হাইভোল্টেজ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে ১-১ সমতায় ফিরেছে ইংল্যান্ড। তিন ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার করা ৬ উইকেটে ১৯৩ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট আর ৬ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নিয়েছে ইংলিশরা।
গতকাল শুক্রবার কারডিফের সোফিয়া গার্ডেন্সে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের নাকানিচুবানি খাইয়েছেন দুই ইংলিশ ব্যাটার লিয়াম লিভিংস্টোন ও জ্যাকব বেথেল। চতুর্থ উইকেটে ৪৭ বলে ৯০ রানের জুটি করেই মূলত ম্যাচের দখল নেন তারা।
২৪ বলে ৪৪ রান করে আউট হয়ে যান বেথেল। তবে ঝড় থামেনি লিভিংস্টোনের। জয়ের জন্য যখন মাত্র ১ রান দরকার, তখন ম্যাথিউ শর্টের বলে বোল্ড হন তিনি। ৪৭ বলে ৮৭ রান করে ততক্ষণে দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের প্রমাণ দিয়ে ফেলেছেন লিভিংস্টোন। এরপর শর্টের করা ১৯তম ওভারের শেষ বলে দৌড়ে ১ রান নিয়ে ইংল্যান্ডের জয় নিশ্চিত করেন আদিল রশিদ।
ইংল্যান্ডকে ভালো শুরু এনে দিয়েছিলেন ওপেনার ফিল সল্ট। ২৩ বলে ৩৯ রান করেন ইংলিশ অধিনায়ক। ১২ রান করেছেন আরেক ওপেনার উইল জ্যাকস।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে শুরুতে ঝড় তুলেছিলেন দুই ওপেনার ম্যাথিউ শর্ট ও ট্রাভিস হেড। ২৬ বলে ৫২ রানের জুটি করেন তারা। ১৪ বলে ৩১ রান করে হেড আউট হয়ে গেলে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটিটি ভেঙে যায়। ওপেনিং জুটি ভাঙার পর অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন জ্যাক ফ্রেজার ম্যাগার্ক। ৩১ বলে ৫০ রান (৪ চার ২ ছক্কা) করেন তিনি।
২৬ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলেন জস ইংলিশ। শেষ দিকে ক্যামেরুন গ্রিনের ৮ বলে ১৩ আর অ্যারন হার্ডির ৯ বলে ২০ রানের ইনিংসে ১৯৩ রান করে অস্ট্রেলিয়া।
ইংল্যান্ডের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ব্রাইডন কার্স ও লিভিংস্টোন। আর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩ ওভার বোলিং করে মাত্র ২২ রান খরচায় ৫ উইকেট নেন ম্যাথিউ শর্ট।
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
হাইভোল্টেজ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে ১-১ সমতায় ফিরেছে ইংল্যান্ড। তিন ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার করা ৬ উইকেটে ১৯৩ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট আর ৬ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নিয়েছে ইংলিশরা।
গতকাল শুক্রবার কারডিফের সোফিয়া গার্ডেন্সে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের নাকানিচুবানি খাইয়েছেন দুই ইংলিশ ব্যাটার লিয়াম লিভিংস্টোন ও জ্যাকব বেথেল। চতুর্থ উইকেটে ৪৭ বলে ৯০ রানের জুটি করেই মূলত ম্যাচের দখল নেন তারা।
২৪ বলে ৪৪ রান করে আউট হয়ে যান বেথেল। তবে ঝড় থামেনি লিভিংস্টোনের। জয়ের জন্য যখন মাত্র ১ রান দরকার, তখন ম্যাথিউ শর্টের বলে বোল্ড হন তিনি। ৪৭ বলে ৮৭ রান করে ততক্ষণে দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের প্রমাণ দিয়ে ফেলেছেন লিভিংস্টোন। এরপর শর্টের করা ১৯তম ওভারের শেষ বলে দৌড়ে ১ রান নিয়ে ইংল্যান্ডের জয় নিশ্চিত করেন আদিল রশিদ।
ইংল্যান্ডকে ভালো শুরু এনে দিয়েছিলেন ওপেনার ফিল সল্ট। ২৩ বলে ৩৯ রান করেন ইংলিশ অধিনায়ক। ১২ রান করেছেন আরেক ওপেনার উইল জ্যাকস।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে শুরুতে ঝড় তুলেছিলেন দুই ওপেনার ম্যাথিউ শর্ট ও ট্রাভিস হেড। ২৬ বলে ৫২ রানের জুটি করেন তারা। ১৪ বলে ৩১ রান করে হেড আউট হয়ে গেলে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটিটি ভেঙে যায়। ওপেনিং জুটি ভাঙার পর অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন জ্যাক ফ্রেজার ম্যাগার্ক। ৩১ বলে ৫০ রান (৪ চার ২ ছক্কা) করেন তিনি।
২৬ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলেন জস ইংলিশ। শেষ দিকে ক্যামেরুন গ্রিনের ৮ বলে ১৩ আর অ্যারন হার্ডির ৯ বলে ২০ রানের ইনিংসে ১৯৩ রান করে অস্ট্রেলিয়া।
ইংল্যান্ডের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন ব্রাইডন কার্স ও লিভিংস্টোন। আর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩ ওভার বোলিং করে মাত্র ২২ রান খরচায় ৫ উইকেট নেন ম্যাথিউ শর্ট।