একের পর এক বড় প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হচ্ছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল। গত বছর ভারতের মাটিতে এক দিনের বিশ্বকাপের পরে এ বার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকায় টি-২০ বিশ্বকাপ, বার বার হতাশ করেছেন বাবর আজমেরা। কোথায় সমস্যা হচ্ছে পাকিস্তানের, তা ধরে ফেলেছেন জেসন গিলেসপি।
পাকিস্তানের টেস্ট দলের কোচ হিসেবে সে দেশে গিয়েছেন গিলেসপি। যাওয়ার পরে সাংবাদিকদের তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তানের প্রধান সমস্যা কী। সেই সমস্যা কীভাবে মেটানো যায়, সেই উপায় খুঁজছেন গিলেসপি। এই মুহূর্তে করাচিতে চলছে পাকিস্তানের টেস্ট দলের শিবির। সেখানেই গিয়েছেন গিলেসপি। গিলেসপি বলেন, ‘পাকিস্তানে প্রতিভার ঘাটতি নেই। সমস্যা হল ধারাবাহিকতার অভাব। বড় প্রতিযোগিতা জিততে হলে ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। সেটাই দেখা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করব, কীভাবে দলের ক্রিকেটারদের ধারাবাহিক করে তোলা যায়। তা হলেই সাফল্য আসবে।’ ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়েও বার বার প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিটনেস নিয়ে কোনো অজুহাত দেয়া যায় না বলেই মনে করেন গিলেসপি। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে গেলে ফিট থাকতেই হবে। এই বিষয়ে অজুহাতের কোনো জায়গা নেই।’ গিলেসপির কথা থেকে স্পষ্ট, ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়ে কোনো অজুহাত মানবেন না তিনি।
সাদা বলের ক্রিকেটে পাকিস্তান কোচ করেছে গ্যারি কার্স্টেনকে। লাল বলের ক্রিকেটের দায়িত্বে গিলেসপি। দুই ফরম্যাটে আলাদা কোচ থাকলেও কোনো সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন গিলেসপি। তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে গ্যারি কার্স্টেনের কথা হয়েছে। আমাদের মধ্যে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ থাকবে। যে ক্রিকেটারেরা দুই বা তিন ফরম্যাটেই খেলে, তাদের খেলার ধকল নিয়ে আলোচনা করব। কারও ওপর যাতে বেশি চাপ না পড়ে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।’
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আওতায় ন’টি টেস্ট খেলবে পাকিস্তান। আগস্টে বাংলাদেশ ও অক্টোবরে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে সিরিজ রয়েছে। ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দু’টি অ্যাওয়ে সিরিজেও মুখোমুখি হবেন বাবরেরা।
মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০২৪
একের পর এক বড় প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হচ্ছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল। গত বছর ভারতের মাটিতে এক দিনের বিশ্বকাপের পরে এ বার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকায় টি-২০ বিশ্বকাপ, বার বার হতাশ করেছেন বাবর আজমেরা। কোথায় সমস্যা হচ্ছে পাকিস্তানের, তা ধরে ফেলেছেন জেসন গিলেসপি।
পাকিস্তানের টেস্ট দলের কোচ হিসেবে সে দেশে গিয়েছেন গিলেসপি। যাওয়ার পরে সাংবাদিকদের তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তানের প্রধান সমস্যা কী। সেই সমস্যা কীভাবে মেটানো যায়, সেই উপায় খুঁজছেন গিলেসপি। এই মুহূর্তে করাচিতে চলছে পাকিস্তানের টেস্ট দলের শিবির। সেখানেই গিয়েছেন গিলেসপি। গিলেসপি বলেন, ‘পাকিস্তানে প্রতিভার ঘাটতি নেই। সমস্যা হল ধারাবাহিকতার অভাব। বড় প্রতিযোগিতা জিততে হলে ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। সেটাই দেখা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করব, কীভাবে দলের ক্রিকেটারদের ধারাবাহিক করে তোলা যায়। তা হলেই সাফল্য আসবে।’ ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়েও বার বার প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিটনেস নিয়ে কোনো অজুহাত দেয়া যায় না বলেই মনে করেন গিলেসপি। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে গেলে ফিট থাকতেই হবে। এই বিষয়ে অজুহাতের কোনো জায়গা নেই।’ গিলেসপির কথা থেকে স্পষ্ট, ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়ে কোনো অজুহাত মানবেন না তিনি।
সাদা বলের ক্রিকেটে পাকিস্তান কোচ করেছে গ্যারি কার্স্টেনকে। লাল বলের ক্রিকেটের দায়িত্বে গিলেসপি। দুই ফরম্যাটে আলাদা কোচ থাকলেও কোনো সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন গিলেসপি। তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে গ্যারি কার্স্টেনের কথা হয়েছে। আমাদের মধ্যে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ থাকবে। যে ক্রিকেটারেরা দুই বা তিন ফরম্যাটেই খেলে, তাদের খেলার ধকল নিয়ে আলোচনা করব। কারও ওপর যাতে বেশি চাপ না পড়ে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।’
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আওতায় ন’টি টেস্ট খেলবে পাকিস্তান। আগস্টে বাংলাদেশ ও অক্টোবরে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে সিরিজ রয়েছে। ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দু’টি অ্যাওয়ে সিরিজেও মুখোমুখি হবেন বাবরেরা।