এই ইতিহাস দেশের ক্রিকেটে নতুন অধ্যায়। পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ হারাল বাংলাদেশ। প্রথম টেস্টে ১০ উইকেটে জেতার পর দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের জয় ৬ উইকেটে।
এই সিরিজের আগে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো টেস্ট ম্যাচে জয়ের রেকর্ড নেই বাংলাদেশের টাইগারদের। আর পাকিস্তান ঘরের মাঠে দ্বিতীয়বার টেস্ট সিরিজে ওয়াইটওয়াশ বা চুনকাম বা ধবলধোলাইয়ের শিকার হলো।
২০২২ সালে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ হারে পাকিস্তান।
আর টাইগাররা দেশের বাইরে দ্বিতীয়বার প্রতিপক্ষকে ধবলধোলাই করল। তবে প্রথমবার ছিলো খর্বশক্তির প্রতিপক্ষ। বাংলাদেশ এর আগে দেশের বাইরে টেস্ট সিরিজ জিতেছে ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেই দলটি পূর্ণশক্তির ছিল না।
দ্বিতীয় টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে ১৮৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ সহজেই জিতেছে। দুই ওপেনার জাকির হোসেন ও সাদমান ইসলাম নিজেদের কাজটা করেছেন। গড়েছেন ৫৮ রানের জুটি। ৪০ রান করেছেন জাকির, ২৪ রান করেছেন সাদমান।
এরপর নাজমুল হোসেন ও মুমিনুল হকও দলের চাহিদা মিটিয়েছেন। নাজমুল করেছেন ৩৮ রান, মুমিনুল ৩৪ রান। দলীয় ১৫৩ রানে মুমিনুল আউট হলে বাকি কাজটা শেষ করেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম।
তবে মূল কাজটা সেরেছেন বাংলাদেশের পেসাররা। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ উইকেটই নিয়েছেন তারা। আগুন ঝড়িয়েছেন তরুণ পেসার নাহিদ রানা, নিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ৪ উইকেট। আর বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে ৫ উইকেট নিয়েছেন আরেক পেসার হাসান মাহমুদ।
মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
এই ইতিহাস দেশের ক্রিকেটে নতুন অধ্যায়। পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ হারাল বাংলাদেশ। প্রথম টেস্টে ১০ উইকেটে জেতার পর দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের জয় ৬ উইকেটে।
এই সিরিজের আগে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো টেস্ট ম্যাচে জয়ের রেকর্ড নেই বাংলাদেশের টাইগারদের। আর পাকিস্তান ঘরের মাঠে দ্বিতীয়বার টেস্ট সিরিজে ওয়াইটওয়াশ বা চুনকাম বা ধবলধোলাইয়ের শিকার হলো।
২০২২ সালে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ হারে পাকিস্তান।
আর টাইগাররা দেশের বাইরে দ্বিতীয়বার প্রতিপক্ষকে ধবলধোলাই করল। তবে প্রথমবার ছিলো খর্বশক্তির প্রতিপক্ষ। বাংলাদেশ এর আগে দেশের বাইরে টেস্ট সিরিজ জিতেছে ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেই দলটি পূর্ণশক্তির ছিল না।
দ্বিতীয় টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে ১৮৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ সহজেই জিতেছে। দুই ওপেনার জাকির হোসেন ও সাদমান ইসলাম নিজেদের কাজটা করেছেন। গড়েছেন ৫৮ রানের জুটি। ৪০ রান করেছেন জাকির, ২৪ রান করেছেন সাদমান।
এরপর নাজমুল হোসেন ও মুমিনুল হকও দলের চাহিদা মিটিয়েছেন। নাজমুল করেছেন ৩৮ রান, মুমিনুল ৩৪ রান। দলীয় ১৫৩ রানে মুমিনুল আউট হলে বাকি কাজটা শেষ করেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম।
তবে মূল কাজটা সেরেছেন বাংলাদেশের পেসাররা। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ উইকেটই নিয়েছেন তারা। আগুন ঝড়িয়েছেন তরুণ পেসার নাহিদ রানা, নিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ৪ উইকেট। আর বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে ৫ উইকেট নিয়েছেন আরেক পেসার হাসান মাহমুদ।