রিয়াল বনাম আতলেতিকো এই দুই মাদ্রিদের রাতের ম্যাচটি দশর্কদের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরনে এক পর্যায়ে খেলা বন্ধ করতে বাধ্য হন রেফারি।
খেলার ৬৮ মিনিট, রেফারি দুদলের খেলোয়াড়দের টানেলে তুলে নেন।মাঠ তখন নিরাপত্তা কর্মীদের দখলে। আতলেতিকো কোচ সিমিওনে ডিফেন্ডার হোসে মারিয়া এবং অধিনায়ক কোকে নিজ সমর্থকদের থামাতে বারবার ছুটাছুটি করছিলেন এদিক, সেদিক। মাইকে শান্ত হওয়ার তীব্র আকুতি। কিন্তু কে শোনে কার কথা। দশর্ক, সমর্থকদের হৈচৈ চলছেই।
ঘটনার সূত্রপাত ম্যাচের ৬৪ মিনিটে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের এ্যাসিস্টে মিলিতাও অসাধারণ ভলিতে গোল করলে। রিয়াল গোলকিপার কোর্তোয়া দশর্কদের দিকে তাকিয়ে বিশেষ অঙ্গভঙ্গি করে গোল উদযাপন করার পরই শুরু হয় মূল ঝামেলা।
একসময় ২০১১ থেকে ২০১৪ অব্দি আতলেতিকোয় খেলা কোর্তোয়ার সাবেক ক্লাবের প্রতি এমন ব্যবহার ভালো ভাবে নেয়নি আতলেতিকো সমর্থকরা। পানির বোতল, লাইটার, কলা, কেক উড়ে আসতে থাকে মাঠে। কেউ কেউ লেজার লাইট কোর্তোয়ার চোখেমুখ বরাবর ফেলতে থাকেন।
প্রায় ১৬ মিনিট বন্ধ রাখার পর খেলা শুরু হলে দুদলের খেলোয়াড়দের মাঝে বাড়তি ঝাঁঝ দেখা যায়। খেলা বন্ধ হবার পেছনে আতলেতিকো সমর্থকদের ভূমিকা থাকলেও কোচ সিমিওনে দায়ী করেছেন রিয়াল গোল কিপার কোর্তোয়ার অশালীন উদযাপনকে, যা ভালোভাবে নিতে না পেরে দশর্করা এমনটি করেছে।
আলোচিত ম্যাচটি অবশেষে ১-১ গোলে ড্র হয়।
রিয়াল মাদ্রিদ প্রথমে এগিয়ে গেলেও যোগ করা সময়ের ৫ মিনিটে আতলেতিকো মাদ্রিদের কোরেয়ার গোল করেন। তবে তা অফসাইডে বাতিল হয়ে যায়। পরে ভিএআর প্রযুক্তির ব্যবহারে গোলটি বৈধ ঘোষণা করলে পুরো স্টেডিয়াম উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে।
যোগ করা সময়ের নবম মিনিটে আতলেতিকোর মার্কোস লয়েন্তে লাল কার্ড দেখেন। তিনি অবৈধ ভাবে রিয়ালের ফান গার্সিয়াকে ভয়াবহ ট্যাকল করেন।
খেলা শেষে রিয়াল কোচ কার্লোস আনচেলওি কাউকে দোষারোপ করেননি। তবে ‘খেলা বন্ধ হওয়া হতাশার’ এমনটা জানান। রেফারি সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করেছেন বলেই মনে করেন তিনি।
অষ্টম রাউন্ড শেষে লা লিগায় ২১ পয়েন্ট নিয়ে বার্সেলোনা শীর্ষে। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে রিয়াল দ্বিতীয়। আর ১৬ পয়েন্ট নিয়ে আতলেতিকো তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
রিয়াল বনাম আতলেতিকো এই দুই মাদ্রিদের রাতের ম্যাচটি দশর্কদের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরনে এক পর্যায়ে খেলা বন্ধ করতে বাধ্য হন রেফারি।
খেলার ৬৮ মিনিট, রেফারি দুদলের খেলোয়াড়দের টানেলে তুলে নেন।মাঠ তখন নিরাপত্তা কর্মীদের দখলে। আতলেতিকো কোচ সিমিওনে ডিফেন্ডার হোসে মারিয়া এবং অধিনায়ক কোকে নিজ সমর্থকদের থামাতে বারবার ছুটাছুটি করছিলেন এদিক, সেদিক। মাইকে শান্ত হওয়ার তীব্র আকুতি। কিন্তু কে শোনে কার কথা। দশর্ক, সমর্থকদের হৈচৈ চলছেই।
ঘটনার সূত্রপাত ম্যাচের ৬৪ মিনিটে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের এ্যাসিস্টে মিলিতাও অসাধারণ ভলিতে গোল করলে। রিয়াল গোলকিপার কোর্তোয়া দশর্কদের দিকে তাকিয়ে বিশেষ অঙ্গভঙ্গি করে গোল উদযাপন করার পরই শুরু হয় মূল ঝামেলা।
একসময় ২০১১ থেকে ২০১৪ অব্দি আতলেতিকোয় খেলা কোর্তোয়ার সাবেক ক্লাবের প্রতি এমন ব্যবহার ভালো ভাবে নেয়নি আতলেতিকো সমর্থকরা। পানির বোতল, লাইটার, কলা, কেক উড়ে আসতে থাকে মাঠে। কেউ কেউ লেজার লাইট কোর্তোয়ার চোখেমুখ বরাবর ফেলতে থাকেন।
প্রায় ১৬ মিনিট বন্ধ রাখার পর খেলা শুরু হলে দুদলের খেলোয়াড়দের মাঝে বাড়তি ঝাঁঝ দেখা যায়। খেলা বন্ধ হবার পেছনে আতলেতিকো সমর্থকদের ভূমিকা থাকলেও কোচ সিমিওনে দায়ী করেছেন রিয়াল গোল কিপার কোর্তোয়ার অশালীন উদযাপনকে, যা ভালোভাবে নিতে না পেরে দশর্করা এমনটি করেছে।
আলোচিত ম্যাচটি অবশেষে ১-১ গোলে ড্র হয়।
রিয়াল মাদ্রিদ প্রথমে এগিয়ে গেলেও যোগ করা সময়ের ৫ মিনিটে আতলেতিকো মাদ্রিদের কোরেয়ার গোল করেন। তবে তা অফসাইডে বাতিল হয়ে যায়। পরে ভিএআর প্রযুক্তির ব্যবহারে গোলটি বৈধ ঘোষণা করলে পুরো স্টেডিয়াম উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে।
যোগ করা সময়ের নবম মিনিটে আতলেতিকোর মার্কোস লয়েন্তে লাল কার্ড দেখেন। তিনি অবৈধ ভাবে রিয়ালের ফান গার্সিয়াকে ভয়াবহ ট্যাকল করেন।
খেলা শেষে রিয়াল কোচ কার্লোস আনচেলওি কাউকে দোষারোপ করেননি। তবে ‘খেলা বন্ধ হওয়া হতাশার’ এমনটা জানান। রেফারি সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করেছেন বলেই মনে করেন তিনি।
অষ্টম রাউন্ড শেষে লা লিগায় ২১ পয়েন্ট নিয়ে বার্সেলোনা শীর্ষে। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে রিয়াল দ্বিতীয়। আর ১৬ পয়েন্ট নিয়ে আতলেতিকো তৃতীয় স্থানে রয়েছে।