বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘সাইলেন্ট কিলার’ খ্যাত মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের হয়ে অসংখ্য স্মরণীয় মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তার বিদায় ঘোষণার পর সামাজিক মাধ্যমে তার সতীর্থরা আবেগঘন বার্তা দিয়ে তাকে শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
৩৯ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার ছিল নান্দনিকতা, নিষ্ঠা এবং দলকে এগিয়ে নেওয়ার এক অনবদ্য গল্প। তিনি মাশরাফি বিন মুর্তজার অধিনায়কত্বে ১১০টি ম্যাচ খেলেছেন এবং মাঠের বাইরেও তাদের বন্ধুত্ব ছিল গভীর। মাশরাফি বলেন, "দারুণ এক আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন, রিয়াদ। তোর নামের পাশে যে সংখ্যাগুলো আছে, সেসবের সীমানা ছাড়িয়ে তুই আমাদের কাছে আরও অনেক ওপরে।"
ওয়ানডে ক্যারিয়ারে মাহমুদউল্লাহর চারটি সেঞ্চুরিই এসেছে আইসিসি টুর্নামেন্টে। মাশরাফি আশা প্রকাশ করেন, এই পথ ধরে উত্তরসূরিরা নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবেন। তিনি বলেন, "বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান, তোর এই অর্জন কেড়ে নিতে পারবে না কেউ। আশা করি, তোকে আদর্শ মেনে বৈশ্বিক আসরে তোর চার সেঞ্চুরির রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে দেশের অনেকে।"
সাকিব আল হাসান, যিনি সামাজিক মাধ্যমে বেশ কয়েক মাস ধরে কম সক্রিয় ছিলেন, মাহমুদউল্লাহর অবসরে সরব হয়েছেন। তিনি বলেন, "রিয়াদ ভাই, আপনার পাশে খেলা এবং আপনার কাছ থেকে শেখা আমার জন্য সৌভাগ্যের। আপনি মাঠে এবং মাঠের বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই উদাহরণ স্থাপন করেছেন।"
মুশফিকুর রহিম, যিনি সম্প্রতি ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, "আপনার সঙ্গে এত বছর একসঙ্গে মাঠে খেলা সত্যিই বিশাল সম্মানের ব্যাপার ছিল। আপনার দিক নির্দেশনা ও একসঙ্গে গড়া অসংখ্য স্মৃতির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।"
তামিম ইকবাল, যিনি গত জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, "বর্ণিল আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সফলভাবে সম্পন্ন করায় অভিনন্দন, রিয়াদ ভাই। আপনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম স্তম্ভ এবং মাঠের ভেতরে ও বাইরে আমাদের অনেকের জন্য অনুপ্রেরণা।"
নাজমুল হোসেন শান্ত, যিনি মাহমুদউল্লাহর শেষ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেছেন, তাকে শুভকামনা জানান। তিনি বলেন, "বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ ক্রিকেটে আপনার সকল অবদানের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ড্রেসিং রুমে আপনাকে খুব মিস করব।"
মেহেদী হাসান মিরাজ, যিনি মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে অনেক স্মৃতি ভাগ করে নিয়েছেন, বলেন, "প্রিয় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ভাই, একজন বড় ভাই ও সতীর্থ হিসেবে যে কোনো প্রয়োজনে, যে কোনো মুহূর্তে আপনাকে পাশে পেয়েছি। বাংলাদেশ ক্রিকেটে আপনার অসামান্য অবদান ও দুর্দান্ত সব স্মৃতির জন্য দেশের প্রতিটি ক্রিকেট সমর্থকের মতো আপনার প্রতি আমিও কৃতজ্ঞ।"
তাসকিন আহমেদ মাহমুদউল্লাহকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের কিংবদন্তি আখ্যা দিয়ে বলেন, "আপনার সঙ্গে মাঠে খেলা সত্যিই এক বিশাল সম্মানের বিষয় ছিল। আপনার ধীরস্থির উপস্থিতি, ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স এবং নেতৃত্ব চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।"
লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, রুবেল হোসেন, তাওহিদ হৃদয়, তানজিদ হাসান এবং শরিফুল ইসলামসহ আরও অনেকেই মাহমুদউল্লাহর প্রতি তাদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘সাইলেন্ট কিলার’ খ্যাত মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের হয়ে অসংখ্য স্মরণীয় মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তার বিদায় ঘোষণার পর সামাজিক মাধ্যমে তার সতীর্থরা আবেগঘন বার্তা দিয়ে তাকে শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
৩৯ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার ছিল নান্দনিকতা, নিষ্ঠা এবং দলকে এগিয়ে নেওয়ার এক অনবদ্য গল্প। তিনি মাশরাফি বিন মুর্তজার অধিনায়কত্বে ১১০টি ম্যাচ খেলেছেন এবং মাঠের বাইরেও তাদের বন্ধুত্ব ছিল গভীর। মাশরাফি বলেন, "দারুণ এক আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন, রিয়াদ। তোর নামের পাশে যে সংখ্যাগুলো আছে, সেসবের সীমানা ছাড়িয়ে তুই আমাদের কাছে আরও অনেক ওপরে।"
ওয়ানডে ক্যারিয়ারে মাহমুদউল্লাহর চারটি সেঞ্চুরিই এসেছে আইসিসি টুর্নামেন্টে। মাশরাফি আশা প্রকাশ করেন, এই পথ ধরে উত্তরসূরিরা নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবেন। তিনি বলেন, "বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান, তোর এই অর্জন কেড়ে নিতে পারবে না কেউ। আশা করি, তোকে আদর্শ মেনে বৈশ্বিক আসরে তোর চার সেঞ্চুরির রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে দেশের অনেকে।"
সাকিব আল হাসান, যিনি সামাজিক মাধ্যমে বেশ কয়েক মাস ধরে কম সক্রিয় ছিলেন, মাহমুদউল্লাহর অবসরে সরব হয়েছেন। তিনি বলেন, "রিয়াদ ভাই, আপনার পাশে খেলা এবং আপনার কাছ থেকে শেখা আমার জন্য সৌভাগ্যের। আপনি মাঠে এবং মাঠের বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই উদাহরণ স্থাপন করেছেন।"
মুশফিকুর রহিম, যিনি সম্প্রতি ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, "আপনার সঙ্গে এত বছর একসঙ্গে মাঠে খেলা সত্যিই বিশাল সম্মানের ব্যাপার ছিল। আপনার দিক নির্দেশনা ও একসঙ্গে গড়া অসংখ্য স্মৃতির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।"
তামিম ইকবাল, যিনি গত জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, "বর্ণিল আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সফলভাবে সম্পন্ন করায় অভিনন্দন, রিয়াদ ভাই। আপনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম স্তম্ভ এবং মাঠের ভেতরে ও বাইরে আমাদের অনেকের জন্য অনুপ্রেরণা।"
নাজমুল হোসেন শান্ত, যিনি মাহমুদউল্লাহর শেষ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেছেন, তাকে শুভকামনা জানান। তিনি বলেন, "বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ ক্রিকেটে আপনার সকল অবদানের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ড্রেসিং রুমে আপনাকে খুব মিস করব।"
মেহেদী হাসান মিরাজ, যিনি মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে অনেক স্মৃতি ভাগ করে নিয়েছেন, বলেন, "প্রিয় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ভাই, একজন বড় ভাই ও সতীর্থ হিসেবে যে কোনো প্রয়োজনে, যে কোনো মুহূর্তে আপনাকে পাশে পেয়েছি। বাংলাদেশ ক্রিকেটে আপনার অসামান্য অবদান ও দুর্দান্ত সব স্মৃতির জন্য দেশের প্রতিটি ক্রিকেট সমর্থকের মতো আপনার প্রতি আমিও কৃতজ্ঞ।"
তাসকিন আহমেদ মাহমুদউল্লাহকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের কিংবদন্তি আখ্যা দিয়ে বলেন, "আপনার সঙ্গে মাঠে খেলা সত্যিই এক বিশাল সম্মানের বিষয় ছিল। আপনার ধীরস্থির উপস্থিতি, ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স এবং নেতৃত্ব চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।"
লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, রুবেল হোসেন, তাওহিদ হৃদয়, তানজিদ হাসান এবং শরিফুল ইসলামসহ আরও অনেকেই মাহমুদউল্লাহর প্রতি তাদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন।