alt

পরের বিশ্বকাপের জন্য এখন থেকেই দল তৈরির কাজ শুরু করতে হবে: মিরাজ

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক : সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫

২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপের জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতি নেয়ার কথা বলছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সতীর্থদেরও বার্তা দিয়েছেন তিনি।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছিলেন। অথচ প্রতিযোগিতায় কোনও ম্যাচ না জিতেই দেশে ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশকে। একের পর এক বড় প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার ধারা বদলাতে চান মিরাজ।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মাহমুদুল্লাহ। সাদা বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। তাদের আগে আন্তর্জাতিক থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন তামিম ইকবাল। পর পর তিনজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের অবসর দলকে সমস্যায় ফেলবে বলে মনে করেন না মিরাজ। দেশের হয়ে ১৮০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা ২৭ বছরের অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমাদের দলের ছয়-সাত জন সাত-দশ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছে। তাদের এখন আর নতুন বলা যায় না। অভিজ্ঞতার অভাব নেই।’

বাংলাদেশ দলে অভিজ্ঞতা এবং প্রতিভার অভাব না থাকলেও বড় মঞ্চে প্রত্যাশিত সাফল্য নেই। মিরাজ বলেছেন, ‘একটা পদ্ধতি অনুসরণ করা প্রয়োজন। আমাদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং তার প্রতি দায়বদ্ধ থাকা দরকার। আগামী এক দিনের বিশ্বকাপের আগে দুই-আড়াই বছর সময় রয়েছে হাতে। আমাদের এখন থেকেই বিশ্বকাপের দল তৈরির কাজ শুরু করতে হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘দল নির্বাচনের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা জরুরি। বড় প্রতিযোগিতার দুই-তিন মাস আগে প্রস্তুতি শুরু করলে হয় না।’

সিনিয়র ক্রিকেটারদের অবদান অস্বীকার করছেন না মিরাজ। তার মতে, বাংলাদেশ বড় প্রতিযোগিতায় জিততে পারে এই ধারণাটা তৈরি করেছেন তামিম, মুশফিকুর, মাহমুদুল্লারাই। মিরাজ বলেছেন, ‘মুশফিকভাই এবং তার আগের প্রজন্মের ক্রিকেটারেরা সাত-আট বছর ধরে জাতীয় দলের সেবা করেছেন।

তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে একটা উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন। আমরাও অনেক দিন ধরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলছি। আমাদের উচিত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে পরবর্তী উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া। আগের প্রজন্ম শক্তিশালী ভিত তৈরি করে দিয়েছে। আমাদের দায়িত্ব দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।’

মিরাজের মতে, বিশ্বের যে কোনও দলকে হারানোর ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের। তা আগেই প্রমাণিত। এ বার বড় মঞ্চেও সাফল্য প্রয়োজন। না হলে বাংলাদেশের ক্রিকেট পরবর্তী স্তরে এগোতে পারবে না।

ছবি

অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম টি-২০ বৃষ্টিতে পণ্ড

ছবি

ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্য লিটনের, সিরিজ জিততে চায় হোপ

ছবি

বিপিএলের জন্য আবেদন করেনি দুই আসরের চ্যাম্পিয়ন বরিশাল

ছবি

ঢাকা-রংপুর ম্যাচ ড্র, চিটাগং হারালো রাজশাহীকে

ছবি

কালামের সেঞ্চুরিতে আফগান অ-১৯ দলের বিপক্ষে বাংলাদেশ জিতেছে

ছবি

কাভা ভলিবলে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন তুর্কমেনিস্তান

ছবি

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি? লিওর ইঙ্গিতে শুরু নতুন জল্পনা

ছবি

এশিয়ান আর্চারিতে অংশ নিতে ঢাকায় তিমুর লেস্তে

ছবি

ফেডারেশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাবাড়ু মননের

ছবি

দেশ থেকে নির্বাসনে, শরণার্থী হিসেবে মাঠে ফিরল আফগান মেয়েরা

ছবি

চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে দর্শকের ঢল

ছবি

ব্যাংককে শেষ প্রীতি ম্যাচে ৫-১ গোলে হারলো বাংলাদেশের মেয়েরা

ছবি

এনসিএল: সৈকতের ১৭৫, রকিবুলের ৯ উইকেট

ছবি

বাংলাদেশ-আফগানিস্তান অ-১৯ ওয়ানডে সিরিজ শুরু মঙ্গলবার

ছবি

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সপ্তম

ছবি

বাফুফের বছরান্তের সভায় সাফল্যের ফিরিস্তি

ছবি

পাকিস্তান ও দ.আফ্রিকার প্রথম টি-২০ মঙ্গলবার

ছবি

এল ক্লাসিকোর নাটকীয় ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান আরও মজবুত করলো রেয়াল

