নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার দিয়ে শুরুর পর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছেও পরাজয়। টানা দুই হারে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়া নিশ্চিত বলেই মনে করেন পাকিস্তান অধিনায়ক। তবে নিবু নিবু হয়েও সম্ভাবনার যে সলতে জ্বলছে, সেই আশাও আছে তার মনের কোণে। বাংলাদেশ যদি হারিয়ে দেয় নিউজিল্যান্ডকে!
২৯ বছর পর আইসিসি টুর্নামেন্ট আয়োজন করে পাকিস্তানজুড়ে চলছে ক্রিকেট উৎসব। তবে সেই স্রোতে ভাটার টান পড়তে শুরু করেছে টুর্নামেন্ট শুরুর এক সপ্তাহ না হতেই। স্বাগতিক দেশই যে এখন খাদের কিনারায়।
উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬০ রানে হারের পর পাকিস্তানের সামনে ছিল ভারতের চ্যালেঞ্জ। দুবাইয়ে রোববার সেই ম্যাচেও লড়াই খুব জমাতে পারেনি রিজওয়ানের দল। কোহলির অপরাজিত ১০০ রানের সুবাদে হেরে যায় ৬ উইকেটে ৪৫ বল বাকি থাকতে।
ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে রিজওয়ান মেনে নিলেন নিজেদের বাস্তবতা। সামান্য যে সম্ভাবনা টিকে আছে, সেদিকেই এখন তাকিয়ে তিনি।
‘এই মুহূর্তে তো এটিই বলতে পারেন যে, খতম হয়ে গেছে (পাকিস্তানের সম্ভাবনা)। এটিই সত্যি। এখন সামনের ম্যাচে বাংলাদেশ কী করবে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে, দেখবো আমরা। এরপর ভারতের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ম্যাচে কী হয়, আমরা কী করতে পারি সব মিলিয়ে লম্বা ভ্রমণ।’
তবে সেই আশায় নিজের খুব একটা জোর পাচ্ছেন না রিজওয়ান। অন্য দলের ওপর নির্ভর করার এই পরিস্থিতিও তাকে পোড়াচ্ছে। বরং নিজেদের ব্যর্থতাই তিনি মেনে নিচ্ছেন।
‘এখন ভরসা আল্লাহর ওপর। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমাদের ভাগ্য নির্ভর করছে অন্য দলের ওপর। অধিনায়ক হিসেবে সত্যি বলতে, এটা আমার পছন্দ নয়। যদি নিজেদের সামর্থ্য থাকে, নিজের পথে যদি জেতা যায়, তাহলে করে দেখানো উচিত। নইলে অন্য কারো আশ্রয়ে তাকিয়ে থাকা এসবের কোনো মূল্য নেই আমার কাছে। ছিটকে গেলে তো গেলামই।’
‘হ্যাঁ, তারা আমাদেরকে হারিয়েছে। নিউজিল্যান্ড হারিয়েছে, ভারত হারিয়েছে। মেনে নিচ্ছি সব। ওরা ভালো খেলেছ, আমরা বাজে খেলেছি। এখন অন্য কারো ওপর ভরসা করে থাকতে পারি না। আল্লাহ যদি সুযোগ করে দেয় আবার, তখন দেখবো। আমাদের কিছু বলার নেই।’
রাওয়ালপিন্ডিতে সোমবার মুখোমুখি হয় প্রথম ম্যাচে হেরে যাওয়া বাংলাদেশ ও দুর্দান্ত ফর্মে থাকা নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচে বাংলাদেশ হেরে গেলে তাদের সঙ্গে বিদায় নিশ্চিত হবে পাকিস্তানের। সেমি-ফাইনালে পৌঁছে যাবে নিউজিল্যান্ড ও ভারত।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার দিয়ে শুরুর পর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছেও পরাজয়। টানা দুই হারে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়া নিশ্চিত বলেই মনে করেন পাকিস্তান অধিনায়ক। তবে নিবু নিবু হয়েও সম্ভাবনার যে সলতে জ্বলছে, সেই আশাও আছে তার মনের কোণে। বাংলাদেশ যদি হারিয়ে দেয় নিউজিল্যান্ডকে!
২৯ বছর পর আইসিসি টুর্নামেন্ট আয়োজন করে পাকিস্তানজুড়ে চলছে ক্রিকেট উৎসব। তবে সেই স্রোতে ভাটার টান পড়তে শুরু করেছে টুর্নামেন্ট শুরুর এক সপ্তাহ না হতেই। স্বাগতিক দেশই যে এখন খাদের কিনারায়।
উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬০ রানে হারের পর পাকিস্তানের সামনে ছিল ভারতের চ্যালেঞ্জ। দুবাইয়ে রোববার সেই ম্যাচেও লড়াই খুব জমাতে পারেনি রিজওয়ানের দল। কোহলির অপরাজিত ১০০ রানের সুবাদে হেরে যায় ৬ উইকেটে ৪৫ বল বাকি থাকতে।
ম্যাচের পর সংবাদ সম্মেলনে রিজওয়ান মেনে নিলেন নিজেদের বাস্তবতা। সামান্য যে সম্ভাবনা টিকে আছে, সেদিকেই এখন তাকিয়ে তিনি।
‘এই মুহূর্তে তো এটিই বলতে পারেন যে, খতম হয়ে গেছে (পাকিস্তানের সম্ভাবনা)। এটিই সত্যি। এখন সামনের ম্যাচে বাংলাদেশ কী করবে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে, দেখবো আমরা। এরপর ভারতের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ম্যাচে কী হয়, আমরা কী করতে পারি সব মিলিয়ে লম্বা ভ্রমণ।’
তবে সেই আশায় নিজের খুব একটা জোর পাচ্ছেন না রিজওয়ান। অন্য দলের ওপর নির্ভর করার এই পরিস্থিতিও তাকে পোড়াচ্ছে। বরং নিজেদের ব্যর্থতাই তিনি মেনে নিচ্ছেন।
‘এখন ভরসা আল্লাহর ওপর। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমাদের ভাগ্য নির্ভর করছে অন্য দলের ওপর। অধিনায়ক হিসেবে সত্যি বলতে, এটা আমার পছন্দ নয়। যদি নিজেদের সামর্থ্য থাকে, নিজের পথে যদি জেতা যায়, তাহলে করে দেখানো উচিত। নইলে অন্য কারো আশ্রয়ে তাকিয়ে থাকা এসবের কোনো মূল্য নেই আমার কাছে। ছিটকে গেলে তো গেলামই।’
‘হ্যাঁ, তারা আমাদেরকে হারিয়েছে। নিউজিল্যান্ড হারিয়েছে, ভারত হারিয়েছে। মেনে নিচ্ছি সব। ওরা ভালো খেলেছ, আমরা বাজে খেলেছি। এখন অন্য কারো ওপর ভরসা করে থাকতে পারি না। আল্লাহ যদি সুযোগ করে দেয় আবার, তখন দেখবো। আমাদের কিছু বলার নেই।’
রাওয়ালপিন্ডিতে সোমবার মুখোমুখি হয় প্রথম ম্যাচে হেরে যাওয়া বাংলাদেশ ও দুর্দান্ত ফর্মে থাকা নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচে বাংলাদেশ হেরে গেলে তাদের সঙ্গে বিদায় নিশ্চিত হবে পাকিস্তানের। সেমি-ফাইনালে পৌঁছে যাবে নিউজিল্যান্ড ও ভারত।