বাফুফে ভবনে নতুন নারী ফুটবল দলের সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে দ্বিতীয় ম্যাচেও ৩-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। দেশে ফেরা মেয়েদের সাহস দিতে সোমবার বিকেলে বাফুফে ভবনে সভাপতি তাবিথ আউয়াল এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমিরাত ফেরত বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের সদস্যরা।বাফুফে প্রধান জানতে চান দুই ম্যাচ নিয়ে নতুন ফুটবলারদের অভিজ্ঞতার কথা। সব শুনে এই দুই ম্যাচের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সামনে দৃষ্টি দিতে বলেছেন বাফুফে সভাপতি।
তার আগে দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার আরব আমিরাতে ভালো ফিনিশারের অভাবে গোল পাননি বলে জানিয়েছেন। তাবিথ সবার কথা শুনে বলেন, ‘তোমাদের জন্য আমাদের ফোরাম সবসময় উন্মুক্ত থাকবে। কারো কিছু বলার থাকলে তোমরা বলবে। আমরা ক’দিন পরে জানাবো কবে ক্যাম্প আবার শুরু করবো। আমরা কিন্তু পুরো ৫৫ জনের স্কোয়াড নিয়ে ক্যাম্প শুরু করবো। ওখান থেকে অনেকেই ম্যাচ খেলবে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে। যদি সেখানে আমরা কোয়ালিফাই করি তাহলে নেক্সট (বছর) মার্চেই কিন্তু খেলা। না হলে এশিয়ান গেমস আছে। এই দলের জন্য খেলা কিন্তু বন্ধ নেই। আগামী দুই বছরের ক্যালেন্ডারে অনেক খেলা। তিন জন তোমরা আছো, পরীক্ষা দিবা। যে ক’দিন পারবে পড়াশোনা করো। যে আত্মবিশ্বাস নিয়ে ফুটবল খেলেছো, সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষা দাও। আমরা চাই পূর্ণাঙ্গ নাগরিক হয়ে বড় হও। খেলাধুলার জন্য একটু হয়তো বিরতি নিতে হয়েছে। তবে এখন তোমরা সেরা চেষ্টা করো। তোমরা সবাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হও। তোমাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’
র্যাঙ্কিংয়ের ১৬ ধাপ এগিয়ে থাকা আমিরাতের সঙ্গে দু’টি প্রীতি ম্যাচ খেলেছে ব্রিটিশ কোচ পিটার বাটলারের গড়া নতুন বাংলাদেশ দল। এই কোচের অধীনে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ১৮ সিনিয়র ফুটবলার। তাদের বাদ দিয়ে গড়া দল দুই ম্যাচে ছয় গোল হজমের বিপরীতে পেনাল্টি থেকে মাত্র দুটি গোল শোধ করেছে।
কোচ বাটলার দলের পারফরম্যান্সে তারপরও সন্তুষ্ট। তিনিও সামনের দিকে দৃষ্টি রেখে শিষ্যদের ওপর আস্থা রাখতে বলেছেন। আপাতত মেয়েরা ছুটিতে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরবেন। ঈদের পর সিনিয়র ১৮ জনসহ এদের ফের ক্যাম্পে ডাকা হবে।
আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে এএফসি উইমেন্স এশিয়ান কাপ। সেই আসরের বাছাইপর্ব এ বছর ২৩ জুন থেকে ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। মোট ১২ দল নিয়ে হবে চূড়ান্ত পর্ব। আয়োজক দেশ অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ২০২২ আসরের চ্যাম্পিয়ন চীন, রানার্স-আপ দক্ষিণ কোরিয়া ও তৃতীয়স্থান অর্জনকারী জাপান সরাসরি চূড়ান্তপর্বে খেলবে। এর বাইরে ৩৩টি দল বাছাইয়ে খেলার জন্য নিবন্ধন করেছে। এই ৩৩ দলকে আট গ্রুপে বিভক্ত করে আয়োজন করা হবে বাছাইপর্ব। প্রতি গ্রুপের সেরা দল চলে যাবে চূড়ান্ত পর্বে। এই বাছাইয়ের ড্র হবে ২১ মার্চ। এই বাছাইকে সামনে রেখে বাফুফে সর্বমোট ৫৫ জন ফুটবলারকে ক্যাম্পে ডাকবে।
