চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দিনামো জাগরেবের বিপক্ষে বায়ার্ন মিউনিখ জিতেছে ৯-২ গোলের ইতিহাস করে।রিয়াল ৩-১ গোলে জিতেছে স্টুটগার্টের সাথে। এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-১ গোলের জয় লিভারপুলের।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে এর আগে কোন দল ৯ গোল করতে পারেনি। দিনামো জাগরেব গোল খেয়ে, ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিলো।যদিও তারা ২ গোল দিয়েছে যা শুধুমাত্র পরিসংখ্যান ছাড়া আর কিছু নয়।
ইতিহাস বলে এক ম্যাচে ১১ গোল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে দ্বিতীয়। ২০১৬ সালে বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড বনাম লেগিয়া ওয়ারশর ম্যাচে ১২ গোল দেখেছিল ফুটবল বিশ্ব। যেখানে ডর্টমুন্ড ৮ - ৪ গোলে জিতেছিল।কিন্তু এককভাবে ৯ গোল হজম করতে হয়নি কোন দলকে।
এদিন বায়ার্নের ইংলিশ তারকা হ্যারি কেইন ৪ গোল করেন। ৫৭ মিনিটের গোলটি ছাড়া বাকী ৩টি পেনাল্টি থেকে। মাইকেল ওলিস ২টি, লেরয় সানে, লেয়র গোরেৎসকা, রাফায়েল গেরেরা করেন ১ টি করে গোল।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বায়ার্নের পরের ম্যাচ ৩ অক্টোবর ইংলিশ ক্লাব অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে।
ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক
রাতের অন্য ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদ জিতেছে ৩-১ গোলে জামার্ন ক্লাব স্টুটগার্টের বিপক্ষে। কিন্তু যারা ম্যাচটি দেখেনি, তারা বুঝতেই পারবেনা চ্যাম্পিয়নরা সান্তিয়াগো বার্নাবুতে নিজের মাঠে কি বেকায়দায় ছিল।
এককথায় আক্রমণের তান্ডব চালিয়েছে স্টুটগার্ট। কিন্তু পায়নি শুধু গোল। নয়তো ফলাফল বিপরীত হলে একদম অবাক হওয়ার কিছু থাকতো না।
রিয়াল বিশেষ করে ধন্যবাদ জানাতে পারে গোল কিপার থিবো কোর্তোয়াকে। তিনি ঠিকই বুঝেছেন ম্যাচটি কতোটা কঠিন ছিল। কোর্তোয়া ছয়টি ক্লিন সেইভ না করলে রিয়ালের কপালে দুঃখ হয়ে লেখা থাকতো স্টুটগার্টের নাম।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় রিয়াল। রদ্রিগোর বাড়ানো বলে রিয়ালের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রথম গোল করেন এমবাপ্পে। গোল খেয়ে জেগে ওঠে স্টুটগার্টও। বার কয়েক রিয়ালের ডিফেন্স লাইন চুরমার করেও গোল পায়নি থিবো কোর্তোয়ার অতিমানবীয় দক্ষতায়।
তবে ৬৮ মিনিটে দেনিজ উনভার গোল করলে ১-১ সমতায় আসে জামার্ন ক্লাবটি। ৮৩ মিনিটে কর্নার থেকে ভেসে আসা বলে হেডে গোল করেন রুডিগার। দ্বিতীয়ার্ধে যোগ করা সময়ে এককভাবে আরেকটি গোল করে রেকর্ডের পাতায় নাম লেখান এনদ্রিক।
ম্যাচটি ৩-১ জিতলেও অনেক দিন মনে রাখবে মাদ্রিদ সাপোর্টাররা স্টুটগার্টের নাম।
লিভাপুলেরও ৩-১, প্রতিপক্ষ এসি মিলান
অন্য ম্যাচে এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-১ গোলে স্বস্তির জয় পেয়েছে লিভারপুল। ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের (ইপিএল) শেষ ম্যাচে নটিংহ্যাম ফরেস্টের কাছে হেরে যাওয়া দলটির ক্ষতে কিছুটা হলেও সুখের প্রলেপ দিবে এই জয়।
নিজেদের মাঠে শুরুর ৩ মিনিটের দিকে আলভারো মোরাতার বাড়ানো বলে ক্রিস্টিয়ান পালিসিসের একমাত্র গোলটি ছাড়া আর কিছু ই করতে পারেনি এক সময়ের দাপটের ক্লাব এসি মিলান। ম্যাচটি কতোটা একপেশে ছিলো বলে দেয় পরিসংখ্যান। লিভারপুলের গোল মুখে ২৩টি শর্টের বিপক্ষে মিলানের মাত্র ৮টি শর্ট।
লিভারপুলের গোল ৩ টি করেন ভার্জিল ফন ডাইক, ইব্রাহীমা কোনাটে, দমিনিক সোবাসলাই।মোহাম্মদ সালাহর তিনটি শর্ট বারে লেগে ফিরে না আসলে এদিন ঘরের মাঠে আরো লজ্জায় পরতে হতো মিলান সমর্থকদের।
