বাংলাদেশ পুরো ২০ ওভার ব্যাটিং করে ৯ উইকেট হারিয়ে করেছে ১৩৫ রান। তাড়া করছিলো ২২২ রান। ফলাফল কুড়ি-বিশের দ্বিতীয় ম্যাচেও হার, ৮৬ রানের বড় পরাজয়। সাথে সিরিজও হারলো বাংলাদেশ।
বড় টার্গেট সামনে রেখে ব্যাট করতে নেমে ভালোই শুরু করেছিল বাংলাদেশ। আর্শদীপের প্রথম ওভারে পারভেজ হোসেন ইমন ১৪ রান তুলেছিলেন।
কিন্তু আর্শদীপেরই দ্বিতীয় এভার আর ভারতের তৃতীয় ওভারেই পারভেজ ইমন বোল্ড। আর সেখান থেকেই পতনের শুরু বাংলাদেশের।
মাহমুদউল্লাহ সর্বোচ্চ ৪১ রান না করলে স্কোর বোডের অবস্থা আরো ভয়াবহ দেখাতো। তবে তা যথেষ্ট ছিলো না। আর বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ ওই ৪১ কান তুলতে খরচ করেছেন ৩৯ বল, বড় লক্ষ্য ছুঁতে যা একেবারেই বেমানান। তার ক্যারিয়ারের শেষ টি-টুয়েন্টি তিনি নিজেও স্মরণীয় করতে পারলেন না।
মিরাজ আর মাহমুদউল্লাহ পঞ্চম উইকেটে সর্বোচ্চ ৩৪ রান যোগ করেন।
ভারত মোট ৭ জন বোলার ব্যাবহার করেছে। আর প্রত্যেকেই উইকেট নিয়েছেন।
ভারতের ৮৬ রানে ম্যাচ জয় এবং সিরিজ জয়ের ফলে নিজেদের মাটিতে শেষ ১৬ টি সিরিজে অপরাজিত রইলো ভারত।
ভারতের নিতিশ রেড্ডি ৭৪ রিংকু সিং ৫৩, হার্দিক পান্ডিয়া ৩২ রান করেন।
বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন ৫৫ রানে ৩ উইকেট, তাসকিন আহমেদ ১৬ রানে ২ উইকেট দখল করেন।
বাংলাদেশের মিরাজ ১৬ আর পারভেজ ১৬ রান করেন। বাকীদের যাওয়া-আসাই সার।
ভারতের নিতিশ ২৩ রানে এবং ভারুন ১৯ রানে ২ উইকেট নেন।
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ পুরো ২০ ওভার ব্যাটিং করে ৯ উইকেট হারিয়ে করেছে ১৩৫ রান। তাড়া করছিলো ২২২ রান। ফলাফল কুড়ি-বিশের দ্বিতীয় ম্যাচেও হার, ৮৬ রানের বড় পরাজয়। সাথে সিরিজও হারলো বাংলাদেশ।
বড় টার্গেট সামনে রেখে ব্যাট করতে নেমে ভালোই শুরু করেছিল বাংলাদেশ। আর্শদীপের প্রথম ওভারে পারভেজ হোসেন ইমন ১৪ রান তুলেছিলেন।
কিন্তু আর্শদীপেরই দ্বিতীয় এভার আর ভারতের তৃতীয় ওভারেই পারভেজ ইমন বোল্ড। আর সেখান থেকেই পতনের শুরু বাংলাদেশের।
মাহমুদউল্লাহ সর্বোচ্চ ৪১ রান না করলে স্কোর বোডের অবস্থা আরো ভয়াবহ দেখাতো। তবে তা যথেষ্ট ছিলো না। আর বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ ওই ৪১ কান তুলতে খরচ করেছেন ৩৯ বল, বড় লক্ষ্য ছুঁতে যা একেবারেই বেমানান। তার ক্যারিয়ারের শেষ টি-টুয়েন্টি তিনি নিজেও স্মরণীয় করতে পারলেন না।
মিরাজ আর মাহমুদউল্লাহ পঞ্চম উইকেটে সর্বোচ্চ ৩৪ রান যোগ করেন।
ভারত মোট ৭ জন বোলার ব্যাবহার করেছে। আর প্রত্যেকেই উইকেট নিয়েছেন।
ভারতের ৮৬ রানে ম্যাচ জয় এবং সিরিজ জয়ের ফলে নিজেদের মাটিতে শেষ ১৬ টি সিরিজে অপরাজিত রইলো ভারত।
ভারতের নিতিশ রেড্ডি ৭৪ রিংকু সিং ৫৩, হার্দিক পান্ডিয়া ৩২ রান করেন।
বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন ৫৫ রানে ৩ উইকেট, তাসকিন আহমেদ ১৬ রানে ২ উইকেট দখল করেন।
বাংলাদেশের মিরাজ ১৬ আর পারভেজ ১৬ রান করেন। বাকীদের যাওয়া-আসাই সার।
ভারতের নিতিশ ২৩ রানে এবং ভারুন ১৯ রানে ২ উইকেট নেন।