alt

খেলা

রাসেল-ডেভিডদের এনেও পারলো না রংপুর

কোয়ালিফায়ারে খুলনা

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক : সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

১৬ রানে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন স্পিনার নাসুম

রংপুর রাইডার্সের হয়ে বিপিএলে নেমে ব্যর্থ আন্দ্রে রাসেল।

দুবাই থেকে তড়িঘড়ি করে আন্দ্র রাসেল, টিম ডেভিড, জেমস ভিন্সকে উড়িয়ে এনেছিল রংপুর রাইডার্স। এই তারকারা বিশ্রাম না নিয়েই খেলতে নেমে হয়েছেন চরম ব্যর্থ। বিশ্ব মাতানো তারকাদের নিয়ে ব্যাটিং ধসে চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে টানা আট ম্যাচ জিতে রীতিমতো উড়তে থাকা রংপুর রাইডার্স। টানা জয়ের পর আর দেখাই পেলো না দলটি। উল্টো টানা পাঁচ হারে এবার টুর্নামেন্ট থেকেই বিদায় নিলো দলটি। দারুণ এক জয়ে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের টিকিট কাটলো খুলনা টাইগার্স।

৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিপিএল একাদশ আসরের এলিমিনেটর রাউন্ডের ম্যাচে রংপুর রাইডার্সকে ৯ উইকেটে হারিয়েছে খুলনা টাইগার্স। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬.৫ ওভারে মাত্র ৮৫ রানে গুটিয়ে যায় রংপুর। জবাবে ৫৮ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। রোববার মধ্যরাত পর্যন্ত দুবাইতে আইএল টি-২০র ম্যাচ খেলছিলেন রাসেল ও হোল্ডার। দুই ক্যারিবিয়ান তারকা খেলায় হেরেই ধরেন বিমান। সকালে তারা নামেন ঢাকায়। রাসেল রংপুরে, আর হোল্ডার যোগ দেন খুলনায়। রাসেলের সঙ্গে দুবাই থেকে রংপুরে খেলতে আসেন ভিন্স, ডেভিড। হেটমায়ার আসেন খুলনায়। রাসেল, ভিন্স আর ডেভিড মিলে করতে পেরেছেন মোটে ১২ রান।

কোনো বিশ্রাম ছাড়া খেলতে নেমে হয়েছেন চরম ব্যর্থ। উল্টো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে দলটি। বিপিএলে এর আগে এলিমিনেটর রাউন্ডে এতো অল্প রানে অলআউট হয়নি আর কোনো দল।

টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে রংপুর। কোনো বল না খেলে সৌম্য সরকার রানআউট হন ভিন্সের ভুল ডাকে সাড়া দিয়ে। নিজেও কিছু করতে পারেননি ভিন্স। সাত বলে ১ রান করে আউট হয়েছেন বোলার নাসুম আহমেদের হাতে ক্যাচ দিয়ে।

ব্যাটিং লাইনআপ কিছুটা উলট-পালট করে শেখ মেহেদী ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে ওপরে নামিয়ে। যথাক্রমে চার ও পাঁচ নম্বরে নামেন এ দুই ব্যাটার। কিন্তু দুইজনই ব্যর্থ। পাঁচ বলে ১ রান করা মেহেদী বোল্ড হয়েছেন নাসুমের বলে। আর বাউন্ডারি মেরে শুরু করা সাইফউদ্দিন আট বলে ৮ করে হাসান মাহমুদের বলে পড়েছেন এলবিডাব্লিউর ফাঁদে। মাঝে মিরাজের শিকার হন সাইফ হাসান (৪)।

এরপর অবশ্য অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা চালান। কিন্তু সঙ্গী হিসেবে পাননি কাউকে। দুই বিদেশি টিম ডেভিড ও আন্দ্রে রাসেল আউট হন যথাক্রমে ৭ ও ৪ রান করে। তাতে বেরিয়ে যায় দলটির লেজ। মিরাজের বলে রাকিবুল এলবিডাব্লিউ হলে শেষ দেখতে শুরু করে দলটি।