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দিনামো জাগরেবের বিপক্ষে বায়ার্ন মিউনিখ জিতেছে ৯-২ গোলের ইতিহাস করে।রিয়াল ৩-১ গোলে জিতেছে স্টুটগার্টের সাথে। এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-১ গোলের জয় লিভারপুলের।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে এর আগে কোন দল ৯ গোল করতে পারেনি। দিনামো জাগরেব গোল খেয়ে, ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিলো।যদিও তারা ২ গোল দিয়েছে যা শুধুমাত্র পরিসংখ্যান ছাড়া আর কিছু নয়।
ইতিহাস বলে এক ম্যাচে ১১ গোল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে দ্বিতীয়। ২০১৬ সালে বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড বনাম লেগিয়া ওয়ারশর ম্যাচে ১২ গোল দেখেছিল ফুটবল বিশ্ব। যেখানে ডর্টমুন্ড ৮ - ৪ গোলে জিতেছিল।কিন্তু এককভাবে ৯ গোল হজম করতে হয়নি কোন দলকে।
এদিন বায়ার্নের ইংলিশ তারকা হ্যারি কেইন ৪ গোল করেন। ৫৭ মিনিটের গোলটি ছাড়া বাকী ৩টি পেনাল্টি থেকে। মাইকেল ওলিস ২টি, লেরয় সানে, লেয়র গোরেৎসকা, রাফায়েল গেরেরা করেন ১ টি করে গোল।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বায়ার্নের পরের ম্যাচ ৩ অক্টোবর ইংলিশ ক্লাব অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে।
ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক
রাতের অন্য ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদ জিতেছে ৩-১ গোলে জামার্ন ক্লাব স্টুটগার্টের বিপক্ষে। কিন্তু যারা ম্যাচটি দেখেনি, তারা বুঝতেই পারবেনা চ্যাম্পিয়নরা সান্তিয়াগো বার্নাবুতে নিজের মাঠে কি বেকায়দায় ছিল।
এককথায় আক্রমণের তান্ডব চালিয়েছে স্টুটগার্ট। কিন্তু পায়নি শুধু গোল। নয়তো ফলাফল বিপরীত হলে একদম অবাক হওয়ার কিছু থাকতো না।
রিয়াল বিশেষ করে ধন্যবাদ জানাতে পারে গোল কিপার থিবো কোর্তোয়াকে। তিনি ঠিকই বুঝেছেন ম্যাচটি কতোটা কঠিন ছিল। কোর্তোয়া ছয়টি ক্লিন সেইভ না করলে রিয়ালের কপালে দুঃখ হয়ে লেখা থাকতো স্টুটগার্টের নাম।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় রিয়াল। রদ্রিগোর বাড়ানো বলে রিয়ালের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রথম গোল করেন এমবাপ্পে। গোল খেয়ে জেগে ওঠে স্টুটগার্টও। বার কয়েক রিয়ালের ডিফেন্স লাইন চুরমার করেও গোল পায়নি থিবো কোর্তোয়ার অতিমানবীয় দক্ষতায়।
তবে ৬৮ মিনিটে দেনিজ উনভার গোল করলে ১-১ সমতায় আসে জামার্ন ক্লাবটি। ৮৩ মিনিটে কর্নার থেকে ভেসে আসা বলে হেডে গোল করেন রুডিগার। দ্বিতীয়ার্ধে যোগ করা সময়ে এককভাবে আরেকটি গোল করে রেকর্ডের পাতায় নাম লেখান এনদ্রিক।
ম্যাচটি ৩-১ জিতলেও অনেক দিন মনে রাখবে মাদ্রিদ সাপোর্টাররা স্টুটগার্টের নাম।
লিভাপুলেরও ৩-১, প্রতিপক্ষ এসি মিলান
অন্য ম্যাচে এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-১ গোলে স্বস্তির জয় পেয়েছে লিভারপুল। ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের (ইপিএল) শেষ ম্যাচে নটিংহ্যাম ফরেস্টের কাছে হেরে যাওয়া দলটির ক্ষতে কিছুটা হলেও সুখের প্রলেপ দিবে এই জয়।
নিজেদের মাঠে শুরুর ৩ মিনিটের দিকে আলভারো মোরাতার বাড়ানো বলে ক্রিস্টিয়ান পালিসিসের একমাত্র গোলটি ছাড়া আর কিছু ই করতে পারেনি এক সময়ের দাপটের ক্লাব এসি মিলান। ম্যাচটি কতোটা একপেশে ছিলো বলে দেয় পরিসংখ্যান। লিভারপুলের গোল মুখে ২৩টি শর্টের বিপক্ষে মিলানের মাত্র ৮টি শর্ট।
লিভারপুলের গোল ৩ টি করেন ভার্জিল ফন ডাইক, ইব্রাহীমা কোনাটে, দমিনিক সোবাসলাই।মোহাম্মদ সালাহর তিনটি শর্ট বারে লেগে ফিরে না আসলে এদিন ঘরের মাঠে আরো লজ্জায় পরতে হতো মিলান সমর্থকদের।