জিততে হবে মানসিকতার নই। আমার ভাবনায় উন্নতি : বাটলার
দুই ম্যাচেই সঙ্গী হারের হতাশা। স্কোর-লাইন দুই ম্যাচে একই, ৩-১। তবে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার জেমস বাটলার বরাবরের মতোই ফলের দিকে তাকালেন না। হারের হতাশা না আওড়ে শোনালেন আশাবাদ। বললেন, নতুন দলের উন্নতির দিকগুলোই প্রাধান্য পাচ্ছে তার কাছে।
উইমেন’স সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের চার মাস পর আন্তর্জাতিক আঙিনায় ফিরেছে বাংলাদেশ। ১৮ জনের ‘বিদ্রোহ’র পর নতুনদের নিয়ে সাজানো দল নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে পারেনি হার এড়াতে।
এই দলের ব্যর্থতায় ‘অনেকে হাসবে, রসিকতা করবে’, এমন কথা প্রথম ম্যাচের পর বলেছিলেন বাটলার। শুনিয়েছিলেন দল নিয়ে আশাবাদ।রোববার দ্বিতীয় ম্যাচে হারের পর একই সুর এই ইংলিশ কোচের কণ্ঠে।
‘এই সফর নিয়ে যদি বলি, আমি খুবই গর্বিত। ফুটবলের সঙ্গে আমি দীর্ঘদিন আছি। জিততে হবে, জিততে হবে আমি এই মানসিকতার নই। আমার ভাবনায় উন্নতি।”
‘এই সপ্তাহে আমরা সেটা পেয়েছি, সেই মানসিকতা দেখেছি (মেয়েদের মধ্যে)। যখন আমরা এই মানসিকতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব যে, আসুন ধৈর্য্য ধরি, উন্নতি করি, নতুন ভবিষ্যৎ সাজাই, তখন বাংলাদেশের (নারী) ফুটবল এই মেয়েদের হাত ধরে বেড়ে উঠবে।’
বিদ্রোহীরা আরব আমিরাত সফরে না থাকায় আক্রমণভাগে ছিলেন না সাবিনা খাতুন, ঋতুপর্ণা চাকমা, তহুরা খাতুনদের মতো অভিজ্ঞ ও পরীক্ষিতরা। এদের অনুপস্থিতিতে জ্বলে উঠতে পারেননি শাহেদা আক্তার রিপা, আইরিন খাতুন, সুরভী আকন্দ প্রীতিরা। আক্রমণভাগের কেউই এই সফরে জালের দেখা পাননি।
বাটলার অবশ্য নতুনদের মধ্যে দারুণ সম্ভাবনা দেখছেন। সফরের প্রাপ্তি নিয়ে বলতে গিয়ে দুই দলের তুলনাও টেনেছেন এই ইংলিশ কোচ।
‘আজকের ম্যাচে আমি অনেক পরিবর্তন করেছি। মেয়েদের খেলার সুযোগ দিয়েছি এবং এই তরুণীরা ভীষণ ইতিবাচক এবং দারুণ ফুটবল খেলেছে। তারা দারুণ মানসিকতা দেখিয়েছে।’
‘দেখুন, আমরা সেই দলের সঙ্গে (এখনই) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব না, যাদের ২৩ জনের মধ্যে ১০-১২ জনই বিদেশি খেলোয়াড়, আমরা তাদের সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে লড়তে পারব না, আমরা তাদের সঙ্গে লড়তে পারি উদ্দীপনা ও সাহস দিয়ে। সেখানে এই মেয়েদের নিয়ে আমি গর্বিত।’
দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে মেঘলা, হালিমা, নবিরুনদের মতো নতুনদের খেলার সুযোগ দিয়েছিলেন বাটলার। তাদের পারফরম্যান্স ইতিবাচক চোখেই দেখছেন তিনি।
‘মেঘলা, হালিমা, নবিরুন খেলেছে। পাঁচ বদলির সুযোগ ছিল, ফলে আরও অনেককে খেলার সুযোগ দিতে পারিনি আমি। তবে তারা যে নিবেদন, মানসিকতা এই সপ্তাহে দেখিয়েছে, আমি মেয়েদের নিয়ে সতযইি খুশি। আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
