২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ওপর আরোপিত আর্থিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে ফিফা। গত শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাফুফে। এখন থেকে স্বাভাবিক কিস্তিতে ফিফার আর্থিক অনুদান পাবে দেশের শীর্ষ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বাফুফের আয়ের অন্যতম উৎস হলো ফিফার ফান্ড। কিন্তু অনিয়ম ও অস্বচ্ছতার কারণে বাফুফেকে গত ছয় বছর ধরে অর্থ বরাদ্দ করা হচ্ছিল অনেক বেশি কিস্তিতে। অর্থ ছাড়করণের সেই শিথিলতা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ফিফা।
ফিফা সাধারণত দুটি বা তিনটি কিস্তিতে প্রতি বছর সদস্য দেশগুলোকে ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার বরাদ্দ করে থাকে। তবে গত ছয় বছর ধরে বাফুফে অনেক বেশি কিস্তিতে টাকা পেত। প্রতি বছর তাদেরকে সমপরিমাণ অর্থ দেয়া হতো ১২টি কিস্তিতে। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় এখন থেকে দুটি বা তিনটি কিস্তিতে পুরোটা পাবে তারা।
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ওপর আরোপিত আর্থিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে ফিফা। গত শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাফুফে। এখন থেকে স্বাভাবিক কিস্তিতে ফিফার আর্থিক অনুদান পাবে দেশের শীর্ষ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বাফুফের আয়ের অন্যতম উৎস হলো ফিফার ফান্ড। কিন্তু অনিয়ম ও অস্বচ্ছতার কারণে বাফুফেকে গত ছয় বছর ধরে অর্থ বরাদ্দ করা হচ্ছিল অনেক বেশি কিস্তিতে। অর্থ ছাড়করণের সেই শিথিলতা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ফিফা।
ফিফা সাধারণত দুটি বা তিনটি কিস্তিতে প্রতি বছর সদস্য দেশগুলোকে ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার বরাদ্দ করে থাকে। তবে গত ছয় বছর ধরে বাফুফে অনেক বেশি কিস্তিতে টাকা পেত। প্রতি বছর তাদেরকে সমপরিমাণ অর্থ দেয়া হতো ১২টি কিস্তিতে। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় এখন থেকে দুটি বা তিনটি কিস্তিতে পুরোটা পাবে তারা।