আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দীর্ঘ যাত্রার শেষ প্রান্তে এসে, সাকিব আল হাসান দেশের প্রতি তার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। একটি আবেগময় বার্তায় তিনি জানিয়েছেন, দেশের মানুষের সমর্থনই তাকে আজকের সাকিব আল হাসান হিসেবে গড়ে তুলেছে।
সাকিব তার বার্তায় বলেন, "আমার দেশের প্রতিটি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা। আমার প্রতি আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা আমাকে আজকের সাকিব আল হাসান হিসেবে গড়ে তুলেছে, যার জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ।"
শুরুতেই তিনি স্মরণ করেন ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া সকল ছাত্রদের, যারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন। তাদের এবং তাদের পরিবারের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সমবেদনা জানিয়ে তিনি বলেন, "সন্তান হারানোর বেদনা কোনো কিছুতেই পূরণ করা সম্ভব নয়।"
সাকিব তার রাজনীতিতে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, "আমি খুবই স্বল্প সময়ের জন্য মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়াটা ছিল আমার এলাকার উন্নয়নের সুযোগ পাওয়ার উদ্দেশ্যেই। তবে দিন শেষে, আমি একজন ক্রিকেটার। সবসময় ক্রিকেটকেই অন্তর থেকে ধারণ করেছি।"
এই দীর্ঘ ক্রিকেট ক্যারিয়ারটি সাকিব আল হাসান একা করেননি। তিনি সবসময় দেশবাসীকে সঙ্গে পেয়েছেন। তিনি বলেন, "আপনাদের ভালোবাসা এবং সমর্থন আমাকে আজকের সাকিব আল হাসান বানিয়েছে। গ্যালারি থেকে আপনাদের চিৎকার, চায়ের দোকানে টিভির সামনে ভিড়—এসব আমাকে সবসময় ভালো খেলার অনুপ্রেরণা দিয়েছে।"
সাকিব তার বিদায় মুহূর্তে সবাইকে পাশে চান। তিনি বলেন, "খুব শিগগিরই আমি আমার শেষ ম্যাচটি খেলতে যাচ্ছি। এই ক্রিকেটের গল্পটা আপনাদের হাতেই লেখা। তাই আমি আপনাদের সঙ্গে নিয়ে বিদায় নিতে চাই। বিদায়বেলায়, সেই মানুষগুলোর সঙ্গে থাকতে চাই, যাদের হাতের তালি আমাকে ভালো খেলতে বাধ্য করেছে।"
তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, তার বিদায়ী মুহূর্তে দেশের মানুষ তার পাশে থাকবে। সাকিব তার বিদায়ী বার্তায় বলেন, "এই গল্পের নায়ক আমি নই, আপনারা! আমি বিশ্বাস করি, আমার শেষ ম্যাচে আপনারা সবাই আমার পাশে থাকবেন, সেই গল্পের শেষ অধ্যায়টি আপনারা আমার সঙ্গে মিলেই শেষ করবেন।"
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দীর্ঘ যাত্রার শেষ প্রান্তে এসে, সাকিব আল হাসান দেশের প্রতি তার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। একটি আবেগময় বার্তায় তিনি জানিয়েছেন, দেশের মানুষের সমর্থনই তাকে আজকের সাকিব আল হাসান হিসেবে গড়ে তুলেছে।
সাকিব তার বার্তায় বলেন, "আমার দেশের প্রতিটি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা। আমার প্রতি আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা আমাকে আজকের সাকিব আল হাসান হিসেবে গড়ে তুলেছে, যার জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ।"
শুরুতেই তিনি স্মরণ করেন ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া সকল ছাত্রদের, যারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন। তাদের এবং তাদের পরিবারের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সমবেদনা জানিয়ে তিনি বলেন, "সন্তান হারানোর বেদনা কোনো কিছুতেই পূরণ করা সম্ভব নয়।"
সাকিব তার রাজনীতিতে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, "আমি খুবই স্বল্প সময়ের জন্য মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়াটা ছিল আমার এলাকার উন্নয়নের সুযোগ পাওয়ার উদ্দেশ্যেই। তবে দিন শেষে, আমি একজন ক্রিকেটার। সবসময় ক্রিকেটকেই অন্তর থেকে ধারণ করেছি।"
এই দীর্ঘ ক্রিকেট ক্যারিয়ারটি সাকিব আল হাসান একা করেননি। তিনি সবসময় দেশবাসীকে সঙ্গে পেয়েছেন। তিনি বলেন, "আপনাদের ভালোবাসা এবং সমর্থন আমাকে আজকের সাকিব আল হাসান বানিয়েছে। গ্যালারি থেকে আপনাদের চিৎকার, চায়ের দোকানে টিভির সামনে ভিড়—এসব আমাকে সবসময় ভালো খেলার অনুপ্রেরণা দিয়েছে।"
সাকিব তার বিদায় মুহূর্তে সবাইকে পাশে চান। তিনি বলেন, "খুব শিগগিরই আমি আমার শেষ ম্যাচটি খেলতে যাচ্ছি। এই ক্রিকেটের গল্পটা আপনাদের হাতেই লেখা। তাই আমি আপনাদের সঙ্গে নিয়ে বিদায় নিতে চাই। বিদায়বেলায়, সেই মানুষগুলোর সঙ্গে থাকতে চাই, যাদের হাতের তালি আমাকে ভালো খেলতে বাধ্য করেছে।"
তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, তার বিদায়ী মুহূর্তে দেশের মানুষ তার পাশে থাকবে। সাকিব তার বিদায়ী বার্তায় বলেন, "এই গল্পের নায়ক আমি নই, আপনারা! আমি বিশ্বাস করি, আমার শেষ ম্যাচে আপনারা সবাই আমার পাশে থাকবেন, সেই গল্পের শেষ অধ্যায়টি আপনারা আমার সঙ্গে মিলেই শেষ করবেন।"