তবে ১০ নম্বর ব্যাটার আকিফ জাভেদ দলীয় পুঁজি কিছুটা লম্বা করেন। শেষ ব্যাটার নাহিদ রানার সঙ্গে গড়েন ৩৩ রানের জুটি। যেখানে ১৮ বলে ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় নিজে খেলেন ৩২ রানের ইনিংস। যা দলটির ইনিংসের সর্বোচ্চও বটে। তবে পুঁজি বড় করার তাড়না উড়িয়ে মেরে শেষ ব্যাটার হিসেবে যখন আউট হন একশ রানও তখন বহু দূরে।

খুলনার হয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন দুই স্পিনার নাসুম ও মিরাজ। দুইজনই নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। যা পেতে নাসুম খরচ করেছেন ১৬ রান ও মিরাজ ১০ রান। জেসন হোল্ডার ছাড়া বাকি বোলাররাও ভালো করেছেন।

সাদামাটা লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতে অধিনায়ক মিরাজকে হারায় খুলনা। আকিফের বলে বোল্ড হয়ে যান খালি হাতেই। তবে রংপুরের সাফল্য এইটুকুই। এরপর আলেক্স রসকে নিয়ে বাকি কাজ শেষ করেন আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ। ৬০ বলে অবিচ্ছিন্ন ৮৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন এ দুই ব্যাটার।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৮ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন নাঈম। ৩৩ বলের ইনিংসটি সাজান ৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে। ২৭ বলে ২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন রস। তার ইনিংসে ছিল ৪টি চারের মার।

যে দল ছিল বিদায়ের কিনারায়, সেই খুলনা এখন টানা তিন জয়ে ফাইনালের দুয়ারে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর : রংপুর রাইডার্স ১৬.৫ ওভারে ৮৫ (ভিন্স ১, সৌম্য ০, সাইফ হাসান ৪, শেখ মেহেদী ১, সাইফ উদ্দিন ৮, সোহান ২৩, ডেভিড ৭, রাসেল ৪, রকিবুল ১, আকিফ ৩২, নাহিদ ০*; মিরাজ ৩/১০, নাসুম ৩/১৬, নাওয়াজ ১/২১, হাসান ১/১৮, মুশফিক ১/৮)।

খুলনা টাইগার্স ১০.২ ওভারে ৮৯/১ (মিরাজ ০, নাঈম ৪৮*, রস ২৯*; আকিফ ১/২০)।

ম্যাচসেরা : নাসুম আহমেদ।

ছবি

ভারী বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ, তিন ঘণ্টা পর ভিন্ন মাঠে শান্তির হ্যাটট্রিক

ছবি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-২০ সিরিজের অঘোষিত ফাইনাল বুধবার

ইয়ংমেন্স ক্লাবের ওপর ফিফার দলবদলে নিষেধাজ্ঞা

ছবি

উচ্ছ্বসিত স্টোকস; লড়াকু হারে খুশি গিল

‘চ্যাম্পিয়ন্স লীগের চেয়ে বড় হয়ে উঠবে ক্লাব বিশ্বকাপ’

বৃষ্টিতে ভেন্যু বদলে দুই মাঠে এক ম্যাচ, বাংলাদেশের দাপুটে জয়

ছবি

টেস্টে সর্বনিম্ন ২৭ রানে অলআউট উইন্ডিজ

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন চেলসি

ছবি

প্রথম উইম্বলডন জিতলেন ইতালির সিনার

ছবি

সিরাজের জরিমানা

ছবি

যতদিন উপভোগ করবো, খেলে যাবো: সাকিব

ছবি

জাতীয় ব্যাডমিন্টন উদ্বেধান করলেন বিসিবি সভাপতি

ছবি

সালাউদ্দিনের আমলের ২০ কোটি টাকার হিসাব চেয়ে বাফুফেকে চিঠি

কোচদের সঙ্গে বিসিবি সভাপতির বৈঠক

ছবি

বাংলাদেশের সামনে আজ ভুটান

সাকিবের সঙ্গে কথা বলার পর সিদ্ধান্ত নিতে পারব: বুলবুল

ছবি

সিরিজ জেতার সুযোগ: শামীম

ছবি

লিটনের ঝলকে বড় জয়, সিরিজে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ

ছবি

পিএসজিকে উড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন চেলসি, জোড়া গোল পালমারের

