প্রথম ম্যাচে গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে হারের পর বদলে গেছে মোহামেডান। ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ৯৪ রানে হারিয়ে টানা চতুর্থ জয় তুলে নিয়েছে তারা। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শনিবার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে বড় জয়ের ম্যাচে মোহামেডান আগে ব্যাটিং করে ২৫৩ রান সংগ্রহ করে। জবাবে মেহেদী মিরাজ ও তাসকিন আহমেদের বোলিংয়ে রূপগঞ্জের ইনিংস ১৫৯ রানেই থেমে যায়। এই জয়ে মোহামেডান টেবিলের তিনে উঠেছে। শনিবার বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে আবাহনী ৮০ রানে হারিয়েছে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে।
মিরপুরে সকালে টস হেরে ব্যাটিং পায় মোহামেডান। হৃদয়ের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ২৫৩ রান সংগ্রহ করতে পারে তারা। মাঝারি রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে লিজেন্ডস এর ওপেনার তানজিম (১১) দ্বিতীয় ওভারেই মিরাজের শিকার হন। পঞ্চম ওভারে তাসকিনের শিকারে পরিণত হন সৌম্য। ৪ বল খেলে কোনও রান তুলতে পারেননি এই বাঁহাতি। এক ওভার ব্যবধানে সাইফও (১১) সাজঘরে ফেরেন। তাকে বিদায় দেন তাইজুল।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলে আসার পর সব পেসারদের বিশ্রাম দিয়েছিল বিসিবির মেডিকেল বিভাগ। বিশ্রাম শেষে সবাই ম্যাচে ফিরলেও অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন। শনিবার সেই অপেক্ষা দূর হয়েছে। শনিবার দারুণ বোলিং করেছেন তিনি। ৩৩ রানে ৩ উইকেট নিয়ে রূপগঞ্জের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে দিয়েছেন। এছাড়া রূপগঞ্জের ব্যাটিং লাইনআপ গুঁড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছেন মিরাজও। অবশ্য ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর জাকের আলী ও শেখ মেহেদী মিলে মোহামেডানকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন। দু’জনের ৫৮ রানের ইনিংসের পর স্বস্তি ফিরে মোহামেডানের ড্রেসিং রুমে। ৪৬ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলে আউট হন জাকের আলী। এরপর তাসকিনের তৃতীয় শিকার হিসেবে মেহেদী ৪৬ রানে আউট হতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় মোহামেডান। ৩৭.২ ওভারে রূপগঞ্জ ১৫৯ রানে থেমেছে।
মিরাজ ৩৮ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন। তাসকিনের শিকার তিনটি উইকেট। এছাড়া সাইফ দুটি ও তাইজুল নেন একটি উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম ও রনি মিলে মোহামেডানের শুরুটা একেবারে খারাপ করেননি।
দলীয় ৪৮ রানের মাথায় ওপেনার তামিমকে (২৮) হারায় তারা। এরপর রনি ও মাহিদুল মিলে ২৯ রানের জুটি গড়েন। রনি আউট হন ৩৬ রানে। তৃতীয় উইকটে অঙ্কন ও তাওহীদ মিলে ৬৩ রানের জুটি গড়ে কিছুটা হলেও প্রতিরোধ গড়েন। ৬৭ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন অঙ্কন।
এরপর মুশফিক (১) ও আরিফুল (১৫) দ্রুত আউট হলে চাপে পড়ে মোহামেডান। মুশফিক তৃতীয়বারের মতো ব্যাটিং করতে নেমে ব্যর্থ হয়েছেন। ৬ষ্ঠ উইকেটে মিরাজ ও হৃদয় মিলে ৪৬ রানের জুটি গড়ে মোহামেডানের স্কোর দুই’শ রানে নিয়ে যান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান আসে তাওহীদের ব্যাট থেকে। ৭৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রানের ইনিংস খেলেন মিডল অর্ডার এই ব্যাটার। এছাড়া মিরাজের ২৬ বলে ২৫, সাইফ ১৬ বলে অপরাজিত ১৯ রানে মোহামেডান ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫৩ রান সংগ্রহ করে।
লিজেন্ডেস অব রূপগঞ্জের বোলারদের মধ্যে শরিফুল ৩৮ রানে নেন চারটি উইকেট। এছাড়া তানজিম দুটি এবং সৌম্য, রিজওয়ান ও শেখ মেহেদী প্রত্যেকে একটি করে উইকেট নেন।
টানা চতুর্থ জয়
আবাহনীর
মোমিনুল ও মোহাম্মদ মিথুনের ব্যাটিং নৈপুণ্যে ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ (ডিপিএল) টানা চতুর্থ জয় পেয়েছে আবাহনী লিমিটেড।
নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে আবাহনী ৮০ রানে হারিয়েছে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে ৯২ রানে আউট হন মোমিনুল। ৭১ রান করেন মিথুন।