ছবি

স্কুল হ্যান্ডবল

ছবি

ঢাকায় আন্তর্জাতিক ভলিবল টুর্নামেন্ট আয়োজনে সন্তুষ্ট কাভা প্রেসিডেন্ট

ছবি

পদক জয়ী কাবাডি দলকে আইজিপি’র অর্থ পুরস্কার

ছবি

রোনালদোর ৯৫০ গোল

ছবি

নাঈমের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে রংপুর

ছবি

ডিভাইনের বিদায়ী ম্যাচে হেরে বিশ্বকাপ শেষ নিউজিল্যান্ডের

ছবি

সোমবার ফের থাইল্যান্ডের মুখোমুখি নারী ফুটবল দল

ছবি

উইন্ডিজ সিরিজ দিয়ে টাইগারদের টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি

ছবি

ভারতের বিপক্ষে জয়ে শেষ করার লক্ষ্য বাংলাদেশের

ছবি

উপদেষ্টা ও কূটনীতিকদের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

ছবি

রোহিত ১২১, কোহলি ৭৪, শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারালো ভারত

ছবি

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফ শুরু ইন্টার মায়ামির

ছবি

জাতীয় ক্রিকেট লীগে খুলনা ও চিটাগাংয়ের বড় সংগ্রহ

ছবি

অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটার ভারতে যৌন হয়রানির শিকার

ছবি

সাফ অ্যাথলেটিক্স বাংলাদেশের হতাশার চিত্র

ছবি

জুনিয়র হকি দল সুইজারল্যান্ডে খেলতে না পেরে হতাশ বাংলাদেশের ডাচ কোচ

ছবি

এবার লাল সবুজের জার্সিতে খেলতে আগ্রহী ট্রেভর ইসলাম

ছবি

আবাহনীর জয়, ব্রাদার্সের ড্র ফেডারেশন কাপ

tab

পরের বিশ্বকাপের জন্য এখন থেকেই দল তৈরির কাজ শুরু করতে হবে: মিরাজ

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক

সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫

২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপের জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতি নেয়ার কথা বলছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সতীর্থদেরও বার্তা দিয়েছেন তিনি।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছিলেন। অথচ প্রতিযোগিতায় কোনও ম্যাচ না জিতেই দেশে ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশকে। একের পর এক বড় প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার ধারা বদলাতে চান মিরাজ।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মাহমুদুল্লাহ। সাদা বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। তাদের আগে আন্তর্জাতিক থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন তামিম ইকবাল। পর পর তিনজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের অবসর দলকে সমস্যায় ফেলবে বলে মনে করেন না মিরাজ। দেশের হয়ে ১৮০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা ২৭ বছরের অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমাদের দলের ছয়-সাত জন সাত-দশ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছে। তাদের এখন আর নতুন বলা যায় না। অভিজ্ঞতার অভাব নেই।’

বাংলাদেশ দলে অভিজ্ঞতা এবং প্রতিভার অভাব না থাকলেও বড় মঞ্চে প্রত্যাশিত সাফল্য নেই। মিরাজ বলেছেন, ‘একটা পদ্ধতি অনুসরণ করা প্রয়োজন। আমাদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং তার প্রতি দায়বদ্ধ থাকা দরকার। আগামী এক দিনের বিশ্বকাপের আগে দুই-আড়াই বছর সময় রয়েছে হাতে। আমাদের এখন থেকেই বিশ্বকাপের দল তৈরির কাজ শুরু করতে হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘দল নির্বাচনের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা জরুরি। বড় প্রতিযোগিতার দুই-তিন মাস আগে প্রস্তুতি শুরু করলে হয় না।’

সিনিয়র ক্রিকেটারদের অবদান অস্বীকার করছেন না মিরাজ। তার মতে, বাংলাদেশ বড় প্রতিযোগিতায় জিততে পারে এই ধারণাটা তৈরি করেছেন তামিম, মুশফিকুর, মাহমুদুল্লারাই। মিরাজ বলেছেন, ‘মুশফিকভাই এবং তার আগের প্রজন্মের ক্রিকেটারেরা সাত-আট বছর ধরে জাতীয় দলের সেবা করেছেন।

তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে একটা উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন। আমরাও অনেক দিন ধরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলছি। আমাদের উচিত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে পরবর্তী উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া। আগের প্রজন্ম শক্তিশালী ভিত তৈরি করে দিয়েছে। আমাদের দায়িত্ব দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।’

মিরাজের মতে, বিশ্বের যে কোনও দলকে হারানোর ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের। তা আগেই প্রমাণিত। এ বার বড় মঞ্চেও সাফল্য প্রয়োজন। না হলে বাংলাদেশের ক্রিকেট পরবর্তী স্তরে এগোতে পারবে না।

back to top