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

মার্কিন লীগে টানা ৫ ম্যাচে মেসির জোড়া গোল

ছবি

সাফ ট্রফির পথে আরও এগিয়ে গেলো বাংলাদেশ

ছবি

অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশের মেয়েদের ব্রোঞ্জ

ছবি

প্রথমবার উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন শিয়াটেক

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের টিকেট অনলাইনে বিক্রি

ছবি

ক্লাব বিশ্বকাপ ‘বড় সাফল্য’: ফিফা সভাপতি

জাতীয় ব্যাডমিন্টন শুরু সোমবার

ছবি

অলিম্পিক স্বর্ণ পদক লক্ষ্য সাবার

ছবি

প্রবাসী নারী বক্সার জিনাতের স্বর্ণজয়

রাজশাহী মহানগর ও পুঠিয়া সেমিতে

ছবি

অবশেষে সাদা বলের ক্রিকেটে রান পেয়েছেন লিটন দাস

ছবি

টানা ৫ ম্যাচে জোড়া গোলে অপ্রতিরোধ্য মেসি

টিভিতে আজকের খেলা

ছবি

উইম্বলডনের ফাইনালে ৬-০, ৬-০ জয়ে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভাকে দিলেন কেবল প্রশংসা

ছবি

রবিবার বাংলাদেশের সামনে হিমালয় কন্যারা

tab

খেলা

রাসেল-ডেভিডদের এনেও পারলো না রংপুর

কোয়ালিফায়ারে খুলনা

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক

১৬ রানে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন স্পিনার নাসুম

সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রংপুর রাইডার্সের হয়ে বিপিএলে নেমে ব্যর্থ আন্দ্রে রাসেল।

দুবাই থেকে তড়িঘড়ি করে আন্দ্র রাসেল, টিম ডেভিড, জেমস ভিন্সকে উড়িয়ে এনেছিল রংপুর রাইডার্স। এই তারকারা বিশ্রাম না নিয়েই খেলতে নেমে হয়েছেন চরম ব্যর্থ। বিশ্ব মাতানো তারকাদের নিয়ে ব্যাটিং ধসে চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে টানা আট ম্যাচ জিতে রীতিমতো উড়তে থাকা রংপুর রাইডার্স। টানা জয়ের পর আর দেখাই পেলো না দলটি। উল্টো টানা পাঁচ হারে এবার টুর্নামেন্ট থেকেই বিদায় নিলো দলটি। দারুণ এক জয়ে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের টিকিট কাটলো খুলনা টাইগার্স।

৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বিপিএল একাদশ আসরের এলিমিনেটর রাউন্ডের ম্যাচে রংপুর রাইডার্সকে ৯ উইকেটে হারিয়েছে খুলনা টাইগার্স। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬.৫ ওভারে মাত্র ৮৫ রানে গুটিয়ে যায় রংপুর। জবাবে ৫৮ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। রোববার মধ্যরাত পর্যন্ত দুবাইতে আইএল টি-২০র ম্যাচ খেলছিলেন রাসেল ও হোল্ডার। দুই ক্যারিবিয়ান তারকা খেলায় হেরেই ধরেন বিমান। সকালে তারা নামেন ঢাকায়। রাসেল রংপুরে, আর হোল্ডার যোগ দেন খুলনায়। রাসেলের সঙ্গে দুবাই থেকে রংপুরে খেলতে আসেন ভিন্স, ডেভিড। হেটমায়ার আসেন খুলনায়। রাসেল, ভিন্স আর ডেভিড মিলে করতে পেরেছেন মোটে ১২ রান।

কোনো বিশ্রাম ছাড়া খেলতে নেমে হয়েছেন চরম ব্যর্থ। উল্টো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে দলটি। বিপিএলে এর আগে এলিমিনেটর রাউন্ডে এতো অল্প রানে অলআউট হয়নি আর কোনো দল।

টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে রংপুর। কোনো বল না খেলে সৌম্য সরকার রানআউট হন ভিন্সের ভুল ডাকে সাড়া দিয়ে। নিজেও কিছু করতে পারেননি ভিন্স। সাত বলে ১ রান করে আউট হয়েছেন বোলার নাসুম আহমেদের হাতে ক্যাচ দিয়ে।

ব্যাটিং লাইনআপ কিছুটা উলট-পালট করে শেখ মেহেদী ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে ওপরে নামিয়ে। যথাক্রমে চার ও পাঁচ নম্বরে নামেন এ দুই ব্যাটার। কিন্তু দুইজনই ব্যর্থ। পাঁচ বলে ১ রান করা মেহেদী বোল্ড হয়েছেন নাসুমের বলে। আর বাউন্ডারি মেরে শুরু করা সাইফউদ্দিন আট বলে ৮ করে হাসান মাহমুদের বলে পড়েছেন এলবিডাব্লিউর ফাঁদে। মাঝে মিরাজের শিকার হন সাইফ হাসান (৪)।

এরপর অবশ্য অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা চালান। কিন্তু সঙ্গী হিসেবে পাননি কাউকে। দুই বিদেশি টিম ডেভিড ও আন্দ্রে রাসেল আউট হন যথাক্রমে ৭ ও ৪ রান করে। তাতে বেরিয়ে যায় দলটির লেজ। মিরাজের বলে রাকিবুল এলবিডাব্লিউ হলে শেষ দেখতে শুরু করে দলটি।

তবে ১০ নম্বর ব্যাটার আকিফ জাভেদ দলীয় পুঁজি কিছুটা লম্বা করেন। শেষ ব্যাটার নাহিদ রানার সঙ্গে গড়েন ৩৩ রানের জুটি। যেখানে ১৮ বলে ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় নিজে খেলেন ৩২ রানের ইনিংস। যা দলটির ইনিংসের সর্বোচ্চও বটে। তবে পুঁজি বড় করার তাড়না উড়িয়ে মেরে শেষ ব্যাটার হিসেবে যখন আউট হন একশ রানও তখন বহু দূরে।

খুলনার হয়ে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন দুই স্পিনার নাসুম ও মিরাজ। দুইজনই নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। যা পেতে নাসুম খরচ করেছেন ১৬ রান ও মিরাজ ১০ রান। জেসন হোল্ডার ছাড়া বাকি বোলাররাও ভালো করেছেন।

সাদামাটা লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতে অধিনায়ক মিরাজকে হারায় খুলনা। আকিফের বলে বোল্ড হয়ে যান খালি হাতেই। তবে রংপুরের সাফল্য এইটুকুই। এরপর আলেক্স রসকে নিয়ে বাকি কাজ শেষ করেন আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ। ৬০ বলে অবিচ্ছিন্ন ৮৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন এ দুই ব্যাটার।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৮ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন নাঈম। ৩৩ বলের ইনিংসটি সাজান ৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে। ২৭ বলে ২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন রস। তার ইনিংসে ছিল ৪টি চারের মার।

যে দল ছিল বিদায়ের কিনারায়, সেই খুলনা এখন টানা তিন জয়ে ফাইনালের দুয়ারে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর : রংপুর রাইডার্স ১৬.৫ ওভারে ৮৫ (ভিন্স ১, সৌম্য ০, সাইফ হাসান ৪, শেখ মেহেদী ১, সাইফ উদ্দিন ৮, সোহান ২৩, ডেভিড ৭, রাসেল ৪, রকিবুল ১, আকিফ ৩২, নাহিদ ০*; মিরাজ ৩/১০, নাসুম ৩/১৬, নাওয়াজ ১/২১, হাসান ১/১৮, মুশফিক ১/৮)।

খুলনা টাইগার্স ১০.২ ওভারে ৮৯/১ (মিরাজ ০, নাঈম ৪৮*, রস ২৯*; আকিফ ১/২০)।

ম্যাচসেরা : নাসুম আহমেদ।

back to top