সেমিফাইনাল খেলার লক্ষ্য নিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে শুক্রবার ‘বি’ গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান। লাহোরে দুপুর ৩টায় শুরু হবে ম্যাচটি।
‘বি’ গ্রুপ থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান তিন দলই সেমিফাইনালের দৌড়ে টিকে আছে। ইতোমধ্যে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে গ্রুপের আরেক দল ইংল্যান্ডের।
২ ম্যাচ শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার সমান ৩ করে পয়েন্ট আছে। ২ পয়েন্ট আছে আফগানিস্তানের।
গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জিতলে বা ১ পয়েন্ট পেলেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করবে অস্ট্রেলিয়া। হেরে গেলেও সেমির সুযোগ থাকবে অসিদের। তখন এই গ্রুপের শেষ ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচের ফলাফলের দিকে চেয়ে থাকবে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচে প্রোটিয়ারা জিতলে বিদায় ঘটবে অসিদের। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা হারলে বিবেচনায় আসবে রান রেট।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আফগানিস্তান জিতলে ৪ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালে উঠবে আফগানিস্তান। এমন অবস্থায় সেমিতে খেলার সুযোগ কাজে লাগাতে মরিয়া আফগান অধিনায়ক হাসমতুল্লাহ শাহিদি। তিনি বলেন, ‘প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে নেমে সেমিতে ফেলাটা হবে আফগানিস্তান ক্রিকেটের আরও একটি বড় অর্জন।’
প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে নেমে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১০৭ রানের বড় ব্যবধানে হারে আফগানিস্তান। তবে পরের ম্যাচেই বড় চমক দেখায় আফগানরা। ওপোনর ইব্রাহিম জাদরানের ১৭৭ রান এবং পেসার আজমতুল্লাহ ওমরজাই’র ৫ উইকেট শিকারে শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে ৮ রানে হারিয়ে সেমির দৌড়ে টিকে থাকে রশিদ-নবিরা।
গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর সেরা সুযোগ হাতছাড়া করেছে আফগানিস্তান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের দানবীয় ইনিংসে ৩ উইকেটে হেরে যায় আফগানরা। অস্ট্রেলিয়াকে ২৯২ রানের টার্গেট ছুঁড়ে দিয়ে ৯১ রানে প্রতিপক্ষের ৭ উইকেট তুলে নেয় আফগানিস্তান। এরপর অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে নিয়ে ১৭০ বলে ২০২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন ম্যাক্সওয়েল। ১২৮ বলে ২১টি চার ও ১০টি ছক্কায় অপরাজিত ২০১ রান করেন ম্যাক্সি।
ঐ ম্যাচের স্মৃতি রোমন্থন করে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ, ‘সর্বশেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আমরা স্মরনীয় জয় পেয়েছিলাম। বিশ্ব ক্রিকেটে আফগানিস্তান শক্তিশালী এক দল। আমাদের জন্য এ ম্যাচটি চ্যালেঞ্জিং হবে। সেমিফাইনালে খেলা নিশ্চিত করতেই আমরা মাঠ নামবো।’
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের আসর শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বৃষ্টির কারনে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে অসিরা।
এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে চারবার খেলে সবই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সেমিফাইনাল খেলার লক্ষ্য নিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে শুক্রবার ‘বি’ গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান। লাহোরে দুপুর ৩টায় শুরু হবে ম্যাচটি।
‘বি’ গ্রুপ থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান তিন দলই সেমিফাইনালের দৌড়ে টিকে আছে। ইতোমধ্যে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে গ্রুপের আরেক দল ইংল্যান্ডের।
২ ম্যাচ শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার সমান ৩ করে পয়েন্ট আছে। ২ পয়েন্ট আছে আফগানিস্তানের।
গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জিতলে বা ১ পয়েন্ট পেলেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করবে অস্ট্রেলিয়া। হেরে গেলেও সেমির সুযোগ থাকবে অসিদের। তখন এই গ্রুপের শেষ ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচের ফলাফলের দিকে চেয়ে থাকবে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচে প্রোটিয়ারা জিতলে বিদায় ঘটবে অসিদের। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা হারলে বিবেচনায় আসবে রান রেট।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আফগানিস্তান জিতলে ৪ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালে উঠবে আফগানিস্তান। এমন অবস্থায় সেমিতে খেলার সুযোগ কাজে লাগাতে মরিয়া আফগান অধিনায়ক হাসমতুল্লাহ শাহিদি। তিনি বলেন, ‘প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে নেমে সেমিতে ফেলাটা হবে আফগানিস্তান ক্রিকেটের আরও একটি বড় অর্জন।’
প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে নেমে নিজেদের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১০৭ রানের বড় ব্যবধানে হারে আফগানিস্তান। তবে পরের ম্যাচেই বড় চমক দেখায় আফগানরা। ওপোনর ইব্রাহিম জাদরানের ১৭৭ রান এবং পেসার আজমতুল্লাহ ওমরজাই’র ৫ উইকেট শিকারে শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে ৮ রানে হারিয়ে সেমির দৌড়ে টিকে থাকে রশিদ-নবিরা।
গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর সেরা সুযোগ হাতছাড়া করেছে আফগানিস্তান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের দানবীয় ইনিংসে ৩ উইকেটে হেরে যায় আফগানরা। অস্ট্রেলিয়াকে ২৯২ রানের টার্গেট ছুঁড়ে দিয়ে ৯১ রানে প্রতিপক্ষের ৭ উইকেট তুলে নেয় আফগানিস্তান। এরপর অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে নিয়ে ১৭০ বলে ২০২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন ম্যাক্সওয়েল। ১২৮ বলে ২১টি চার ও ১০টি ছক্কায় অপরাজিত ২০১ রান করেন ম্যাক্সি।
ঐ ম্যাচের স্মৃতি রোমন্থন করে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ, ‘সর্বশেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আমরা স্মরনীয় জয় পেয়েছিলাম। বিশ্ব ক্রিকেটে আফগানিস্তান শক্তিশালী এক দল। আমাদের জন্য এ ম্যাচটি চ্যালেঞ্জিং হবে। সেমিফাইনালে খেলা নিশ্চিত করতেই আমরা মাঠ নামবো।’
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের আসর শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। এরপর দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বৃষ্টির কারনে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে অসিরা।
এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে চারবার খেলে সবই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।