শনিবার বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ৫৩ রানে ৩ উইকেট হারায় আবাহনী। চতুর্থ উইকেটে ১৪৩ রানের জুটি গড়েন মিথুন ও মোমিনুল। দলীয় ১৯৬ রানে মোমিনুলের বিদায়ে আবাহনীর চতুর্থ উইকেটের পতন হয়। ৭টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৭৪ বলে ৯২ রান করে ব্রাদার্সের স্পিনার আইচ মোল্লার বলে আউট হন মোমিনুল।
হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংস বড় করার চেষ্টা করে ৭১ রানে থামেন মিথুন। স্পিনার অলক কাপালির শিকার হবার আগে ৮৬ বল খেলে ৩টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন তিনি।
এই দুই ব্যাটারের বিদায়ের পর আবাহনীকে বড় সংগ্রহ এনে দেন লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা। মোসাদ্দেক হোসেনের ২৩, মাহফুজুর রাব্বির অপরাজিত ২৮ ও রাকিবুল হাসানের ২২ রানের সুবাদে ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩১০ রান করে আবাহনী। আল আমিন হোসেন ২টি উইকেট নেন।
৩১১ রানের টার্গেটে নেমে ২৯ রানে ২ উইকেট পতনের পর মিজানুর রহমান ও মোল্লার দৃঢ়তায় লড়াইয়ে ফিরে ব্রাদার্স। কিন্তু ১৮ রানের ব্যবধানে তাদের বিদায়ে আবারও চাপে পড়ে ব্রাদার্স। মিজানুর ৪৫ ও মোল্লা ১৬ রান করেন।
এরপর পঞ্চম উইকেটে কাপালির সঙ্গে ও ষষ্ঠ উইকেটে জাহিদুজ্জামানকে নিয়ে ৫০ রানের জুটির গড়েও ব্রাদার্সের হার এড়াতে পারেননি অধিনায়ক মাইশুকুর রহমান। কাপালি ৩৩ ও জাহিদুজ্জামান ১৩ রান করেন।
৪৯তম ওভারের প্রথম বলে আউট হবার আগে ৭৮ বলে ৩টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৮৪ রান করেন মাইশুকুর। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৩০ রান করে হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে ব্রাদার্স।
মোসাদ্দেক এবং মেহেরব ২টি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরা হন মোমিনুল।
এই জয়ে ৫ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে এগিয়ে থেকে টেবিলের শীর্ষে উঠলো বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আবাহনী। সমানসংখ্যক ম্যাচে চতুর্থ হারে মাত্র ২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের নবমস্থানে আছে ব্রাদার্স।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
প্রথম ম্যাচে গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে হারের পর বদলে গেছে মোহামেডান। ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ৯৪ রানে হারিয়ে টানা চতুর্থ জয় তুলে নিয়েছে তারা। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শনিবার লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে বড় জয়ের ম্যাচে মোহামেডান আগে ব্যাটিং করে ২৫৩ রান সংগ্রহ করে। জবাবে মেহেদী মিরাজ ও তাসকিন আহমেদের বোলিংয়ে রূপগঞ্জের ইনিংস ১৫৯ রানেই থেমে যায়। এই জয়ে মোহামেডান টেবিলের তিনে উঠেছে। শনিবার বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে আবাহনী ৮০ রানে হারিয়েছে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে।
মিরপুরে সকালে টস হেরে ব্যাটিং পায় মোহামেডান। হৃদয়ের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ২৫৩ রান সংগ্রহ করতে পারে তারা। মাঝারি রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে লিজেন্ডস এর ওপেনার তানজিম (১১) দ্বিতীয় ওভারেই মিরাজের শিকার হন। পঞ্চম ওভারে তাসকিনের শিকারে পরিণত হন সৌম্য। ৪ বল খেলে কোনও রান তুলতে পারেননি এই বাঁহাতি। এক ওভার ব্যবধানে সাইফও (১১) সাজঘরে ফেরেন। তাকে বিদায় দেন তাইজুল।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলে আসার পর সব পেসারদের বিশ্রাম দিয়েছিল বিসিবির মেডিকেল বিভাগ। বিশ্রাম শেষে সবাই ম্যাচে ফিরলেও অপেক্ষায় ছিলেন তাসকিন। শনিবার সেই অপেক্ষা দূর হয়েছে। শনিবার দারুণ বোলিং করেছেন তিনি। ৩৩ রানে ৩ উইকেট নিয়ে রূপগঞ্জের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে দিয়েছেন। এছাড়া রূপগঞ্জের ব্যাটিং লাইনআপ গুঁড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছেন মিরাজও। অবশ্য ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর জাকের আলী ও শেখ মেহেদী মিলে মোহামেডানকে চাপে ফেলে দিয়েছিলেন। দু’জনের ৫৮ রানের ইনিংসের পর স্বস্তি ফিরে মোহামেডানের ড্রেসিং রুমে। ৪৬ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলে আউট হন জাকের আলী। এরপর তাসকিনের তৃতীয় শিকার হিসেবে মেহেদী ৪৬ রানে আউট হতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় মোহামেডান। ৩৭.২ ওভারে রূপগঞ্জ ১৫৯ রানে থেমেছে।
