২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপের জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতি নেয়ার কথা বলছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সতীর্থদেরও বার্তা দিয়েছেন তিনি।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছিলেন। অথচ প্রতিযোগিতায় কোনও ম্যাচ না জিতেই দেশে ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশকে। একের পর এক বড় প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার ধারা বদলাতে চান মিরাজ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মাহমুদুল্লাহ। সাদা বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। তাদের আগে আন্তর্জাতিক থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন তামিম ইকবাল। পর পর তিনজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের অবসর দলকে সমস্যায় ফেলবে বলে মনে করেন না মিরাজ। দেশের হয়ে ১৮০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা ২৭ বছরের অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমাদের দলের ছয়-সাত জন সাত-দশ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছে। তাদের এখন আর নতুন বলা যায় না। অভিজ্ঞতার অভাব নেই।’
বাংলাদেশ দলে অভিজ্ঞতা এবং প্রতিভার অভাব না থাকলেও বড় মঞ্চে প্রত্যাশিত সাফল্য নেই। মিরাজ বলেছেন, ‘একটা পদ্ধতি অনুসরণ করা প্রয়োজন। আমাদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং তার প্রতি দায়বদ্ধ থাকা দরকার। আগামী এক দিনের বিশ্বকাপের আগে দুই-আড়াই বছর সময় রয়েছে হাতে। আমাদের এখন থেকেই বিশ্বকাপের দল তৈরির কাজ শুরু করতে হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘দল নির্বাচনের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা জরুরি। বড় প্রতিযোগিতার দুই-তিন মাস আগে প্রস্তুতি শুরু করলে হয় না।’
সিনিয়র ক্রিকেটারদের অবদান অস্বীকার করছেন না মিরাজ। তার মতে, বাংলাদেশ বড় প্রতিযোগিতায় জিততে পারে এই ধারণাটা তৈরি করেছেন তামিম, মুশফিকুর, মাহমুদুল্লারাই। মিরাজ বলেছেন, ‘মুশফিকভাই এবং তার আগের প্রজন্মের ক্রিকেটারেরা সাত-আট বছর ধরে জাতীয় দলের সেবা করেছেন।
তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে একটা উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন। আমরাও অনেক দিন ধরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলছি। আমাদের উচিত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে পরবর্তী উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া। আগের প্রজন্ম শক্তিশালী ভিত তৈরি করে দিয়েছে। আমাদের দায়িত্ব দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।’
মিরাজের মতে, বিশ্বের যে কোনও দলকে হারানোর ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের। তা আগেই প্রমাণিত। এ বার বড় মঞ্চেও সাফল্য প্রয়োজন। না হলে বাংলাদেশের ক্রিকেট পরবর্তী স্তরে এগোতে পারবে না।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
২০২৭ সালের এক দিনের বিশ্বকাপের জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতি নেয়ার কথা বলছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সতীর্থদেরও বার্তা দিয়েছেন তিনি।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছিলেন। অথচ প্রতিযোগিতায় কোনও ম্যাচ না জিতেই দেশে ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশকে। একের পর এক বড় প্রতিযোগিতায় ব্যর্থতার ধারা বদলাতে চান মিরাজ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মাহমুদুল্লাহ। সাদা বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। তাদের আগে আন্তর্জাতিক থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন তামিম ইকবাল। পর পর তিনজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের অবসর দলকে সমস্যায় ফেলবে বলে মনে করেন না মিরাজ। দেশের হয়ে ১৮০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা ২৭ বছরের অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমাদের দলের ছয়-সাত জন সাত-দশ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছে। তাদের এখন আর নতুন বলা যায় না। অভিজ্ঞতার অভাব নেই।’
বাংলাদেশ দলে অভিজ্ঞতা এবং প্রতিভার অভাব না থাকলেও বড় মঞ্চে প্রত্যাশিত সাফল্য নেই। মিরাজ বলেছেন, ‘একটা পদ্ধতি অনুসরণ করা প্রয়োজন। আমাদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং তার প্রতি দায়বদ্ধ থাকা দরকার। আগামী এক দিনের বিশ্বকাপের আগে দুই-আড়াই বছর সময় রয়েছে হাতে। আমাদের এখন থেকেই বিশ্বকাপের দল তৈরির কাজ শুরু করতে হবে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘দল নির্বাচনের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা জরুরি। বড় প্রতিযোগিতার দুই-তিন মাস আগে প্রস্তুতি শুরু করলে হয় না।’
সিনিয়র ক্রিকেটারদের অবদান অস্বীকার করছেন না মিরাজ। তার মতে, বাংলাদেশ বড় প্রতিযোগিতায় জিততে পারে এই ধারণাটা তৈরি করেছেন তামিম, মুশফিকুর, মাহমুদুল্লারাই। মিরাজ বলেছেন, ‘মুশফিকভাই এবং তার আগের প্রজন্মের ক্রিকেটারেরা সাত-আট বছর ধরে জাতীয় দলের সেবা করেছেন।
তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে একটা উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন। আমরাও অনেক দিন ধরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলছি। আমাদের উচিত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে পরবর্তী উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া। আগের প্রজন্ম শক্তিশালী ভিত তৈরি করে দিয়েছে। আমাদের দায়িত্ব দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।’
মিরাজের মতে, বিশ্বের যে কোনও দলকে হারানোর ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশের। তা আগেই প্রমাণিত। এ বার বড় মঞ্চেও সাফল্য প্রয়োজন। না হলে বাংলাদেশের ক্রিকেট পরবর্তী স্তরে এগোতে পারবে না।