বাফুফে ভবনে নতুন নারী ফুটবল দলের সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে দ্বিতীয় ম্যাচেও ৩-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। দেশে ফেরা মেয়েদের সাহস দিতে সোমবার বিকেলে বাফুফে ভবনে সভাপতি তাবিথ আউয়াল এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমিরাত ফেরত বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের সদস্যরা।বাফুফে প্রধান জানতে চান দুই ম্যাচ নিয়ে নতুন ফুটবলারদের অভিজ্ঞতার কথা। সব শুনে এই দুই ম্যাচের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সামনে দৃষ্টি দিতে বলেছেন বাফুফে সভাপতি।
তার আগে দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার আরব আমিরাতে ভালো ফিনিশারের অভাবে গোল পাননি বলে জানিয়েছেন। তাবিথ সবার কথা শুনে বলেন, ‘তোমাদের জন্য আমাদের ফোরাম সবসময় উন্মুক্ত থাকবে। কারো কিছু বলার থাকলে তোমরা বলবে। আমরা ক’দিন পরে জানাবো কবে ক্যাম্প আবার শুরু করবো। আমরা কিন্তু পুরো ৫৫ জনের স্কোয়াড নিয়ে ক্যাম্প শুরু করবো। ওখান থেকে অনেকেই ম্যাচ খেলবে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে। যদি সেখানে আমরা কোয়ালিফাই করি তাহলে নেক্সট (বছর) মার্চেই কিন্তু খেলা। না হলে এশিয়ান গেমস আছে। এই দলের জন্য খেলা কিন্তু বন্ধ নেই। আগামী দুই বছরের ক্যালেন্ডারে অনেক খেলা। তিন জন তোমরা আছো, পরীক্ষা দিবা। যে ক’দিন পারবে পড়াশোনা করো। যে আত্মবিশ্বাস নিয়ে ফুটবল খেলেছো, সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষা দাও। আমরা চাই পূর্ণাঙ্গ নাগরিক হয়ে বড় হও। খেলাধুলার জন্য একটু হয়তো বিরতি নিতে হয়েছে। তবে এখন তোমরা সেরা চেষ্টা করো। তোমরা সবাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হও। তোমাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’
র্যাঙ্কিংয়ের ১৬ ধাপ এগিয়ে থাকা আমিরাতের সঙ্গে দু’টি প্রীতি ম্যাচ খেলেছে ব্রিটিশ কোচ পিটার বাটলারের গড়া নতুন বাংলাদেশ দল। এই কোচের অধীনে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ১৮ সিনিয়র ফুটবলার। তাদের বাদ দিয়ে গড়া দল দুই ম্যাচে ছয় গোল হজমের বিপরীতে পেনাল্টি থেকে মাত্র দুটি গোল শোধ করেছে।
কোচ বাটলার দলের পারফরম্যান্সে তারপরও সন্তুষ্ট। তিনিও সামনের দিকে দৃষ্টি রেখে শিষ্যদের ওপর আস্থা রাখতে বলেছেন। আপাতত মেয়েরা ছুটিতে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরবেন। ঈদের পর সিনিয়র ১৮ জনসহ এদের ফের ক্যাম্পে ডাকা হবে।
আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে এএফসি উইমেন্স এশিয়ান কাপ। সেই আসরের বাছাইপর্ব এ বছর ২৩ জুন থেকে ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। মোট ১২ দল নিয়ে হবে চূড়ান্ত পর্ব। আয়োজক দেশ অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ২০২২ আসরের চ্যাম্পিয়ন চীন, রানার্স-আপ দক্ষিণ কোরিয়া ও তৃতীয়স্থান অর্জনকারী জাপান সরাসরি চূড়ান্তপর্বে খেলবে। এর বাইরে ৩৩টি দল বাছাইয়ে খেলার জন্য নিবন্ধন করেছে। এই ৩৩ দলকে আট গ্রুপে বিভক্ত করে আয়োজন করা হবে বাছাইপর্ব। প্রতি গ্রুপের সেরা দল চলে যাবে চূড়ান্ত পর্বে। এই বাছাইয়ের ড্র হবে ২১ মার্চ। এই বাছাইকে সামনে রেখে বাফুফে সর্বমোট ৫৫ জন ফুটবলারকে ক্যাম্পে ডাকবে।