মিরাজ ৩৮ রানে চার উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন। তাসকিনের শিকার তিনটি উইকেট। এছাড়া সাইফ দুটি ও তাইজুল নেন একটি উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম ও রনি মিলে মোহামেডানের শুরুটা একেবারে খারাপ করেননি।
দলীয় ৪৮ রানের মাথায় ওপেনার তামিমকে (২৮) হারায় তারা। এরপর রনি ও মাহিদুল মিলে ২৯ রানের জুটি গড়েন। রনি আউট হন ৩৬ রানে। তৃতীয় উইকটে অঙ্কন ও তাওহীদ মিলে ৬৩ রানের জুটি গড়ে কিছুটা হলেও প্রতিরোধ গড়েন। ৬৭ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন অঙ্কন।
এরপর মুশফিক (১) ও আরিফুল (১৫) দ্রুত আউট হলে চাপে পড়ে মোহামেডান। মুশফিক তৃতীয়বারের মতো ব্যাটিং করতে নেমে ব্যর্থ হয়েছেন। ৬ষ্ঠ উইকেটে মিরাজ ও হৃদয় মিলে ৪৬ রানের জুটি গড়ে মোহামেডানের স্কোর দুই’শ রানে নিয়ে যান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান আসে তাওহীদের ব্যাট থেকে। ৭৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রানের ইনিংস খেলেন মিডল অর্ডার এই ব্যাটার। এছাড়া মিরাজের ২৬ বলে ২৫, সাইফ ১৬ বলে অপরাজিত ১৯ রানে মোহামেডান ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫৩ রান সংগ্রহ করে।
লিজেন্ডেস অব রূপগঞ্জের বোলারদের মধ্যে শরিফুল ৩৮ রানে নেন চারটি উইকেট। এছাড়া তানজিম দুটি এবং সৌম্য, রিজওয়ান ও শেখ মেহেদী প্রত্যেকে একটি করে উইকেট নেন।
টানা চতুর্থ জয়
আবাহনীর
মোমিনুল ও মোহাম্মদ মিথুনের ব্যাটিং নৈপুণ্যে ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ (ডিপিএল) টানা চতুর্থ জয় পেয়েছে আবাহনী লিমিটেড।
নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে আবাহনী ৮০ রানে হারিয়েছে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে ৯২ রানে আউট হন মোমিনুল। ৭১ রান করেন মিথুন।
শনিবার বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ৫৩ রানে ৩ উইকেট হারায় আবাহনী। চতুর্থ উইকেটে ১৪৩ রানের জুটি গড়েন মিথুন ও মোমিনুল। দলীয় ১৯৬ রানে মোমিনুলের বিদায়ে আবাহনীর চতুর্থ উইকেটের পতন হয়। ৭টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৭৪ বলে ৯২ রান করে ব্রাদার্সের স্পিনার আইচ মোল্লার বলে আউট হন মোমিনুল।
হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংস বড় করার চেষ্টা করে ৭১ রানে থামেন মিথুন। স্পিনার অলক কাপালির শিকার হবার আগে ৮৬ বল খেলে ৩টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন তিনি।
এই দুই ব্যাটারের বিদায়ের পর আবাহনীকে বড় সংগ্রহ এনে দেন লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা। মোসাদ্দেক হোসেনের ২৩, মাহফুজুর রাব্বির অপরাজিত ২৮ ও রাকিবুল হাসানের ২২ রানের সুবাদে ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩১০ রান করে আবাহনী। আল আমিন হোসেন ২টি উইকেট নেন।
৩১১ রানের টার্গেটে নেমে ২৯ রানে ২ উইকেট পতনের পর মিজানুর রহমান ও মোল্লার দৃঢ়তায় লড়াইয়ে ফিরে ব্রাদার্স। কিন্তু ১৮ রানের ব্যবধানে তাদের বিদায়ে আবারও চাপে পড়ে ব্রাদার্স। মিজানুর ৪৫ ও মোল্লা ১৬ রান করেন।
এরপর পঞ্চম উইকেটে কাপালির সঙ্গে ও ষষ্ঠ উইকেটে জাহিদুজ্জামানকে নিয়ে ৫০ রানের জুটির গড়েও ব্রাদার্সের হার এড়াতে পারেননি অধিনায়ক মাইশুকুর রহমান। কাপালি ৩৩ ও জাহিদুজ্জামান ১৩ রান করেন।
৪৯তম ওভারের প্রথম বলে আউট হবার আগে ৭৮ বলে ৩টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৮৪ রান করেন মাইশুকুর। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৩০ রান করে হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে ব্রাদার্স।
মোসাদ্দেক এবং মেহেরব ২টি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরা হন মোমিনুল।
এই জয়ে ৫ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে এগিয়ে থেকে টেবিলের শীর্ষে উঠলো বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আবাহনী। সমানসংখ্যক ম্যাচে চতুর্থ হারে মাত্র ২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের নবমস্থানে আছে ব্রাদার্স।