এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে স্পট ফিক্সিং নিয়েই বেশি আলোচনা। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে স্পট ফিক্সিং এবং এতে কারা জড়িত থাকতে পারেন, সেই প্রশ্ন।
আর এরই মাঝে সকালে খবর ছড়িয়ে পড়ে দুর্বার রাজশাহীর অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়ের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে তা নিয়ে খবরও হয়। খবরের সূত্র বিসিবির দূর্নীতি দমন বিভাগ। তবে পরে বিসিবির শীর্ষ পর্যায় থেকে জানানো হয়, এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এনামুলের বিদেশযাত্রায় কোনো বাধা নেই। ক্রিকেটারদের সংগঠন কোয়াবও এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তবে সূত্র বলছে, অন্তত ১০ জন ক্রিকেটারের নাম সন্দেহভাজন তালিকায় রয়েছে। বিসিবির দুর্নীতি দমন বিভাগ তাদের ওপর নজরদারি করছে বলে বলা হচ্ছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত তালিকায় থাকা অন্তত দুজন ক্রিকেটার নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে কোয়াবের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং আইনি সহায়তা নেওয়ার কথা ভাবছেন।
চিটাগং কিংসের অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন ফ্র্যাঞ্চাইজির ফেইসবুক পেইজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় দাবি করেছেন, তিনি এসবের সঙ্গে জড়িত নন এবং এমন খবর তাদের সম্মানহানির কারণ হচ্ছে।
এ বিষয়ে কোয়াবের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল জানিয়েছেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। কয়েকজন ক্রিকেটার আমাদের জানিয়েছেন যে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যদি কেউ সত্যিই অপরাধে জড়িত থাকেন, বিসিবির তদন্তে সেটি বেরিয়ে আসবে। তবে নির্দোষ কেউ যদি ভুলভাবে অভিযুক্ত হন, তাহলে সেটি হতাশাজনক এবং তার ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।’
বিপিএলে চলমান স্পট ফিক্সিং বিতর্কে ক্রিকেটারদের মানসিক চাপ বাড়ছে, এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত সত্য উন্মোচন করাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে বলছেন সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা।
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে স্পট ফিক্সিং নিয়েই বেশি আলোচনা। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে স্পট ফিক্সিং এবং এতে কারা জড়িত থাকতে পারেন, সেই প্রশ্ন।
আর এরই মাঝে সকালে খবর ছড়িয়ে পড়ে দুর্বার রাজশাহীর অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়ের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে তা নিয়ে খবরও হয়। খবরের সূত্র বিসিবির দূর্নীতি দমন বিভাগ। তবে পরে বিসিবির শীর্ষ পর্যায় থেকে জানানো হয়, এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এনামুলের বিদেশযাত্রায় কোনো বাধা নেই। ক্রিকেটারদের সংগঠন কোয়াবও এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তবে সূত্র বলছে, অন্তত ১০ জন ক্রিকেটারের নাম সন্দেহভাজন তালিকায় রয়েছে। বিসিবির দুর্নীতি দমন বিভাগ তাদের ওপর নজরদারি করছে বলে বলা হচ্ছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত তালিকায় থাকা অন্তত দুজন ক্রিকেটার নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে কোয়াবের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এবং আইনি সহায়তা নেওয়ার কথা ভাবছেন।
চিটাগং কিংসের অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন ফ্র্যাঞ্চাইজির ফেইসবুক পেইজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় দাবি করেছেন, তিনি এসবের সঙ্গে জড়িত নন এবং এমন খবর তাদের সম্মানহানির কারণ হচ্ছে।
এ বিষয়ে কোয়াবের সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল জানিয়েছেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। কয়েকজন ক্রিকেটার আমাদের জানিয়েছেন যে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যদি কেউ সত্যিই অপরাধে জড়িত থাকেন, বিসিবির তদন্তে সেটি বেরিয়ে আসবে। তবে নির্দোষ কেউ যদি ভুলভাবে অভিযুক্ত হন, তাহলে সেটি হতাশাজনক এবং তার ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।’
বিপিএলে চলমান স্পট ফিক্সিং বিতর্কে ক্রিকেটারদের মানসিক চাপ বাড়ছে, এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত সত্য উন্মোচন করাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে বলছেন সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা।