪ ম্যাচে ৩৯ উইকেট। এই ক্রিকেটার বেশ আগেই অবসর নিয়েছেন। তালিকায় থাকা তার নিচের চার বোলার অবসরে গেছেন। ছয় নম্বরে থাকা ভারতীয় স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ৩২ উইকেট। অশ্বিনের পরেই আছেন শ্রীলঙ্কার বর্তমান অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। মাত্র ১৬ ইনিংসে বল করে ৩১ উইকেট শিকার করেছেন লঙ্কান দলপতি। খুব সহসাই যে সাকিবের রেকর্ড ভাঙছে না, সেটি নিশ্চিত করেই বলা যায়।
বিশ্বকাপের বোলিংয়ে শীর্ষে থাকলেও ব্যাটিংয়ে অবশ্য প্রথম পাঁচে সাকিব নেই। তবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তার রান। ৩৬ ইনিংসে ব্যাটিং করে ৭৪২ রান করেছেন তিনি। এই রানে সাকিবের অবস্থান আট নম্বরে। বোলারদের মতো ব্যাটিংয়ে শীর্ষস্থানে আছেন এশিয়ার ক্রিকেটাররা। প্রথম ১০ ব্যাটারের মধ্যে পাঁচজনই এশিয়ার। ১ হাজার ১৪১ রান নিয়ে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক বিরাট কোহলি। দুই ও তিনে থাকা মাহেলা জয়াবর্ধনে ও ক্রিস গেইলের সংগ্রহ ১ হাজার ১৬ এবং ৯৬৫ রান।
এদিকে, আরও একটি রেকর্ডও সাকিবের দখলে। বিশ্বকাপের প্রতিটি আসরেই খেলেছেন এই অলরাউন্ডার। অবশ্য শুধু সাকিব নন, ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মাও আছেন এই তালিকায়। আজ থেকে শুরু হবে টি-২০ বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টে খেলার মাধ্যমে রেকর্ড সর্বোচ্চ নয়টি আসরেই খেলতে যাচ্ছেন সাকিব-রোহিত। ম্যাচ খেলার বিচারে অবশ্য এগিয়ে আছেন রোহিত। বিশ্বকাপে তিনি সর্বাধিক ৩৯ ম্যাচে খেলেছেন। দুইয়ে থাকা সাকিব খেলেছেন ৩৬টি ম্যাচ।