আক্রমণে এমবাপ্পে
এস্পানিওলের মাঠে শনিবার রাতে লা লিগার ম্যাচে ১-০ গোলে হেরেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন রেয়াল মাদ্রিদ। খেলা শেষ হওয়ার পাঁচ মিনিট বাকি থাকতে কার্লোস রোমেরোর গোল ব্যবধান গড়ে দেয় স্বাগতিকরা ।
দিনের শুরুতে মায়োর্কাকে ২-০ গোলে হারিয়ে রেয়ালের সঙ্গে ব্যবধান ১ পয়েন্টে নামিয়ে আনে অ্যাথলেতিকো। সেই ব্যবধান আবার ৪ পয়েন্টে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ হারাল কার্লো আনচেলত্তির দল। আসরে তৃতীয় হার দেখলো তারা। ২২ ম্যাচে ১৫ জয় ও ৪ ড্রয়ে ৪৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে রেয়াল। সমান ম্যাচে ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে অ্যাথলেতিকো। ২১ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে বার্সেলোনা।
আক্রমণ পাল্টা-আক্রমণ চললেও উল্লেখযোগ্য সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না কেউ। এর মাঝেই পঞ্চদশ মিনিটে বড় এক ধাক্কা খায় আগের চার ম্যাচে জয়ী রেয়াল। পায়ে অস্বস্তি অনুভব করায় মাঠ ছাড়েন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার আন্টোনিও রুডিগার। তার বদলি নামেন তরুণ ডিফেন্ডার রাউল আসেন্সিও।
অষ্টাদশ মিনিটে লক্ষ্যে এস্পানিওলের প্রথম শট ঠেকান গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। ২২ মিনিটে ভিনিসিউস জুনিয়র বক্সে দারুণ নৈপুণ্যে জালে বল পাঠালেও গোল মেলেনি। বক্সেই কিলিয়ান এমবাপ্পে এস্পানিওলের মিডফিল্ডার পল লোসানোকে ফেলে দেয়ায় ফাউল ধরেন রেফারি।
পরের মিনিটে সুযোগ পেয়ে যায় এস্পানিওল। কিন্তু বক্সে ঠিকমতো শট নিতে পারেননি রবের্তো ফের্নান্দেস।
বল দখলে একচেটিয়া আধিপত্য করা রেয়াল লক্ষ্যে প্রথম শট রাখতে পারে ৩৯ মিনিটে। জুড বেলিংহামের সেই শট ঠেকাতে বেগ পেতে হয়নি গোলরক্ষককে।
৫০ মিনিটে সুবর্ণ সুযোগ হারান এস্পানিওলের রোমেরো। লোসানোর পাস ধরে সঙ্গে লেগে থাকা রদ্রিগোকে পেছনে ফেলে বক্সে ঢুকে পড়েন তিনি, কিন্তু ওয়ান-অন-ওয়ানে উড়িয়ে মারেন এই স্প্যানিশ ডিফেন্ডার।
পরের মিনিটে বেলিংহামের জোরাল নিচু শট ঠেকান গোলরক্ষক হুয়ান গার্সিয়া। ফিরতি বলে দুরূহ কোণ থেকে এমবাপ্পের কাছের শট পোস্টে লাগে।
এরপর এস্পানিওলের ওপর চাপ আরও বাড়ায় রেয়াল। ৭২ মিনিটে বেলিংহামের কোনাকুনি শট ক্রসবারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ভিনিসিউসের নিচু শটও লক্ষ্যে থাকেনি।
৭৬ মিনিটে কাছ থেকে রদ্রিগোর শট গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে পোস্টে লাগে। পরের মিনিটে এমবাপ্পের শট ঝাঁপিয়ে ব্যর্থ করে দেন তিনি।
৮৫ মিনিটে দারুণ এক পাল্টা আক্রমণ থেকে রেয়ালকে স্তব্ধ করে দেয় এস্পানিওল। সতীর্থের ক্রসে ছয় গজ বক্সের কোণা থেকে ভলিতে গোলটি করেন রোমেরো। বাকি সময়ে প্রাণপণ চেষ্টা করেও হার এড়াতে পারেনি রেয়াল।
দারুণ এই জয়ে অবনমন অঞ্চল থেকে বেরিয়ে এলো এস্পানিওল। ২২ ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে ১৭তম স্থানে আছে তারা।
আক্রমণে এমবাপ্পে
