বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ী তরফদার রুহুল আমিন। ঢাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তরফদার রুহুল আমিন আগের নির্বাচনেও প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, তবে শেষ মুহূর্তে তিনি পিছু হটেন। সে সময় তিনি কেন প্রার্থী হননি, তা নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো ব্যাখ্যা দেননি। তবে এবার তিনি সবার সামনে এসে দৃঢ়ভাবে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনের মঞ্চে তরফদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাবেক ফুটবলার সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির, বিভাগীয় নেতা আবদুল্লাহ ফুয়াদ, সাবেক ফুটবলার শফিকুল ইসলাম মানিকসহ আরও কয়েকজন। মঞ্চের পেছনে ব্যানারে লেখা ছিল, ‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নির্বাচন ২০২৪, সভাপতি প্রার্থী ঘোষণা।’
প্রথমে টাঙ্গাইলের বিএনপি নেতা ও অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী ইমাম তপন তরফদারের নাম ঘোষণা করেন। এরপর তরফদার মাইক্রোফোনের সামনে এসে বলেন, ‘আমি এই ঘোষণা সাদরে গ্রহণ করছি।’
তরফদার বলেন, "দেশে ফুটবলের উন্মাদনা এখন আর নেই। ২০০৮ থেকে ফুটবলের আবেগ হারিয়েছে, এবং ফুটবল তলানিতে চলে গেছে। ফুটবল কাঠামো ভেঙে পড়েছে।" তিনি দাবি করেন, ফুটবলকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সঠিক পরিকল্পনা প্রয়োজন, এবং বাফুফে পরিচালনার ব্যর্থতার কারণে ফুটবলের এই অবস্থা হয়েছে। তরফদার আরও বলেন, ‘আমরা ফুটবল নিয়ে ব্যাপক কাজ করেছি ২০১৫-১৬ সাল থেকে। কিন্তু ফুটবল ফেডারেশন কখনো আমাদের কাজকে স্বাগত জানায়নি।’
এবারের নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তরফদার জানান, নির্বাচিত হলে তিনি ফুটবলকে জাতীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেবেন এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি ফুটবলের প্রচলন করবেন। তিনি বাফুফের আর্থিক অনিয়মের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, "স্পনসর আসে না কারণ বাফুফের ওপর আস্থা নেই। ফিফা ও এনএসসি থেকে পাওয়া অর্থের সঠিক ব্যবহার হয়নি। আর্থিক অনিয়মের কারণে সাধারণ সম্পাদককে ফিফা নিষিদ্ধ করেছে এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টকে জরিমানা করা হয়েছে।"
অনুষ্ঠানে বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হক, জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এনামুল হক ও মামুনুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ী তরফদার রুহুল আমিন। ঢাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তরফদার রুহুল আমিন আগের নির্বাচনেও প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, তবে শেষ মুহূর্তে তিনি পিছু হটেন। সে সময় তিনি কেন প্রার্থী হননি, তা নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো ব্যাখ্যা দেননি। তবে এবার তিনি সবার সামনে এসে দৃঢ়ভাবে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনের মঞ্চে তরফদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাবেক ফুটবলার সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির, বিভাগীয় নেতা আবদুল্লাহ ফুয়াদ, সাবেক ফুটবলার শফিকুল ইসলাম মানিকসহ আরও কয়েকজন। মঞ্চের পেছনে ব্যানারে লেখা ছিল, ‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নির্বাচন ২০২৪, সভাপতি প্রার্থী ঘোষণা।’
প্রথমে টাঙ্গাইলের বিএনপি নেতা ও অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী ইমাম তপন তরফদারের নাম ঘোষণা করেন। এরপর তরফদার মাইক্রোফোনের সামনে এসে বলেন, ‘আমি এই ঘোষণা সাদরে গ্রহণ করছি।’
তরফদার বলেন, "দেশে ফুটবলের উন্মাদনা এখন আর নেই। ২০০৮ থেকে ফুটবলের আবেগ হারিয়েছে, এবং ফুটবল তলানিতে চলে গেছে। ফুটবল কাঠামো ভেঙে পড়েছে।" তিনি দাবি করেন, ফুটবলকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সঠিক পরিকল্পনা প্রয়োজন, এবং বাফুফে পরিচালনার ব্যর্থতার কারণে ফুটবলের এই অবস্থা হয়েছে। তরফদার আরও বলেন, ‘আমরা ফুটবল নিয়ে ব্যাপক কাজ করেছি ২০১৫-১৬ সাল থেকে। কিন্তু ফুটবল ফেডারেশন কখনো আমাদের কাজকে স্বাগত জানায়নি।’
এবারের নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তরফদার জানান, নির্বাচিত হলে তিনি ফুটবলকে জাতীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেবেন এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি ফুটবলের প্রচলন করবেন। তিনি বাফুফের আর্থিক অনিয়মের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, "স্পনসর আসে না কারণ বাফুফের ওপর আস্থা নেই। ফিফা ও এনএসসি থেকে পাওয়া অর্থের সঠিক ব্যবহার হয়নি। আর্থিক অনিয়মের কারণে সাধারণ সম্পাদককে ফিফা নিষিদ্ধ করেছে এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টকে জরিমানা করা হয়েছে।"
অনুষ্ঠানে বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হক, জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এনামুল হক ও মামুনুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।