প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিলো ১৪৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে রানের সংখ্যা পরিবর্তন, রান হয়েছে ২৩৪। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তাও আবার শান্ত একাই করেছেন ৮২ রান। অথচ চতুর্থ দিনের শুরুর প্রথম ঘন্টায় কি সাবলীল ব্যাটিং করছিলো শান্ত, সাকিব মিলে। তখন কেউই ভাবেনি এতো তাড়াতাড়ি পরিসমাপ্তি হবে বাংলাদেশের।
রবিচন্দ্রন আশ্বিন একাই নিয়েছেন ৬ উইকেট। জাদেজার শিকার ৩টি, আরেকরটি উইকেট তুলে নেন পেসার বুমরা।
বোলারের কৃতিত্বের চেয়ে ব্যাটস ম্যানদের তাড়াহুড়া ছিলো চোখে পরার মতো। মেহেদী মিরাজ কেন যে ইনিংসের সফল বোলার আশ্বিন কে ৬ মারতে গেলেন, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। ৪ উইকেট ১৯৪ রান থেকে ২৩৪ রানে অলআউট বাংলাদেশ।
ফিরে গেলেন শান্তও, পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
একমাত্র আশার ভরসা হয়ে ক্রিজে টিকে ছিলেন শান্ত, সবার আশা যাওয়ার মিছিলে এবার যোগ দিলেন তিনিও সাথে বাংলাদেশের প্রদীপের শেষ আলো নিভে গেলো। ৮২ রানে বুমরার হাতে ধরা পরেন জাদেজার বলে। ২২৮ রানে ৮ উইকেটের বিদায় বাংলাদেশের।
চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনের প্রথম ঘন্টা দেখে যারা তৃপ্তি তোলেছিলেন, পানি পানের বিরতির পর তারা ততোটাই হতাশ হয়েছে। সেশনের প্রথম বল করতে এসেই ফেরান সাকিবকে, এরপর জাদেজা ফিরিয়ে দেন খুব দ্রুতই লিটন কে, তারপর আবার অশ্বিনের বলে ৬ মারতে গিয়ে ফিরে যান মেহেদী মিরাজ।
মেহেদী মিরাজকে শিকার করে ৫ উইকেট পূর্ণ করেছিলেন দ্বিতীয় ইনিংসে আশ্বিন।
জাদেজার শিকার লিটন, ৬ উইকেটে ২০৫ রান
টেষ্টে সেট হবার জন্যও কিছু সময় লাগে, কিন্তু লিটন সেই সময়টুকু নিজেকে দেননি,জাদেজার করা ৫৫ তম ওভারের চতুর্থ বলটি ছিলো ফুলার লেংথের লিটন আগ বাড়িয়ে খেলতে গিয়ে ঠিকমতো ব্যাটে লাগাতে পারেনি,ব্যাটের কানায় স্পর্শ করে জমা হয় রোহিতের হাতে। ১০ বলে ১ রান করে বিদায় নেন লিটন।
শান্তর সাথে ব্যাট করতে নেমেছেন মেহেদী মিরাজ।
আশ্বিনের ঘূর্ণিতে সাকিবের বিদায়!!
চতুর্থ দিনে তাকে আর ব্যবহার করেননি রোহিত। ইনিংসের ৫২ তম ওভারে প্রথম বল করতে এসেই চতুর্থ বলে অশ্বিনের শিকার সাকিব। অশ্বিনের ঘূর্ণি বলটি সোজা খেলতে গিয়ে শর্ট লেগে দাড়িয়ে থাকা জয়সোয়ালের হাতে ধরা পরেন তিনি ব্যক্তিগত ২৫ রানে। দলীয় সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ২০৫ রান ৫ উইকেটে।
শান্তর সাথে জুটি বেঁধেছেন লিটন কুমার দাস।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিলো ১৪৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে রানের সংখ্যা পরিবর্তন, রান হয়েছে ২৩৪। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তাও আবার শান্ত একাই করেছেন ৮২ রান। অথচ চতুর্থ দিনের শুরুর প্রথম ঘন্টায় কি সাবলীল ব্যাটিং করছিলো শান্ত, সাকিব মিলে। তখন কেউই ভাবেনি এতো তাড়াতাড়ি পরিসমাপ্তি হবে বাংলাদেশের।
রবিচন্দ্রন আশ্বিন একাই নিয়েছেন ৬ উইকেট। জাদেজার শিকার ৩টি, আরেকরটি উইকেট তুলে নেন পেসার বুমরা।
বোলারের কৃতিত্বের চেয়ে ব্যাটস ম্যানদের তাড়াহুড়া ছিলো চোখে পরার মতো। মেহেদী মিরাজ কেন যে ইনিংসের সফল বোলার আশ্বিন কে ৬ মারতে গেলেন, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। ৪ উইকেট ১৯৪ রান থেকে ২৩৪ রানে অলআউট বাংলাদেশ।
ফিরে গেলেন শান্তও, পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
একমাত্র আশার ভরসা হয়ে ক্রিজে টিকে ছিলেন শান্ত, সবার আশা যাওয়ার মিছিলে এবার যোগ দিলেন তিনিও সাথে বাংলাদেশের প্রদীপের শেষ আলো নিভে গেলো। ৮২ রানে বুমরার হাতে ধরা পরেন জাদেজার বলে। ২২৮ রানে ৮ উইকেটের বিদায় বাংলাদেশের।
চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনের প্রথম ঘন্টা দেখে যারা তৃপ্তি তোলেছিলেন, পানি পানের বিরতির পর তারা ততোটাই হতাশ হয়েছে। সেশনের প্রথম বল করতে এসেই ফেরান সাকিবকে, এরপর জাদেজা ফিরিয়ে দেন খুব দ্রুতই লিটন কে, তারপর আবার অশ্বিনের বলে ৬ মারতে গিয়ে ফিরে যান মেহেদী মিরাজ।
মেহেদী মিরাজকে শিকার করে ৫ উইকেট পূর্ণ করেছিলেন দ্বিতীয় ইনিংসে আশ্বিন।
জাদেজার শিকার লিটন, ৬ উইকেটে ২০৫ রান
টেষ্টে সেট হবার জন্যও কিছু সময় লাগে, কিন্তু লিটন সেই সময়টুকু নিজেকে দেননি,জাদেজার করা ৫৫ তম ওভারের চতুর্থ বলটি ছিলো ফুলার লেংথের লিটন আগ বাড়িয়ে খেলতে গিয়ে ঠিকমতো ব্যাটে লাগাতে পারেনি,ব্যাটের কানায় স্পর্শ করে জমা হয় রোহিতের হাতে। ১০ বলে ১ রান করে বিদায় নেন লিটন।
শান্তর সাথে ব্যাট করতে নেমেছেন মেহেদী মিরাজ।
আশ্বিনের ঘূর্ণিতে সাকিবের বিদায়!!
চতুর্থ দিনে তাকে আর ব্যবহার করেননি রোহিত। ইনিংসের ৫২ তম ওভারে প্রথম বল করতে এসেই চতুর্থ বলে অশ্বিনের শিকার সাকিব। অশ্বিনের ঘূর্ণি বলটি সোজা খেলতে গিয়ে শর্ট লেগে দাড়িয়ে থাকা জয়সোয়ালের হাতে ধরা পরেন তিনি ব্যক্তিগত ২৫ রানে। দলীয় সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ২০৫ রান ৫ উইকেটে।
শান্তর সাথে জুটি বেঁধেছেন লিটন কুমার দাস।