জিততে হবে মানসিকতার নই। আমার ভাবনায় উন্নতি : বাটলার
দুই ম্যাচেই সঙ্গী হারের হতাশা। স্কোর-লাইন দুই ম্যাচে একই, ৩-১। তবে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার জেমস বাটলার বরাবরের মতোই ফলের দিকে তাকালেন না। হারের হতাশা না আওড়ে শোনালেন আশাবাদ। বললেন, নতুন দলের উন্নতির দিকগুলোই প্রাধান্য পাচ্ছে তার কাছে।
উইমেন’স সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের চার মাস পর আন্তর্জাতিক আঙিনায় ফিরেছে বাংলাদেশ। ১৮ জনের ‘বিদ্রোহ’র পর নতুনদের নিয়ে সাজানো দল নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে পারেনি হার এড়াতে।
এই দলের ব্যর্থতায় ‘অনেকে হাসবে, রসিকতা করবে’, এমন কথা প্রথম ম্যাচের পর বলেছিলেন বাটলার। শুনিয়েছিলেন দল নিয়ে আশাবাদ।রোববার দ্বিতীয় ম্যাচে হারের পর একই সুর এই ইংলিশ কোচের কণ্ঠে।
‘এই সফর নিয়ে যদি বলি, আমি খুবই গর্বিত। ফুটবলের সঙ্গে আমি দীর্ঘদিন আছি। জিততে হবে, জিততে হবে আমি এই মানসিকতার নই। আমার ভাবনায় উন্নতি।”
‘এই সপ্তাহে আমরা সেটা পেয়েছি, সেই মানসিকতা দেখেছি (মেয়েদের মধ্যে)। যখন আমরা এই মানসিকতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব যে, আসুন ধৈর্য্য ধরি, উন্নতি করি, নতুন ভবিষ্যৎ সাজাই, তখন বাংলাদেশের (নারী) ফুটবল এই মেয়েদের হাত ধরে বেড়ে উঠবে।’
বিদ্রোহীরা আরব আমিরাত সফরে না থাকায় আক্রমণভাগে ছিলেন না সাবিনা খাতুন, ঋতুপর্ণা চাকমা, তহুরা খাতুনদের মতো অভিজ্ঞ ও পরীক্ষিতরা। এদের অনুপস্থিতিতে জ্বলে উঠতে পারেননি শাহেদা আক্তার রিপা, আইরিন খাতুন, সুরভী আকন্দ প্রীতিরা। আক্রমণভাগের কেউই এই সফরে জালের দেখা পাননি।
বাটলার অবশ্য নতুনদের মধ্যে দারুণ সম্ভাবনা দেখছেন। সফরের প্রাপ্তি নিয়ে বলতে গিয়ে দুই দলের তুলনাও টেনেছেন এই ইংলিশ কোচ।
‘আজকের ম্যাচে আমি অনেক পরিবর্তন করেছি। মেয়েদের খেলার সুযোগ দিয়েছি এবং এই তরুণীরা ভীষণ ইতিবাচক এবং দারুণ ফুটবল খেলেছে। তারা দারুণ মানসিকতা দেখিয়েছে।’
‘দেখুন, আমরা সেই দলের সঙ্গে (এখনই) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব না, যাদের ২৩ জনের মধ্যে ১০-১২ জনই বিদেশি খেলোয়াড়, আমরা তাদের সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে লড়তে পারব না, আমরা তাদের সঙ্গে লড়তে পারি উদ্দীপনা ও সাহস দিয়ে। সেখানে এই মেয়েদের নিয়ে আমি গর্বিত।’
দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে মেঘলা, হালিমা, নবিরুনদের মতো নতুনদের খেলার সুযোগ দিয়েছিলেন বাটলার। তাদের পারফরম্যান্স ইতিবাচক চোখেই দেখছেন তিনি।
‘মেঘলা, হালিমা, নবিরুন খেলেছে। পাঁচ বদলির সুযোগ ছিল, ফলে আরও অনেককে খেলার সুযোগ দিতে পারিনি আমি। তবে তারা যে নিবেদন, মানসিকতা এই সপ্তাহে দেখিয়েছে, আমি মেয়েদের নিয়ে সতযইি খুশি। আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’