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
এস্পানিওলের মাঠে শনিবার রাতে লা লিগার ম্যাচে ১-০ গোলে হেরেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন রেয়াল মাদ্রিদ। খেলা শেষ হওয়ার পাঁচ মিনিট বাকি থাকতে কার্লোস রোমেরোর গোল ব্যবধান গড়ে দেয় স্বাগতিকরা ।
দিনের শুরুতে মায়োর্কাকে ২-০ গোলে হারিয়ে রেয়ালের সঙ্গে ব্যবধান ১ পয়েন্টে নামিয়ে আনে অ্যাথলেতিকো। সেই ব্যবধান আবার ৪ পয়েন্টে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ হারাল কার্লো আনচেলত্তির দল। আসরে তৃতীয় হার দেখলো তারা। ২২ ম্যাচে ১৫ জয় ও ৪ ড্রয়ে ৪৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে রেয়াল। সমান ম্যাচে ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে অ্যাথলেতিকো। ২১ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে বার্সেলোনা।
আক্রমণ পাল্টা-আক্রমণ চললেও উল্লেখযোগ্য সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না কেউ। এর মাঝেই পঞ্চদশ মিনিটে বড় এক ধাক্কা খায় আগের চার ম্যাচে জয়ী রেয়াল। পায়ে অস্বস্তি অনুভব করায় মাঠ ছাড়েন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার আন্টোনিও রুডিগার। তার বদলি নামেন তরুণ ডিফেন্ডার রাউল আসেন্সিও।
অষ্টাদশ মিনিটে লক্ষ্যে এস্পানিওলের প্রথম শট ঠেকান গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। ২২ মিনিটে ভিনিসিউস জুনিয়র বক্সে দারুণ নৈপুণ্যে জালে বল পাঠালেও গোল মেলেনি। বক্সেই কিলিয়ান এমবাপ্পে এস্পানিওলের মিডফিল্ডার পল লোসানোকে ফেলে দেয়ায় ফাউল ধরেন রেফারি।
পরের মিনিটে সুযোগ পেয়ে যায় এস্পানিওল। কিন্তু বক্সে ঠিকমতো শট নিতে পারেননি রবের্তো ফের্নান্দেস।
বল দখলে একচেটিয়া আধিপত্য করা রেয়াল লক্ষ্যে প্রথম শট রাখতে পারে ৩৯ মিনিটে। জুড বেলিংহামের সেই শট ঠেকাতে বেগ পেতে হয়নি গোলরক্ষককে।
৫০ মিনিটে সুবর্ণ সুযোগ হারান এস্পানিওলের রোমেরো। লোসানোর পাস ধরে সঙ্গে লেগে থাকা রদ্রিগোকে পেছনে ফেলে বক্সে ঢুকে পড়েন তিনি, কিন্তু ওয়ান-অন-ওয়ানে উড়িয়ে মারেন এই স্প্যানিশ ডিফেন্ডার।
পরের মিনিটে বেলিংহামের জোরাল নিচু শট ঠেকান গোলরক্ষক হুয়ান গার্সিয়া। ফিরতি বলে দুরূহ কোণ থেকে এমবাপ্পের কাছের শট পোস্টে লাগে।
এরপর এস্পানিওলের ওপর চাপ আরও বাড়ায় রেয়াল। ৭২ মিনিটে বেলিংহামের কোনাকুনি শট ক্রসবারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ভিনিসিউসের নিচু শটও লক্ষ্যে থাকেনি।
৭৬ মিনিটে কাছ থেকে রদ্রিগোর শট গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে পোস্টে লাগে। পরের মিনিটে এমবাপ্পের শট ঝাঁপিয়ে ব্যর্থ করে দেন তিনি।
৮৫ মিনিটে দারুণ এক পাল্টা আক্রমণ থেকে রেয়ালকে স্তব্ধ করে দেয় এস্পানিওল। সতীর্থের ক্রসে ছয় গজ বক্সের কোণা থেকে ভলিতে গোলটি করেন রোমেরো। বাকি সময়ে প্রাণপণ চেষ্টা করেও হার এড়াতে পারেনি রেয়াল।
দারুণ এই জয়ে অবনমন অঞ্চল থেকে বেরিয়ে এলো এস্পানিওল। ২২ ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে ১৭তম স্থানে আছে তারা।